http://img268.imageshack.us/img268/2979/image30594058.jpg

আল-আমিন কবির
কড়ি, ধাতব মুদ্রা, কাগুজে নোট পেছনে ফেলে ইন্টারনেটই এখন লেনদেনের জনপ্রিয় মাধ্যম। এখন হাতে-হাতে লেনদেন না করলেও চলে, ওয়েবে ঢুকে কয়েকটি নম্বর লিখে দিলেই হলো। টাকা তুলতে এখন ব্যাংক নয়, এটিএম বুথই আমাদের কাছে অনেক সহজ মনে হয়। লেনদেনের এই বিবর্তনে নতুন সংযোজন মুঠোফোনে লেনদেন বা 'মোবাইল মানি'। এ পদ্ধতিতে এখন টাকা পাঠানো যাচ্ছে, টাকা পাওয়াও যাচ্ছে অনায়াসে। প্রযুক্তির যেকোনো আশীর্বাদ পেতে বাংলাদেশের মানুষের অনেক অপেক্ষা করতে হলেও 'মোবাইল মানি' এ ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম। বাংলাদেশে ইতিমধ্যে এ সুবিধা সীমিত পরিসরে শুরু হলেও ব্যাপক পরিসরে তা শুরু হওয়া সময়ের ব্যাপার মাত্র।

সবার আগে 'ট্রাস্ট মোবাইল মানি'
মোবাইল ফোনের মাধ্যমে টাকা উত্তোলন এবং অন্য হিসাবে স্থানান্তরের বিশেষ সেবা চালু করেছে ট্রাস্ট ব্যাংক। 'ট্রাস্ট মোবাইল মানি' নামের এ সেবার আওতায় লেনদেনের সব তথ্য এসএমএস আকারে পেয়ে যাবেন সংশ্লিষ্ট ব্যবহারকারী।
ট্রাস্ট ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট বিভাগের একজন কর্মকর্তা জানান, ব্যাংকের যেকোনো শাখা এবং পে-পয়েন্টে মোবাইল মানি সেবার জন্য নিবন্ধন করা যাবে। শাখা থেকে নিবন্ধন ফরম পূরণ করে দুই কপি পাসপোর্ট সাইজের ছবি জমা দিতে হবে। যাচাই-বাছাই শেষে সংশ্লিষ্ট কেন্দ্র থেকে প্রয়োজনীয় তথ্য ট্রাস্ট ব্যাংক কেন্দ্রীয় সার্ভারে পাঠানো হলে কেন্দ্রীয় সার্ভার থেকে ব্যবহারকারীর নাম্বারে এসএমএসের মাধ্যমে একটি নিশ্চিতকরণ বার্তা এবং পিন নাম্বার আসবে। ব্যবহারকারীকে এ পিন নাম্বারটি সংরক্ষণ করতে হবে। পরে লেনদেনের সময় এ পিন নাম্বারটির প্রয়োজন হবে। অ্যাকাউন্ট চালু হওয়ার পর ব্যবহারকারীরা ব্যাংকের যেকোনো শাখার মাধ্যমে অ্যাকাউন্টে টাকা জমা দিতে পারবেন। তিনি বলেন, মোবাইল ফোনের মাধ্যমে অর্থ লেনদেন সুবিধা চালু করার পর আমরা গ্রাহকদের ব্যাপক সাড়া পাচ্ছি। ট্রাস্ট ব্যাংকের যেকোনো শাখা থেকে গ্রাহকরা সহজেই এ অ্যাকাউন্ট খুলতে পারছেন।

ডাক বিভাগেও 'মোবাইল মানি'
সরকারের বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে তথ্যপ্রযুক্তির ব্যবহার বাড়ছে। সে তুলনায় ডাক বিভাগের কার্যক্রম ছিল অনেকটাই প্রযুক্তিহীন। অন্যান্য কার্যক্রমে তথ্যপ্রযুক্তির ব্যবহার বাড়ানোর পাশাপাশি মোবাইল ফোনের মাধ্যমেই অর্থ লেনদেন সুবিধা চালু করেছে বাংলাদেশ ডাক বিভাগ। ইলেকট্রনিক মানি অর্ডার বা ইলেকট্রনিক মানি ট্রান্সফার নামের এ সেবায় দেশের ভেতরে টাকা পাঠানো যায়। আর নিজের মোবাইল ফোনটি নিয়ে পোস্ট অফিস গিয়ে যেকোনো ব্যক্তিই প্রিয়জনের পাঠানো টাকা উত্তোলন করতে পারেন সহজেই। ইতিমধ্যে দেশের সব জেলা সদরের প্রধান ডাকঘর, উপজেলা পর্যায় এবং সাব পোস্ট অফিসসহ প্রায় ৬০৬টি ডাকঘরে আনুষ্ঠানিকভাবে চালু করা হয়েছে এই মোবাইল মানি অর্ডার সেবা।
কোনো ব্যক্তি প্রিয়জনকে পাঠানোর উদ্দেশ্যে পোস্ট অফিসে টাকা জমা দিলে সংশ্লিষ্ট পোস্ট মাস্টার যখন-তখন মোবাইল ফোনের মাধ্যমে সেটি ডাক বিভাগের কেন্দ্রীয় সার্ভারে পাঠিয়ে দেবেন। এর আগে টাকা প্রেরণকারীকে তাঁর নাম, ঠিকানা, ফোন নম্বর উল্লেখ করে একটি ফরম পূরণ করতে হবে। এতে প্রাপকের নাম-ঠিকানারও উল্লেখ থাকবে। ফরম অনুযায়ী কেন্দ্রীয় সার্ভার থেকে প্রেরকের মোবাইলে একটি এসএমএসে নিশ্চিতকরণ এবং একটি পিন নাম্বার আসবে এসএমএসের মাধ্যমে। এ পিন নাম্বারটি প্রাপককে জানিয়ে দিতে হবে। প্রাপক দেশের যেকোনো পোস্ট অফিসে গিয়ে এ পিন নাম্বারটির মাধ্যমে টাকা তুলতে পারবেন। পিন নাম্বারটি সংশ্লিষ্ট পোস্ট মাস্টার যাচাই করে অর্থ পরিশোধ করবে। প্রচলিত মানি অর্ডারের চেয়ে এ অর্থ লেনদেনব্যবস্থায় বিলও অনেক কম রাখা হয়েছে।
বাংলাদেশ ডাক বিভাগের মহাপরিচালক মোবাশ্বের উর রহমান জানান, দেশে প্রচলিত মানি অর্ডারের চেয়ে মোবাইলে অর্থ লেনদেনে চার্জ অনেক কম রাখা হচ্ছে। মোবাইল মানি অর্ডারের আওতায় টাকা পাঠানোর জন্য প্রথম এক হাজার টাকা পাঠাতে ২০ টাকা ও পরবর্তী প্রতি হাজার টাকার জন্য ১০ টাকা করে চার্জ দিতে হবে।
তিনি বলেন, দ্রুত মানি অর্ডার এখন সময়ের চাহিদা। যে কেউ দু-তিন মিনিটের মধ্যে মোবাইল ফোনভিত্তিক টাকা পাঠানোর সুযোগ পাচ্ছেন, যেখানে হাতে হাতে টাকা পাঠাতে সময় লাগে কমপক্ষে তিন থেকে পাঁচ দিন।

বাংলালিংকের 'মোবাইল রেমিটেন্স'
দেশের বাইরে থেকে দ্রুত অর্থ পাঠানোর সুবিধা দিতে মোবাইল রেমিটেন্স সুবিধা চালু করেছে মোবাইল ফোন অপারেটর বাংলালিংক। ঢাকা ব্যাংক ও ইস্টার্ন ব্যাংক লিমিটেডের (ইবিএল) সঙ্গে যৌথভাবে এ সুবিধা চালু করেছে প্রতিষ্ঠানটি। মোবাইল রেমিটেন্সের ক্ষেত্রে ব্যাংকগুলো মোবাইল ফোন গ্রাহকের জন্য নগদ অর্থের জিম্মাদার হিসেবে কাজ করছে। অন্যদিকে বাংলালিংক মোবাইল ফোনের সংযোগ নেটওয়ার্কও তথ্যবিনিময় নিশ্চিত করছে।
বাংলালিংক গ্রাহকসেবা বিভাগের মুনতাসির রাজু জানান, দেশের সাড়ে ছয় শতাধিক বাংলালিংক গ্রাহকসেবা কেন্দ্রে মোবাইল ফোন রেমিটেন্স দেওয়া হচ্ছে। দেশের বাইরে থেকে যিনি টাকা পাঠাতে চান, তাঁকে ঢাকা ব্যাংক এবং ইস্টার্ন ব্যাংকের মাধ্যমে টাকা জমা দিয়ে একটি বিশেষ পিন নাম্বার নিতে হবে।
গ্রহীতার যদি বাংলালিংকের সংযোগ থাকে, তাহলে তাঁরা যেকোনো বাংলালিংক মোবাইল রেমিটেন্স পয়েন্টে পাসপোর্ট সাইজ ছবি, জাতীয় পরিচয়পত্র বা পাসপোর্টের ফটোকপিসহ প্রয়োজনীয় কাগজপত্র জমা দিয়ে ঢাকা ব্যাংক লিমিটেড (ডিবিএল) অথবা ইস্টার্ন ব্যাংক লিমিটেডে (ইবিএল) মোবাইল ওয়ালেট অ্যাকাউন্ট বা হিসাব খুলতে পারবেন। বাংলালিংক গ্রাহকসেবা কেন্দ্র থেকে এ অ্যাকাউন্ট খোলা যাবে। এ অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে সরাসরি বাংলালিংক মোবাইল রেমিটেন্স পয়েন্ট থেকে তোলা যাবে। চাইলে এ অ্যাকাউন্টে টাকা জমাও রাখা যাবে।

ব্র্যাক ব্যাংকের 'আইভিআর'
মোবাইল ফোনের মাধ্যমেই ব্যাংকিংসংক্রান্ত ইন্টারঅ্যাকটিভ ভয়েস রেসপন্স বা আইভিআর সেবা দিচ্ছে ব্র্যাক ব্যাংক। মোবাইল ফোনের মাধ্যমে অ্যাকাউন্টের ব্যালেন্স জানা, সর্বশেষ লেনদেনসংক্রান্ত তথ্য নেওয়া, ক্রেডিট কার্ডে অর্থ প্রেরণসহ বেশ কিছু সুবিধা দিচ্ছে প্রতিষ্ঠানটি। ০১৮১৯-২৩০ ০০০ নাম্বারে ফোন করে যেকোনো তথ্য, পরামর্শসহ লেনদেনসংশ্লিষ্ট সুবিধাদি পেয়ে থাকেন গ্রাহকরা। ব্র্যাক ব্যাংক লিমিটেডের গেস্ট সার্ভিস এঙ্িিকউটিভ ওয়াহিদুজ্জামান জানান, ব্যাংকের যেকোনো গ্রাহক ২৪ ঘণ্টা আমাদের এ আইভিআর সেবাটি পাচ্ছেন। নিজস্ব ব্যাংক অ্যাকাউন্টের তথ্য ছাড়াও তাঁরা ব্যাংক লোন সম্পর্কেও অনেক তথ্য পাচ্ছেন।

মোবাইল ব্যাংকিং সবখানে
কয়েক মাসের মধ্যেই প্রায় সব ব্যাংকে চালু হচ্ছে মোবাইল ফোন ব্যাংকিং। ইতিমধ্যে ছয়টি ব্যাংক এ কার্যক্রম চালু করার ব্যাপারে বাংলাদেশ ব্যাংকের অনুমোদন পেয়েছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান, ২০০৯ সালের সেপ্টেম্বর থেকে ডিসেম্বরের মধ্যে ট্রাস্ট ব্যাংক, মার্কেন্টাইল ব্যাংক, ইস্টার্ন ব্যাংক, ঢাকা ব্যাংক, এবি ব্যাংক, ডাচ্-বাংলা ব্যাংক ও সিটি ব্যাংক এনএ মোবাইল ব্যাংকিং সেবা চালুর অনুমতি চেয়ে আবেদন করেছিল। আবেদনের পর পরই বাংলাদেশ ব্যাংক তাদের অনুমোদন দেয়। সম্প্রতি আবেদনকারীদের তালিকায় যুক্ত হয়েছে ব্র্যাক ব্যাংকের নাম।
বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আতিউর রহমান জানান, কৃষক যাতে সরকারের দেওয়া ভর্তুকিসহ অন্যান্য সুবিধা মোবাইল ফোনের নেটওয়ার্ক ব্যবহার করে পেতে পারেন, তেমন সেবা চালুরও পরিকল্পনা রয়েছে। তবে আমাদের ব্যাংকগুলো এখনো পুরোপুরি সে সক্ষমতা অর্জন করতে পারেনি। তবে শিগগিরই এ ব্যাপারে ব্যাংকগুলো সক্ষম ও দক্ষ হয়ে উঠবে বলে প্রত্যাশা ব্যক্ত করেন তিনি।

ইন্টারনেটে তথ্য খোঁজার জন্য সার্চ ইঞ্জিন গুগল ব্যবহার করেন না_এমন ব্যবহারকারী পাওয়া দুষ্কর। জনপ্রিয় এ সার্চ ইঞ্জিনে প্রায়ই নিত্যনতুন সুবিধা যোগ করা হয়। সম্প্রতি যুক্ত করা হয়েছে 'ব্যাকগ্রাউন্ড' পরিবর্তন সুবিধা।
সাধারণভাবে গুগল পেইজের ব্যাকগ্রাউন্ডে গুগলের একটি লোগো ছাড়া কিছু নেই। তবে গুগলের নতুন সুবিধায় সহজে গুগল পেইজের ব্যাকগ্রাউন্ড পরিবর্তন করে নিতে পারবেন। চাইলে নিজের ছবি দিয়েও গুগলের ব্যাকগ্রাউন্ড তৈরি করা যাবে। ছবি শেয়ারিং সাইট পিকাসা (http://picasaweb.google.com)-তে আপলোড করা ছবি থেকেও গুগলের ব্যাকগ্রাউন্ড ছবি নির্বাচন করা যাবে।
ছবি পরিবর্তন করার জন্য প্রথমে গুগল সার্চ ইঞ্জিন হোমপেইজে (www.google.com) যেতে হবে। সাইটটির নিচে বাঁ পাশে Change your background image নামের একটি বাটন পাওয়া যাবে। এতে ক্লিক করুন। নতুন পেইজে আপনার জি-মেইল অ্যাকাউন্ট এবং পাসওয়ার্ড দিয়ে লগ-ইন করতে হবে। এবার নতুন একটি ওয়েবপেইজ আসবে। নিজের কম্পিউটার থেকে ছবি আপ করে গুগল ব্যাকগ্রাউন্ড করতে চাইলে From ¸ Computer ক্লিক করুন। এবার Choose image to upload লেখা বঙ্ েক্লিক করে কম্পিউটার থেকে আপনার ছবিটি নির্বাচন করুন। এবার Images will be added to this Picasa album লেখা বঙ্ থেকে Dropbox নির্বাচন করে Upload ক্লিক করুন। ছবিটি গুগল ব্যাকগ্রাউন্ড হিসেবে নির্বাচিত হয়ে যাবে।
ছবি শেয়ারিং সাইট পিকাসার হাজারো ছবি থেকে পছন্দের ছবিটিকে গুগল ব্যাকগ্রাউন্ড করার জন্য চঁনষরপ ধেষষবৎু বাটনে ক্লিক করে একটি ছবি নির্বাচন করুন এবং ঝবষবপঃ বাটনে ক্লিক করুন।
তবে গুগলের নতুন এ সুবিধা পেতে আপনার জি-মেইল অ্যাকাউন্টটি অবশ্যই সাইন-ইন অবস্থায় থাকতে হবে।

                                      সূত্র

মুভি ডাউনলোড করে দিব আমাকে, ok

Ok, Cool man, 2-4 দিন কারও  পিসি চালিয়ে না হয় দেখ।

তাওফিক, এই লিংক-এ micosoft এর নতুন anti-virus বের করেছে । এটা সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে চাই।

এটা download করলাম, কিন্তু এটা jad ফাইল । মোবাইল এ কাজ করবে না।

আমাদের অনেকেই রবী ঠাকুরের পোস্ট মাস্টার পড়েছি হয়তো , কিন্তু কেও যদি পড়ে না থাকেন তবে বর্তমান সময়ের বাস্তব পোস্ট মাস্টার এর গল্প টা পড়ে ফেলুন আকাঙক্ষা আর-ও বেড়ে  যাবে।

অবশেষে পোস্টমাস্টার
তারিখ: ২৭-০৯-২০১০


শেষ হইয়াও হইল না শেষ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ‘পোস্টমাস্টার’ গল্প দ্বারা অনুপ্রাণিত হয়ে

উলাপুর গ্রাম হইতে ফিরিবার পর কিছুদিন আমাদের পোস্টমাস্টার ইতস্তত ঘুরিয়া বেড়াইয়াছে। তাহার মাতা ভারতী দেবী তাহাকে জগৎপুর বিদ্যালয়ে মাস্টারিতে ঢুকাইয়া দিয়াছে, তাহাও বেশ কয়েক দিন হইয়া গেল। কয়েক দিন ধরিয়া কথাটি পাড়িবেন বলিয়া মনস্থির করিয়া রাখিয়াছেন ভারতী দেবী। কিন্তু সংসারের সকল ঝামেলা শেষ করিয়া তিনি যখন ঘুমাইতে আসেন, ততক্ষণে কর্তার এক পশলা ঘুম হইয়া ওঠে। কিন্তু আজ তাহাকে বলিতেই হইবে, না হইলে বিলম্ব হইয়া যাইতে পারে। অন্যান্য দিনের মতো তাহার বড় কন্যা কেতকী তাহার একমাত্র ননদ বিনোদিনীকে লইয়া এই বাড়িতে আসিয়াছিল। কন্যা বাপের বাড়িতে আসিবে তাহাতে কোনো উৎকণ্ঠা হওয়ার কথা নয়। কিন্তু কেতকীর সঙ্গে ইদানীং তাহার ননদ বিনোদিনীও আসে এবং কেতকী প্রায়ই তাহার দাদার ঘরে গল্প করিতে থাকে। ভারতী দেবীর আশঙ্কা যে সত্য তাহা আজ কেতকী নিজ মুখে স্বীকার করিয়াছে। বলিয়াছে বিনোদিনী দেখিতে সুন্দর, তাহাদের পালটি ঘর এবং সর্বোপরি অষ্টম শ্রেণী পর্যন্ত পাস দিয়াছে।
রাতের আহারের পর ভারতী দেবী সকলকে কাজ শেষ করিবার তাড়া লাগাইলেন এবং অন্যান্য দিনের চেয়ে অনেক আগে শয়নকক্ষে প্রবেশ করিলেন। ভারতী দেবীকে দেখিয়া কর্তা বিছানায় উঠিয়া বসিলেন।
‘কয়েক দিন ধরিয়া আপনাকে একটি কথা বলিতে চাহিতেছি। কথাটি আমাদের মাস্টার সম্পর্কে।’
শুনিয়া কর্তা একটু চমকাইয়া উঠিলেন।
তবে এরপর ভারতী দেবী গড়গড় করিয়া যা বলিয়া গেলেন তাহাতে তিনি উৎকণ্ঠিত হইলেন না। ভারতী দেবীর কথার সারাংশ হইল, মাস্টারের জন্য পাত্রী সন্ধান করা দরকার। তিনি ছোটবেলা থেকে তাহার বড় বোন ইন্দিরা দেবীর কলেজপড়ুয়া মেয়ে সুহাসিনীকে এ বাড়িতে বউ করিয়া আনিবেন বলিয়া স্থির করিয়া রাখিয়াছেন। তিনি কালই বড়দির বাড়িতে যাইতে চান।
সকল কথা শুনিয়া কর্তা বলিলেন, ‘সে তুমি যা ভালো মনে করো।’ এই কথা বলিয়া আবার শুইয়া পড়িলেন।

২.
পরের দিনই ভারতী দেবী ছোট মেয়ে বুবানীকে লইয়া দুর্গাপুরে দিদি ঠাকরুনের বাসায় চলিয়া গেলেন। দুই ভগ্নির কী আলাপ হইয়াছে, তাহা আমরা জানিতে পারিলাম না। তবে দিন দুই পরে মাস্টার তাহার পড়া পড়িতে যাইয়া পুস্তকের মধ্যে একটি ছবি আবিষ্কার করিল। ছবির সুন্দর, সহাস্য মুখ এবং বিনুনি দোলানো মেয়েটিকে তাহার কেমন জানি চেনা চেনা মনে হইল। বুবানীকে ডাকিয়া জিজ্ঞাসা করা মাত্রই সে কহিল, ‘সে কি দাদা! তুমি হাসি দিদিকে চিনিতে পারিতেছ না। বড় মাসিমার মেয়ে গো। দেখেছ, কত সুন্দর হয়েছে। কেমন টিকোলো নাক।’
যত্ন করিয়া ছবির দিকে তাকাইতে গিয়া মাস্টারের জানি কী হইল। মাস্টারের হাতের ছবিতে হাসির সহাস্য মুখটি ক্রমশ বিলীন হইয়া গেল। সেখানে ফুটিয়া উঠিল এক গ্রাম্য বালিকার দুষ্টুমি-মাখা মুখ। মুখটি ক্রমশ জোরে জোরে পড়া পড়িতে শুরু করিল। মাস্টার দেখিল একটি একঘরের বাড়ি। সেখানে সে জ্বরের ঘোরে প্রলাপ বকিতেছে। আর একটি কোমল হাত তাহার মাথায় হাত বুলাইয়া দিতেছে, মাথায় পট্টি বাঁধিয়া দিতেছে। মনের অজান্তে মাস্টারের হাত নিজ কপাল স্পর্শ করিল!
দিন কয়েক পরে কেতকী বাড়িতে আসিয়া দাদার অবস্থা দেখিয়া হইহই করিয়া উঠিল। বুবানীর কাছ থেকে সুহাসিনীর কথা শুনিয়া সে রাগিয়া উঠিল। ভাবিল, দাদাকেই খোলা মনে জিজ্ঞাসা করা যাক। বিনোদিনী না সুহাসিনী?
দুই ভগ্নির জোরাজুরিতে মাস্টার যাহা বলিল, তাহা শুনিবার জন্য কেতকী বা বুবানী কেহই প্রস্তুত ছিল না। মাস্টার তাহার পোস্টমাস্টার জীবনের সকল ঘটনা দুই ভগ্নিকে খুলিয়া বলিল। তাহার একাকী জীবনে বালিকার উপস্থিতি, তাহাকে পড়ানোর কথা এবং তাহার অসুস্থতার সময় সেই গ্রাম্যবালিকার একনিষ্ঠ সেবার কথা বর্ণনা করিয়া মাস্টার ঘোষণা করিল যে তাহার হূদয় ওই গ্রাম্যবালিকা দখল করিয়া রাখিয়াছে।
দুই বোন প্রথমে হতবাক হইলেও মা ও বাবার কাছে বিষয়টি উপস্থাপনের জন্য তাহারা স্বীয় স্কন্ধে দায়িত্ব তুলিয়া লইল। কর্তার সায় থাকায় শেষ পর্যন্ত মায়ের মনও গ্রাম্য বালিকার প্রতি ঢলিয়া পড়িল। স্থির হইল, কেতকী ও বুবানীকে লইয়া মাস্টার আগামী রবিবার উলাপুর গ্রামে যাইবে। কেতকীর বরও সঙ্গে যাইবে।

৩.
নদীর ঘাটটির একটি পরিবর্তন মাস্টার লক্ষ করিল। ঘাটের সামনে যেখানে পারানির কড়ি আদায় করা হইতেছে, সেখানে একটি দোচালা ঘর উঠিয়াছে। বাড়ু মোড়ল মাস্টারকে চিনিতে পারিয়া বলিল, কী পোস্টমাস্টার। আমাদের মনে পড়িল নাকি? স্মিত হাসিয়া মাস্টার তাহার ভগ্নিদের লইয়া গ্রামের পথে রওনা হইয়া গেল। দ্রুত তাহারা পোস্ট অফিসের দিকে চলিয়া গেল। কিন্তু দেখা গেল পোস্ট অফিস বন্ধ।
বুবানীর পরামর্শে তাহারা সকলে দ্রুততার সঙ্গে মূল গ্রামের দিকে রওনা হইল। পথিমধ্যে মাস্টার তাহার প্রথম দিনের অভিজ্ঞতা বর্ণনা করিল এবং বিভিন্ন গাছের সঙ্গে পরিচয় করাইয়া দিল।
গ্রামে ঢুকিবার মুখে তাহাদের সঙ্গে ঘোষপাড়ার বাদল ঘোষের সঙ্গে দেখা হইয়া গেল। মাস্টারকে দেখিয়া বাদল ঘোষের মুখখানি আনন্দে ভরিয়া উঠিল। সে কহিল, আমি জানিতাম, খবর পাইলে আমাদের পোস্টমাস্টার নিজে আসিবে। তা তোমার সঙ্গে এরা কারা?
বাদল ঘোষের কথা শুনিয়া আগন্তুক দলটি কিংকর্তব্যবিমূঢ় হইয়া পড়িল। কী খবর, কিসের খবর, আর তাহার সঙ্গে মাস্টারেরই বা কী সম্পর্ক? কাহারো মুখে কোনো কথা সরিল না। কেতকীর বরের মুখ দিয়া প্রথম কথা বাহির হইল, ‘কোন খবরের কথা বলিতেছেন? আমরা তো কলকাতা থেকে আসিয়াছি।’
‘আমি রতনের বিবাহের কথা বলিতেছি। আজ তো তাহার বিবাহ।’ বাদল ঘোষ জানাইলেন। খবরটি তাহারা জানে না শুনিয়া তিনি কিছুটা বিস্মিত হইয়াছেন।
বাদল ঘোষের কথা শুনিয়া মাস্টার দাঁড়ানো অবস্থা হইতে বসিয়া পড়িল। বুবানী তাহাকে ধরার চেষ্টা করিল। আর কেতকী অবাক হইয়া বাদল ঘোষের কাছে বলিল, ‘রতনের বিবাহ! কাহার সঙ্গে!’
‘কেন, মাস দুয়েক আগে যে নতুন পোস্টমাস্টার এখানে আসিয়াছে, তাহার সঙ্গে।’
                                                                                                               সূত্র:

ডাউনলোড করে unzip করে pdf টা ওপেন করলেই যা আছে টা আপনার কিছুটা হলেও কাজে লাগবে।
৫০খানা টিপস এন্ড ট্রিক্স এর বিবরন

বাংলা তারিখ ‌অ্যাপ্লিকেশনটি দিয়ে আপনি আপনার প্রোফাইলে প্রতিদিনের বাংলা তারিখ দেখাতে পারেন। আপনার প্রোফাইলে বাংলা তারিখ যুক্ত করতে হলে আপনার প্রোফাইলে যান এবং প্রোফাইলের Wall, Info, Photos ট্যাবের পাশে প্লাস বাটনে ক্লিক করে "বাংলা তারিখ" নামের একটা ট্যাবকে যুক্ত করে নিন।

ফেসবুকের নতুন সিদ্ধান্ত অনুযায়ী সব প্রোফাইল বক্সকে একদম তুলে দেয়া হবে এবং এখন থেকে প্রতিটা অ্যাপ্লিকেশন কে প্রোফাইল ট্যাব ব্যবহার করতে হবে। তাই এখন থেকে আর প্রোফাইল বক্সে তারিখ দেখানো যাবে না। বাংলা তারিখ দেখানোর জন্য এখন থেকে উপরের নির্দেশনা অনুযায়ী প্রোফাইলে ট্যাব যুক্ত করে নিন।

শিক্ষার্থীদের মধ্যে তথ্যপ্রযুক্তির সেবা পৌঁছে দেওয়ার লক্ষ্যে শিক্ষানগরী রাজশাহীতে ৩০ সেপ্টেম্বর শুরু হচ্ছে রাজশাহী আইসিটি মেলা ২০১০। চলবে ২ অক্টোবর পর্যন্ত।
এ উপলক্ষে গতকাল মঙ্গলবার ঢাকায় রিপোর্টার্স ইউনিটিতে সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়। সংবাদ সম্মেলনে আয়োজক ইনপেইস ম্যানেজমেন্ট সাভির্সেস লিমিটেডের পরিচালক মোহাম্মদ মুস্তাফিজুর রহমান মেলার বিভিন্ন দিক তুলে ধরেন। তিনি বলেন, শিক্ষার্থীদের মধ্যে সবার আগে তথ্যপ্রযুক্তি সেবা পৌঁছে দিতে হবে। আগামী দিনে শিক্ষার্থীরা দেশ পরিচালনা করবে। তাই এদের তথ্যপ্রযুক্তিতে দক্ষ করে গড়ে তুলতে হবে।
মেলার আয়োজকেরা জানান, রাজশাহীর জনগণ বিশেষ করে স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের কম্পিউটার এবং তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ে বিস্তারিত ধারণা দেওয়া এবং সর্বাধুনিক প্রযুক্তি তাদের দোরগোড়ায় পৌঁছে দিতে মেলায় বিভিন্ন শিক্ষামূলক কার্যক্রমের ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। এ ছাড়া মেলায় ২০টি স্টলে সর্বাধুনিক সব প্রযুক্তি এবং সব ধরনের হার্ডওয়্যার ও সফটওয়্যার প্রদর্শন করা হবে। রাজশাহীর উত্তরা কমিউনিটি সেন্টারে অনুষ্ঠিত এ মেলায় বিশ্বখ্যাত কম্পিউটার প্রযুক্তি প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠান নিজেদের পণ্য প্রদর্শন করবে।
মেলায় দর্শনার্থীদের জন্য বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে আয়োজন করা হবে নানা রকমের কুইজ প্রতিযোগিতা এবং পণ্য কিনলেই উপহারের সঙ্গে বিশেষ মূল্যছাড়ের ব্যবস্থা। মেলায় দর্শনার্থীদের জন্য গেমিং জোন, গেম খেলা ও বিনা মূল্যে ইন্টারনেট ব্রাউজিংয়ের সুবিধা রাখা হয়েছে। মেলা প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে সন্ধ্যা সাতটা পর্যন্ত খোলা থাকবে। মেলার প্রবেশমূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে ১০ টাকা। স্কুলের শিক্ষার্থীদের জন্য থাকবে বিনা মূল্যে প্রবেশের সুযোগ।

http://www.chobimohol.com/image-EA69_4C9DD525.jpg

আমি আজ একটি উইনডোজ 7 এর টিপস ও  ট্রিকস এর পিডিএফ ফাইল পেলাম , মাত্র 4.4 mb । যাদের কিছু জানা দরকার তারা ডাউনলোড করে নিন ।
ক্লিক করুন এখানে
কারো ডাউনলোড লিংক কাজ না করলে জানাবেন।

ইলিয়াস ভাই কে ধন্যবাদ। কিন্তু শেষের ৭ টি লিঙ্ক কাজ করছে না। আমি মেদিয়াফিরে এর ৩০ টার লিঙ্ক দিলাম-http://www.mediafire.com/?s3y6szrbcfd43   
২ পাতায় আছে।

উত্তর:
১. শসা
২. চালনি
৪. নারিকেল
৭. আগুন
৮. ভারত
৯. কুকুর
১২. চিংড়ি মাছ
১৪. কবর
১৫. শিশুর নাড়িকাটা
১৭. পরগাছা
১৯. আকাশ থেকে পড়া শিল
২০. সবার পেছনে পিঁপড়াটা মিথ্যা বলেছিল।
   সূত্র: কালেরকণ্ঠ-মগজ ধোলাই 05/9/10
বাকি গুলোর উত্তর চাই।

হুমায়ূন আহমেদ ভনে শুনে পুণ্যবান
হুমায়ূন আহমেদ তাঁর বিভিন্ন উপন্যাস ও গল্পে চমৎকার চমৎকার কিছু ধাঁধার সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দিয়েছেন পাঠকদের। সেসব ধাঁধার কিছু তুলে ধরা হলো এখানে।
১ পাকলে খেতে চায় না, কাঁচা খেতে চায়
এ কেমন ফল বল তো আমায়।
[জিন কফিল, ভয়]

২ মাইয়া লোকের হাতে নাচে
সাত শ মুখ কার আছে?
[তেতুল বনে জোছনা]

৩ নাই পুষকুনির নাই জলে
নাই পদ্ম ফুটে
কও দেখি জিনিসটা কী
বুদ্ধি থাকলে ঘটে।
[লীলাবতী]

৪ ভোলা মিয়ার শয়তানি
বাইরে লোহা ভিতরে পানি।
[লীলাবতী ]

৫ কহেন কবি কালিদাস পথে যেতে যেতে
নাই তাই খাচ্ছ, থাকলে কোথায় পেতে?
[লীলাবতী]

৬ মনে করো তোমাকে দশ সের পানি দেওয়া হলো। এখন তুমি কি পারবে এই দশ সের পানি একবারে এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় নিতে। বালটি-টালতি কিছু ব্যবহার করতে পারবে না। শুধু হাত দিয়ে নেবে এবং একবারে নেবে। কিভাবে?
[আমার আছে জল]

৭ আমার একটা পাখি আছে
যা দেই সে খায়
কিছুতেই মরে না পাখি
জলে মরে যায়
[জিন কফিল, ভয়]

০৯ ছাই ছাড়া শোয় না
লাথি ছাড়া ওঠে না।
[জিন কফিল]

১১আকাশে উড়ে না পক্ষী উড়ে না জঙ্গলে
এই পক্ষী উড়ে শুধু শনি-মঙ্গলে
[লীলাবতী ]

১৩ মহাকবি কালিদাসের অতি আজব কথা
নয় লক্ষ তেতুলগাছের কয় লক্ষ পাতা?
[লীলাবতী]

১৫ কাটলে বাঁচে না কাটলে মরে
এমন সুন্দর ফল কোন গাছে ধরে
[জিন কফিল, ভয়]

১৭ হেন কোনো গাছ আছে এ ধরায়
স্থলে জলে কভু তাহা নাহি জন্মায়।
[জিন কফিল, ভয়]

১৯ কৈলাটির নানি
হাত দিয়া ধরলে পানি।
[মাতাল হাওয়া]

০৮ তিন অক্ষরের নাম তার বৃহৎ বলে গণ্য
পেটটা তার কেটে দিলে হয়ে যায় অন্ন।
[লীলাবতী]

১০ নৌকা নহে জলে চলে শূন্যতেও চলে
দিনেতে দেখি না তারে দেখি নিশিকালে
কহেন কবি কালিদাস।
এই শিলুক যে ভাঙতে পারে সে আমার দাস।
[তেতুল বনে জোছনা]

১২ জলেতে জন্ম তার জলে ঘর_বাড়ি
ফকির নহে ওঝা নহে মুখে আছে দাঁড়ি
[তেতুল বনে জোছনা]

১৪ ঘর আছে দরজা নাই
মানুষ আছে কথা নাই।
[রূপার পালঙ্ক]

১৬ এক পাখি নড়েচড়ে দুই পাখি খায়
তিন পাখি নাও-এ বসা
চার পাখি নাও বায়
[লীলাবতী]

১৮ আমবাগানে টুপ করে শব্দ হলো।
একটা পাকা আম গাছ থেকে পড়েছে।
যে দুজন শুনল সে দুজন গেল না
অন্য দুজন গেল
যে দুজন গেল সে দুজন দেখল না
অন্য দুজন দেখল
যে দুজন দেখল সে দুজন তুলল না
অন্য দুজন তুলল
যে দুজন তুলল সে দুজন খেল না
অন্য একজন খেল।
বলুন তো ঘটনাটি কি?
[নি]

২০ তিনটা পিঁপড়া সারি বেঁধে যাচ্ছে। একটার পেছনে একটা। সবার প্রথম যে পিঁপড়া যাচ্ছে সে বলল, আমার পেছনে আছে দুটো পিঁপড়া। মাঝখানের পিঁপড়াটা বলল, আমার সামনে আছে একটা পিঁপড়া, পেছনে একটা পিঁপড়া। মজার ব্যাপার হলো, সবচেয়ে পেছনে যে পিঁপড়াটা যাচ্ছে সে বলল, আমার সামনে কোনো পিঁপড়া নেই। আমার পেছনে আছে দুটো পিঁপড়া। রহস্য কী?
[ রূমালী ]
  কালেরকণ্ঠ

ঈদের ছুটিতে বেড়ানোর সুযোগ মেলে অনেকের। কোথাও যাওয়ার আগে নিচের ওয়েবসাইটগুলো থেকে অনেক তথ্য আগেভাগেই জেনে নেওয়া যাবে।

www.discoverybangladesh.com
সাইটটিতে মিলবে বিভিন্ন জায়গার ছবি, যাতায়াতের বিস্তারিত, হোটেলের ঠিকানাসহ বেশ কিছু তথ্য। সাইটটির প্রথমেই ব্যানারের বাম পাশে রয়েছে বিভাগ অনুযায়ী বিভিন্ন জায়গার বর্ণনা। যে বিভাগে ভ্রমণ করতে চান সেই বিভাগের নামের ওপর ক্লিক করুন। সেই বিভাগের দর্শনীয় জায়গাগুলোর নাম জানা যাবে।

www.parjatan.gov.bd
এটি বাংলাদেশ সরকারের পর্যটন করপোরেশনের ওয়েবসাইট। দেশের বিভিন্ন স্থানের বর্ণনাসহ ভ্রমণের অনেক তথ্য মিলবে সাইটটিতে। বর্ণনার সঙ্গে সঙ্গে প্রতিটি লোকেশনের ছবিও এখানে পাওয়া যাবে।

www.discovercoxsbazar.com
শুধু কক্সবাজার ভ্রমণসংক্রান্ত তথ্যই মিলবে সাইটটিতে। এখানে কক্সবাজারের দর্শনীয় স্থান, ভৌগোলিক অবস্থান, ছবি ও খাবারের বিস্তারিত মিলবে। একই সঙ্গে কক্সবাজার ভ্রমণের বেশ কিছু টিপসও রয়েছে সাইটটিতে।

www.sundarbantours.com
সাইটটিতে সুন্দরবন ভ্রমণসংক্রান্ত তথ্য মিলবে। এখানে Trvel Arround, How to go এবং Gallery-সহ বেশ কিছু বিভাগ রয়েছে। How to go বিভাগে সুন্দরবন যাওয়ার বেশ কিছু তথ্য মিলবে।

www.greenbangladeshtours.com
বাংলাদেশের দর্শনীয় স্থানগুলোর বিবরণসমৃদ্ধ এ সাইটটিতে চড়ঢ়ঁষধৎ ঞড়ঁৎং বিভাগ থেকে আপনার কাঙ্ক্ষিত স্থান নির্বাচন করে প্রয়োজনীয় তথ্য ও ছবি সংগ্রহ করতে পারেন। এখানে Popular Tours, Historical Sight seeing Tour, Dhaka City Tour, Mangrove Forest Tour, Hill Forest Tour, Adventure tour-সহ বেশ কয়েকটি বিভাগ রয়েছে।

www.transportbd.com
বাংলাদেশের যেকোনো স্থানে যাওয়ার উপায় এবং ভাড়ার বিস্তারিত মিলবে এ সাইটটিতে। সাইটটির মধ্যে বাম পাশে Find Transport বিভাগে সার্চ ইঞ্জিনের মতো বিভিন্ন জায়গা সার্চ করার সুযোগ রয়েছে। এখানে বাস, ট্রেন ও লঞ্চের ভাড়া এবং যাতায়াতের বিস্তারিতই শুধু পাওয়া যাবে। যে পরিবহনের মাধ্যমে যেতে চান সেখানে ক্লিক করে ঋৎড়স বক্সে আপনার বর্তমান অবস্থান এবং ঞড় বক্সে যেখানে যেতে চান তা লিখুন। এবার ঝবধৎপয ক্লিক করলেই পেয়ে যাবেন সব তথ্য।

নিচের সাইট থেকে আরো পাওয়া যাবে
সিলেট ভ্রমণ_www.sylhet.org, www.dcsylhet.gov.bd
চট্টগ্রাম ভ্রমণ_www.travelctg.com, www.dcchittagong.gov.bd
রাঙামাটি- www.dcrangamati.gov.bd
নাটোর দীঘাপতিয়া রাজবাড়ী-www.dcnatore.gov.bd
সাগরদাড়ি, যশোর (মাইকেল মধুসূদনের বাড়ি)_www.jessore.info,
www.dcjessore.gov.bd

দেশের যেকোনো স্থানের ম্যাপ পাওয়া যাবে মোবাইলে। সরকারি অফিস, ব্যাংকের এটিএম বুথসহ প্রয়োজনীয় জায়গা খুঁজে পাওয়ার নির্দেশনাও থাকবে। দৃষ্টিপ্রতিবন্ধীরা পড়তে পারবেন এসএমএস, উত্তরও দিতে পারবেন। বাংলাদেশি তরুণরা এমন বেশ কিছু সফটওয়্যার তৈরি করেছেন। গ্রামীণফোন আর মাইক্রোসফটের আয়োজনে 'আলো আসবেই' প্রতিযোগিতায় জমা পড়েছে এসব সফটওয়্যার। বিস্তারিত জানাচ্ছেন আল-আমিন কবির
শুরুর কথা
দেশে মোবাইল ফোন ব্যবহারকারীর সংখ্যা ছয় কোটি ছাড়িয়ে গেছে। এ সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে। বাড়ছে মোবাইল সফটওয়্যার এবং মোবাইলভিত্তিক সেবার চাহিদা। আর তাই বাংলাদেশের তরুণ ও মেধাবী ডেভেলপারদের মাধ্যমে উদ্ভাবনী বিভিন্ন সফটওয়্যার তৈরির লক্ষ্যে আয়োজন করা হয়েছে মোবাইল সফটওয়্যার তৈরির প্রতিযোগিতা 'আলো আসবেই'। বিজ্ঞান এবং তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী ইয়াফেস ওসমান ১৬ জুন রাজধানীর একটি পাঁচতারা হোটেলে এ কার্যক্রমের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন। তিনি বলেন, এ প্রতিযোগিতার মাধ্যমে একদল প্রতিভাবান সফটওয়্যার ডেভেলপার বের হয়ে আসবে। তারা দেশের ডিজিটাল কনটেন্ট ও অ্যাপ্লিকেশনের অভাব দূর করবে। গ্রামীণফোনের প্রধান নির্বাহী ওডভার হেশজেদাল জানান, দেশের বিপুলসংখ্যক মানুষ মোবাইল ইন্টারনেটের আওতায় থাকায় তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি মানুষের কাছে পেঁৗছে যাচ্ছে। এ জন্য দরকার বিভিন্ন সফটওয়্যার, যার মাধ্যমে ব্যবহারকারীরা উন্নততর সেবা পাবেন।

ব্যাপক সাড়া
শুরু হওয়ার পর থেকে জমা দেওয়ার শেষদিন ১৪ আগস্ট পর্যন্ত প্রায় সাড়ে তিন হাজার ডেভেলপার প্রতিযোগিতার ওয়েবসাইট িি.িধষড়ধংযনবর.পড়স.নফ-এ নিবন্ধন করেন। প্রতিযোগিতায় মজার ও প্রয়োজনীয় মোট ১৮০টি সফটওয়্যার জমা পড়ে। এ সংখ্যাকে উল্লেখযোগ্য বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা। ১৪ আগস্টের পরও অনেকে সফটওয়্যার জমা দেওয়ার জন্য আয়োজকদের মেইল করেছেন। তবে সময় পার হয়ে যাওয়ায় সেগুলো তাঁরা গ্রহণ করতে পারেননি।

বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে কর্মশালা
অধিকাংশ প্রতিযোগীই তরুণ ডেভেলপার এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী। মোবাইল সফটওয়্যার ডেভেলপিংয়ে অভিজ্ঞ নয়। আর তাই সফটওয়্যারের মান নিয়ে সংশয় থেকেই যায়। তবে তরুণ ডেভেলপারদের দক্ষ করে তুলতে আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ বা এআইইউবি, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়, ইস্ট ওয়েস্ট বিশ্ববিদ্যালয়, সিলেটের শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় এবং খুলনা প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়সহ ১০টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে এ বিষয়ে কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়। কর্মশালাগুলোতে সফটওয়্যার তৈরির কারিগরি বিভিন্ন দিক এবং মানোন্নয়নবিষয়ক প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়। এসব কর্মশালায় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক, মাইক্রোসফট এবং গ্রামীণফোনের প্রতিনিধিরা প্রশিক্ষণ দেন। মাইক্রোসফটের প্রোগ্রাম ব্যবস্থাপক উজায়ের খান পনি্ন বলেন, 'কর্মশালাগুলোতে আমরা ব্যাপক সাড়া পেয়েছি। বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে গড়ে দুই শতাধিক প্রতিযোগী অংশ নেন।'

আলোচিত অ্যাপ্লিকেশন
প্রতিযোগিতায় প্রয়োজনীয় এবং মজার বিভিন্ন সফটওয়্যার জমা পড়ে। 'হোয়্যারইন বিডি' নামের সফটওয়্যারের মাধ্যমে বাংলাদেশের যেকোনো স্থানের ম্যাপ, বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ স্থানে বেড়ানোর, ব্যাংকগুলোর এটিএম বুথে যাওয়ার নির্দেশনা পাওয়ার সুযোগ রয়েছে। সফটওয়্যারটির ডেভেলপার জাহিদুর রহমান জানান, ভ্রমণের যাবতীয় তথ্য পাওয়ার পাশাপাশি এর মাধ্যমে যেকোনো নিবন্ধিত গ্রামীণফোন ব্যবহারকারী মোবাইল ফোন হারিয়ে গেলেও নম্বরটি কোথায় আছে তা জানা যাবে। একই সঙ্গে অফিসের কর্তা-কর্মচারীরা কখন কে কোথায় অবস্থান করছেন, তা জানার সুযোগ থাকবে। 'সেন্ড পিকচার টু ফোন' সফটওয়্যারের মাধ্যমে কম্পিউটার থেকে যেকোনো হ্যান্ড সেটে ছবি পাঠাতে পারবেন। আপাতত বিনা মূল্যে পিকচার মেসেজ বা এমএমএস পাঠানো যাচ্ছে। মোবাইল মেসেজিং এনক্রিপশন সিস্টেম সফটওয়্যারটির মাধ্যমে মোবাইল থেকে 'এনক্রিপ্ট' করে এসএমএস পাঠানো যাবে। ফলে তৃতীয় কোনো পক্ষ এসএমএস পড়ার সুযোগ পাবে না। 'বাংলা ফেইসবুক স্ট্যাটাস আপডেটার' সফটওয়্যারের মাধ্যমে সামাজিক যোগাযোগ সাইট ফেইসবুকে সহজেই বাংলায় স্ট্যাটাস মেসেজ আপডেট করা যাবে। বিভিন্ন সংবাদপত্রের সর্বশেষ খবর মুঠোফোনেই বাংলায় পড়া যাবে 'মোবাইল পেপার' সফটওয়্যারের মাধ্যমে। যানজটের হালনাগাদ তথ্য দেবে 'এসএমএস ট্রাফিক আপডেট' সফটওয়্যারটি। ওয়েবভিত্তিক অর্থ লেনদেনের সুবিধা দেবে 'স্মার্ট চেকআউট'। প্রাথমিক শেয়ারবাজারের ফলাফল জানার সুবিধা দেবে 'আইপিও রেজাল্ট সার্চ' সফটওয়্যারটি। বিনা মূল্যে এসএমএস পাঠানো যাবে 'জিপি এসএমএস সেন্ডার'-এর মাধ্যমে। মোবাইল তথ্য ব্যবস্থাপনার সুবিধা দেবে 'মোবাইল কনটেন্ট সিএমএস'। স্বাস্থ্যবিষয়ক বিভিন্ন তথ্য পাওয়া যাবে 'ডায়াবেটিস এক্সপার্ট' সফটওয়্যারে। এগুলো ছাড়াও জমা পড়া সব সফটওয়্যার িি.িধষড়ধংযনবর.পড়স.নফ ওয়েবসাইট থেকে ডাউনলোড এবং পরীক্ষামূলক ব্যবহার করা যাবে।

চূড়ান্ত আসরের পথে
এই প্রকল্পের ব্যবস্থাপক ফখরুল ফরহাদ জানান, ১৮০টি সফটওয়্যার থেকে প্রাথমিকভাবে ৭০টি সফটওয়্যার নির্বাচন করে সেগুলো উপস্থাপন করার জন্য ডেভেলপারদের আহ্বান জানানো হয়। এ পর্বে একজন প্রতিযোগী তাঁর অ্যাপ্লিকেশন সম্পর্কে বর্ণনা করার জন্য ৩০ মিনিট সময় পান। এ সময় প্রতিযোগীরা ১৫ মিনিট অ্যাপ্লিকেশনের বর্ণনা এবং বাকি সময় ডেমো প্রদর্শন ও প্রশ্নোত্তর পর্বে অংশ নেন। গ্রামীণফোন এবং মাইক্রোসফট বাংলাদেশের কার্যালয়ে গতকাল এ পর্ব সম্পন্ন হয়েছে। প্রতিযোগিতার বিচারকরা সবশেষে সেরা ১০ থেকে ১৫টি সফটওয়্যারের তালিকা প্রকাশ করবেন। সেপ্টেম্বরের শেষদিকে অনুষ্ঠিত হবে প্রতিযোগিতার চূড়ান্ত পর্ব।

বিজয়ীদের পুরস্কার
নির্বাচিত প্রথম সফটওয়্যার নির্মাতা পাবেন পাঁচ লাখ টাকা। দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্থান অধিকারীকে দেওয়া হবে যথাক্রমে দুই লাখ ও এক লাখ টাকা। বিজয়ীরা যেসব সফটওয়্যার ডেভেলপ করবেন বাণিজ্যিক ভিত্তিতে সেগুলো ব্যবহারকারী পর্যায়ে পেঁৗছে দেওয়ার ব্যবস্থা করবে গ্রামীণফোন ও মাইক্রোসফট।

আরো ভালো হতে পারত
অনেক সফটওয়্যার জমা পড়লেও অধিকাংশ সফটওয়্যারের কাজই একরকম। এগুলোতে উদ্ভাবনী পরিকল্পনার অভাব বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা। মাইক্রোসফটের ইভানজেলিস্ট প্রকল্পের পরিচালক অমি আজাদ বলেন, 'আমরা প্রতিযোগিতায় যত মানসম্মত সফটওয়্যার আশা করেছিলাম, সে ধরনের সফটওয়্যার খুব কমই জমা হয়েছে। সফটওয়্যার তৈরি করতে যত রকম টুলস এবং পরামর্শ দরকার ছিল আমরা সব রকম সহায়তাই দিয়েছিলাম প্রতিযোগী ডেভেলপারদের। তারা ঠিকমতো পরিকল্পনা করতে পারেনি। তাই খুব বেশি ভালো সফটওয়্যার আমরা পাইনি।'
ওয়েবে পাওয়া যায় এমন সফটওয়্যারও তৈরি করে জমা দিয়েছেন অনেক প্রতিযোগী। প্রতিযোগীরা আরেকটু পরিকল্পনামাফিক এগোলে সফটওয়্যারগুলোতে সাধারণ মোবাইল ব্যবহারকারীদের উপকার হতো বলে মনে করেন সংশ্লিষ্টরা।

চাই আরো আয়োজন
বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব সফটওয়্যার অ্যান্ড ইনফরমেশন সার্ভিসেস বা বেসিস সভাপতি মাহবুব জামান বলেন, 'আমাদের দেশের ডেভেলপাররা সাধারণত কাজের ক্ষেত্র খুঁজে পায় না। এ প্রতিযোগিতা তাদের দক্ষতা বাড়াতে সাহায্য করবে। অন্যান্য প্রতিষ্ঠানেরও এ ধরনের প্রতিযোগিতার আয়োজন করা উচিত। আর মোবাইল সফটওয়্যার তৈরির প্রতিযোগিতার পাশাপাশি তথ্যপ্রযুক্তিভিত্তিক অন্যান্য প্রতিযোগিতারও আয়োজন করতে হবে। বড় প্রতিষ্ঠানগুলোকে এ ক্ষেত্রে এগিয়ে আসতে হবে।'
                            কালেরকণ্ঠ

রিপন রায়হান
ঈদের প্রস্তুতি শুরু হয়ে গেছে। ওয়েবসাইটগুলোতেও ঈদ নিয়ে রয়েছে নানা আয়োজন। বন্ধুকে ঈদ কার্ড পাঠানোর পরিবর্তে এখানে ভার্চুয়াল ই-কার্ড পাঠানোর সুবিধা যেমন রয়েছে তেমনি রয়েছে মজার সব রেসিপি। বিভিন্ন ওয়েবসাইট থেকে বিনা মূল্যে এসএমএস পাঠানোর সুবিধাও রয়েছে।

রান্নাঘরে ওয়েব
ঈদে নতুন নতুন রান্নার আয়োজন থাকেই। এ আয়োজনের সঙ্গী হতে বাংলা রেসিপি ওয়েবসাইটগুলো সেজেছে নতুন সাজে। এসব সাইটে থাকবে রান্নার বিভিন্ন কৌশল ও সচিত্র বর্ণনা। সাইটগুলোতে রান্নাবিষয়ক টিপসও মিলবে প্রচুর।

http://recipe.evergreenbangla.com

বাংলা ভাষার এ সাইটটিতে বাঙালি এবং ভারতীয় রান্নার বিভিন্ন রেসিপি রয়েছে। বিশেষ উৎসবে রান্নার জন্য রয়েছে প্রচুর রেসিপি। সাইটটির 'স্পেশাল' বিভাগে পাওয়া যাবে রান্নার বিশেষ কিছু কৌশল। 'টিপস অ্যান্ড টেকনিক' বিভাগে মিলবে ঘরের সৌন্দর্য বাড়ানো এবং রান্নার আরো মজাদার কলাকৌশল।

www.bangladeshrecipe.com
বাংলাদেশি বিভিন্ন খাবারের রেসিপি নিয়ে প্রকাশ করা হয়েছে এ সাইটটি। রেসিপিগুলোকে ২০টি ট্যাবে ভাগ করে সাইটটিতে যুক্ত করা হয়েছে। অনেক রেসিপির সঙ্গেই রয়েছে দৃষ্টিনন্দন খাবারের ছবি।
www.banglaranna.com
এই সাইটে বাংলাদেশের বিভিন্ন টেলিভিশন চ্যানেলে প্রচারিত রান্নার বিভিন্ন অনুষ্ঠানের ভিডিওচিত্র পাওয়া যাবে। বিশেষ দিবসের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে সময়ভেদে সাইটটিতে নতুন নতুন রেসিপি যুক্ত করা হয়।

www.khanapinaa.com
স্বাস্থ্যসম্মত বিভিন্ন খাবারের রেসিপি ও ফিচার দিয়ে সাজানো হয়েছে সাইটটি। রয়েছে রেসিপি অনুসারে রান্নার ভিডিও ফুটেজ, যা দেখে সহজেই তৈরি করা যেতে পারে মজার মজার রান্না।

www.sutapa.com
ভারতীয় বিভিন্ন টেলিভিশন চ্যানেলে প্রচারিত রান্নার জনপ্রিয় অনুষ্ঠানগুলো দিয়ে এ সাইটটি প্রকাশ করা হয়েছে। এ ছাড়াও রয়েছে রান্না সুস্বাদু করার মজার মজার টিপস।

www.deshicookingrecipes.com
সাইটটির শুরুতেই রয়েছে বাংলাদেশি ও ভারতীয় খাবার নিয়ে লেখা বেশ কিছু ফিচার। নিচের অংশে রয়েছে বাংলাদেশি ও ভারতীয় মজার মজার খাবারের রেসিপি। পছন্দের রেসিপি ট্যাবে ক্লিক করলেই বেরিয়ে আসবে রান্নার কৌশল ও বিস্তারিত তথ্য।

ওয়েবে ঈদ শুভেচ্ছা
ইন্টারনেট থেকে সহজে পাঠানো যায় বলে কাগজে ছাপা ঈদ কার্ডের জনপ্রিয়তাকে ছাপিয়ে গেছে ই-কার্ড। নিচের সাইটগুলো থেকে বিনা মূল্যে প্রিয়জনের ই-মেইল ঠিকানায় ই-কার্ড পাঠানো যাবে।

www.eid-mubarak.net
সাইটটি ঈদের শুভেচ্ছাবার্তা পাঠানোর জন্য বিশেষভাবে তৈরি। প্রিয়জনকে ঈদের শুভেচ্ছা পাঠাতে সাইটটির হোমপেইজ থেকে প্রথমে ই-কার্ডটি নির্বাচন করে নিন। ক্লিক করলে কার্ডটি বড় আকারে দেখা যাবে। চষধু বাটনে ক্লিক করে কার্ডটির অ্যানিমেটেড রূপ দেখা যাবে। প্রিয়জনকে পাঠাতে ঝবহফ ঃযরং পধৎফ-এ ক্লিক করুন। এবার ঝবহফ উবঃধরষং-এ আপনার নাম এবং ই-মেইল ঠিকানা লিখুন। কার্ডে যে বার্তাটি যুক্ত করতে চান তা লিখতে হবে গবংংধমব বক্সে। এবার জবপবরাবৎ উবঃধরষং-এ আপনার বন্ধুর নাম এবং ই-মেইল ঠিকানা লিখে ঝবহফ ঃযরং ঈধৎফ ক্লিক করুন। পেঁৗছে যাবে আপনার ই-গ্রিটিংস।

www.123greetings.com
উৎসবের অনেক রকম শুভেচ্ছাবার্তাযুক্ত কার্ড পাওয়া যাবে এ সাইটে। যেকোনো কার্র্ডের ওপর ক্লিক করলে একাধিক বক্স আসবে। নির্দিষ্ট বক্সে আপনার নাম ও ই-মেইল এবং যাকে পাঠাবেন তাঁর নাম ও ই-মেইল ঠিকানা লিখে ঝবহফ বাটনে ক্লিক করলে কার্ডটি কাঙ্ক্ষিত ব্যক্তির ই-মেইলে পেঁৗছে যাবে।

www.egreetings.com
এ ঠিকানায় ঢুকলেই কার্ডের তালিকা পাওয়া যাবে। তালিকা থেকে পছন্দের কার্ড নির্বাচন করে ক্লিক করে একই পদ্ধতিতে আপনার নাম ও ই-মেইল এবং যাকে পাঠাবেন তাঁর নাম ও ই-মেইল টাইপ করে সেন্ড বাটনে ক্লিক করলে কার্ডটি তাঁর ই-মেইলে পেঁৗছে যাবে। ঈদে নতুন নতুন কার্ডের ডিজাইন প্রকাশ করেছে সাইটটি।

www.freeonlinegreetings.net
সাইটটিতে গিয়ে পছন্দের কার্ড নির্বাচন করলে একটি বক্স আসবে। বক্সে আপনার নাম ও ই-মেইল অ্যাড্রেস টাইপ করে যাঁর উদ্দেশে পাঠাবেন তাঁর নাম ও ই-মেইল অ্যাড্রেস লিখে পাঠিয়ে দিন।

ইন্টারনেট থেকে এসএমএস
ঈদ উপলক্ষে এসএমএসের মাধ্যমে একে অন্যকে 'শুভেচ্ছাবার্তা' পাঠিয়ে থাকেন। মোবাইল অপারেটর ছাড়া ওয়েবসাইট থেকেও এসএমএস পাঠানো যায়। মোবাইল অপারেটর এসএমএসের জন্য নির্দিষ্ট পরিমাণ চার্জ কাটলেও ওয়েব থেকে তা পাঠাতে পারেন একেবারেই বিনা মূল্যে।

www.wadja.com
এ সাইটটি থেকে ইচ্ছামতো যেকোনো অপারেটরের মোবাইলে এসএমএস পাঠানোর সুযোগ রয়েছে। এ জন্য প্রথমে ই-মেইল ঠিকানা দিয়ে নিবন্ধন করতে হবে। ই-মেইলে আসা ভেরিফিকেশন লিংকে ক্লিক করলে নিবন্ধন প্রক্রিয়া সম্পূর্ণ হবে। এরপর লগ-ইন করে এসএমএস পাঠাতে হবে।

www.sms.vianett.co
সাইটটিতে গিয়ে ই-মেইল অ্যাকাউন্ট দিয়ে নিবন্ধন করতে হবে। এরপর মেইলে আসা পাসওয়ার্ড দিয়ে লগ-ইন করে Mobile Services >Send BulkSMS অপশনে গিয়ে মোবাইল নম্বর, এসএমএস টেক্সট এবং এসএমএস সেন্ডারের নাম লিখে ঝবহফ ঝসং ক্লিক করতে হবে। সাইটটি থেকে নিবন্ধন করার পর ১০টি এসএমএস পাঠানো যাবে। নতুন ই-মেইল ঠিকানা দিয়ে নিবন্ধন করে আরো ১০টি এসএমএস পাঠানো যাবে।

ওয়ারিদ নম্বরে বিনা মূল্যে এসএমএস
ওয়ারিদ মোবাইল অপারেটর ব্যবহারকারীরা চাইলে ওয়েবসাইটের মাধ্যমে যেকোনো ওয়ারিদ নম্বরে ইচ্ছামতো এসএমএস পাঠাতে পারেন। এ জন্য কোনো অতিরিক্ত চার্জ দিতে হয় না। এসএমএস পাঠানোর জন্য প্রথমে িি.িধিৎরফঃবষ.পড়স.নফ ঠিকানার সাইটে গিয়ে নিচে ঊ-চড়ৎঃধষ ক্লিক করে নতুন পেইজে যেতে হবে। এখান থেকে ওয়ারিদ নম্বর দিয়ে নিবন্ধন করতে হবে। নিবন্ধনের পর লগ-ইন করে ডবনঞড়ঝগঝ ক্লিক করুন। এবার যেকোনো ওয়ারিদ নম্বরে বিনা মূল্যে এসএমএস পাঠাতে পারেন।
                                                          কালেরকণ্ঠ

ফেইসবুকে যুক্ত হচ্ছে দূর থেকে অ্যাকাউন্ট লগ-আউট করার সুবিধা। এ সুবিধার মাধ্যমে ফেইসবুক ব্যবহারকারীরা ফেইসবুকে লগ-ইন করার পর তা লগ-আউট করতে ভুলে গেলেও যেকোনো স্থান থেকে কম্পিউটার ব্যবহার করে ফেইসবুকের অ্যাকাউন্ট থেকে লগ-আউট করার সুযোগ পাবেন। ফেইসবুকের 'অ্যাকাউন্ট সেটিংস'-এর 'অ্যাকাউন্ট সিকিউরিটি' অপশন থেকে এ সুবিধা ব্যবহার করতে পারবেন ব্যবহারকারীরা। একসঙ্গে কতগুলো এবং কোন কম্পিউটার থেকে ফেইসবুকে লগ-ইন করা রয়েছে, তা দেখার পাশাপাশি লগ-আউটও করতে পারবেন তারা। আপাতত এটি পরীক্ষামূলকভাবে নির্দিষ্ট কিছু ব্যবহারকারীর অ্যাকাউন্টে চালু করা হলেও অল্প কিছু দিনের মধ্যে এ সুবিধা সবার জন্য উন্মুক্ত করা হবে। ফেইসবুক জানিয়েছে, ব্যবহারকারীদের নিরাপত্তার বিষয়টি মাথায় রেখেই নতুন এ সুবিধা চালু করা হচ্ছে। অনেক ব্যবহারকারী জরুরি প্রয়োজনে অন্যের কম্পিউটারে ফেইসবুকে লগ-ইন করলেও ব্যস্ততার কারণে লগ-আউট করতে ভুলে যান। ফলে যে কেউ ওই অ্যাকাউন্টে ঢুকে স্পর্শকাতর তথ্য দেখে ফেলতে ও পরিবর্তন করতে পারে। শুধু তা-ই নয়, অ্যাকাউন্টে যেকোনো আপত্তিকর তথ্যও প্রকাশ করতে পারে, যা ব্যবহারকারীর জন্য বিব্রতকর।
আল-আমিন কবির, সূত্র : ইন্টারনেট

অনেক সময় কিবোর্ড ঠিকভাবে কাজ করে না। আবার কখনো নষ্টও হয়ে যায়। আর সেই কারণে কম্পিউটারে পর্দায় ব্যবহার করতে পারেন অনস্ক্রিন কিবোর্ড। অনস্ক্রিন কিবোর্ড মূলত দুইভাবে চালু করা যায়। অনস্ক্রিন চালু করতে স্টার্ট ম্যানুতে ক্লিক করে রান চালু করুন। তারপর osk লিখে ok করলেই অনস্ক্রিন কিবোর্ড চালু হয়ে যাবে। এবার ওয়ার্ড ফাইল খুলে অনস্ক্রিন কিবোর্ডের সাহায্যে ওয়ার্ড কম্পোজ করা যাবে। এ ছাড়া মাই কম্পিউটার থেকে C:/Windows/System32 ফোল্ডারটি খুলে osk ফাইলটিতে ডাবল ক্লিক করে অনস্ক্রিন কিবোর্ড চালু করা সম্ভব।

গুগলের ইন্টারনেট ব্রাউজার 'ক্রোমে'র নতুন সংস্করণ 'ক্রোম সিক্স' বাজারে এসেছে। ব্রাউজারটির দুবছর পূর্তির দিনে নতুন এ সংস্করণটি বাজারে আনল গুগল কর্তৃপক্ষ। গুগল ক্রোমের পণ্য ব্যবস্থাপক ব্রায়ান রাকোস্কি বলেন, 'দুই বছরে ক্রোমে ব্রাউজারের অনেক উন্নয়ন করা হয়েছে। নতুন সংস্করণে থিমস পরিবর্তন সুবিধা, স্লাইড বাই স্লাইড ভিউ, পাসওয়ার্ড ম্যানেজার, উন্নত নিরাপত্তাব্যবস্থা, বিল্ট ইন ফ্লাশ প্লেয়ার, অটোফিল, স্বয়ংক্রিয় অনুবাদ, এইচটিএমএল ফাইভ, তথ্য সিনক্রোনাইজেশনসহ নানা সুবিধা রয়েছে।' www.google.com/chrome ঠিকানা থেকে ব্রাউজারটির হালনাগাদ সংস্করণ বিনা মূল্যে ডাউনলোড করা যাবে।
টেক প্রতিদিন ডেস্ক, সূত্র : ইন্টারনেট

IDM unstall করার নিয়ম কী। আমার ওই সমসসা হয়েছিল আইডিএম Unstall করার পর ।গতকাল আবার install করার পর দেখি X -marks ও অনন্য অ্যাডঅন চলে এসেছে। এটা আবার কী problem । আমি কোনও program চালাব  কী চালাবনা তা আমার বাপার কিন্তু অন্য software চালাতে পারবনা এটা মেনে নেয়া যাইনা ।

কপাল খারাপ হলে যা হই। সফ্টওয়্যার টি xpi হওয়াই install এরকম দেখাচ্ছে।
ফায়ারফক্স চিহ্নিত স্থানে ফাইল ইনস্টল করতে পারেনি

কারণ: ইনস্টলেশনে অপ্রত্যাশিত ত্রুটি
আরও বিস্তারিত জানতে ত্রুটি কনসোল লগ পর্যালোচনা করুন।
-203

ডাউনলোড করলাম । দেখি কেমন কাজ করে।

IDM ছাড়া ইউটিউব থেকে ডাউনলোড এর সহজ নিয়ম চাই। আমি aTube catcher  ও ইউটিউব downloader ইউজ করেছি , এগুলো দিয়ে কাজ করেনা। আবার হতেও পারে আমি এগুলো  দিয়ে download এর নিয়ম জানিনা।
সমাধান চাই... ।

google-এ বাংলা তে সার্চ করলে wikipedia তে বাংলাতে খুব বেশি ততথো পাওয়া যায়না , যেমন আমি 'বাংলাদেশের আর্সেনিক সমসসা ' লিখে google এ লিখে সার্চ দিলাম। বলতে গেলে যা পেলাম টা খুবই নগন্য। কিন্তু english  এ arsenic problem of bangladesh লিখে সার্চ দিলাম ,আগের তুলনায় 100 গুণ পেলাম। হায়রে বাঙালি !
         কার কাছে বা কার কী জানা আছে বাংলাতে কিভাবে গুগল-এ সার্চ দিলে অনেক ততথো বাংলায় পাব।