Ridmik Keyboard (Bangla)

http://i.imgur.com/YfssXYA.png

Ridmik Keyboard is a free(No Ads) keyboard for writing Bangla in android devices. Bangla phonetic keyboard, fixed layout keyboard, lots of smilies, word prediction/suggestion, learn as you type feature, you get all for free when you choose to install this keyboard in your smart phone.
NOTE: Please remember that your device needs to have native Bangla support to write Bangla smoothly. IT'S NOT THE RESPONSIBILITY OF THE KEYBOARD IF YOUR PHONE CAN'T RENDER BANGLA. So, please don't rate poor unless it's the fault of the keyboard.
Oh, I forgot! you can still hope to write Bangla if your phone doesn’t support Bangla. go tohttp://hasnath.net/ridmik-keyboard#noBanglaSupport for more detailed information.
you can read a review as well as installation information in Bangla on Android Kothon,http://www.androidkothon.com/post-id/803
facebook page: https://facebook.com/RidmikLab
FEATURES:

1. Bangla phonetic keyboard (like your favourite Avro keyboard)
2. Bangla Unijoy(ইউনিজয়) & National (জাতীয়) layout (giving enough space for a key to let you press on)
3. Bangla & English word prediction/suggestion for faster writing
4. 7 themes including Gingerbread, ICS & the Ridmik theme
5. Swipe Space bar to change mode (English, Bangla, Unijoy)
6. Learn words as you type feature, It will learn new words from your typing predict from them afterwards.
7. Unlike default gingerbread & ICS keyboard it has Enter (new line) button while typing messages.
8. Long press Enter key to go to smiley screen.
9. Lots of smilies (3 screens)
10. Write Bangla in Bangla unsupported devices.
11. Amazing layout for Tablets.
12. Cut, Copy, Paste by long pressing on X, C, V
13. Facebook status update directly from the app.
14. Need an 14th feature? Fine, Just send an email & let me try my best.

INSTALLATION:

** Current version (2.2.8) will guide you through the installation process**
1. Download & install the app.
2. Go to Settings > Language & Keyboard (or similar)
3. Enable Ridmik Keyboard (tick the box just beside ‘Ridmik Keyboard’
4. Then open any typing field (can be new message, search box). long press on it.
5. Click on 'Input Methods'
6. Select Ridmik Keyboard from the list
7. On ICS, after opening a typing field, swipe down the notification bar & Click on 'Select Input Method' then select 'Ridmik Keyboard' from the list.
8. Enjoy! No more steps!

For more info & detailed help, please visit the keyboard site:
http://hasnath.net/ridmik-keyboard .

Permission Explanations:
Internet: for facebook status update right from the app.
Read Call Log: for suggesting name from the call while you type
Read Contacts: for suggesting names from the contact names
Record Audio: for voice input
Vibrate: for vibrating while you type

VERSION : 2.2.11        REQUIRES ANDROID : 2.2 and up         SIZE : 2.7 MB

http://i.imgur.com/69XVZt3.jpg

http://i.imgur.com/oeQUQcP.jpg

http://i.imgur.com/NlTpGJQ.jpg

ডাউনলোড

ভালো উদোগ কিন্তু এই উদ্দোগে ফোরামে Spaming চলবে না।  shame on you

আপনার কাছ থেকে আরো ভাল টপিক আশা করব ইনশা-আল্লাহ।

ধনেপাতা good luck

আমি শনিবার ওই সময়ে যেতে পারব না।

অধ্যাপক শুভাগত চৌধুরীরকলম থেকে
পরিচালক, ল্যাবরেটরি সার্ভিসেস, বারডেম হাসপাতাল, সাম্মানিক অধ্যাপক ইব্রাহিম মেডিকেল কলেজ, ঢাকা।

http://i.imgur.com/IpqrV.png

ভালো খাওয়া, সুস্থ থাকা—এসব যখন ভাববেন, তখন চিপস, ফাস্টফুড, কুকিস ও কোমল পানীয়—এসব খেলে কী আর হবে? রান্না করতে হবে নিজে। স্বাস্থ্যকর আহার, স্বাস্থ্যকর রান্না—এগুলোর কৌশল না জানলে হবে কী করে? রান্নাঘরে যত স্বস্তি পাওয়া যাবে, খাদ্যের তত ঘনিষ্ঠ হওয়া যাবে। স্বাস্থ্যকর জীবনের তত কাছাকাছি থাকা যাবে।

খাবেন নিজের বাড়িতে, জানবেন স্বাস্থ্যকর রান্নার কৌশল
আমাদের দেশে রান্নাঘরে হাঁড়ি চড়ে, রান্না করেন গিন্নিরা। সাহেব, ছেলেমেয়ে মিলে খেয়ে তৃপ্ত হয়। অনেক বাসায় সাহেবেরাও রান্নায় সাহায্য করেন। অনেক দেশেই রান্নাঘর শৌখিনঘর, চুলা জ্বলে না, বাইরে খাওয়ার চল সেখানে। স্থূল মানুষের সংখ্যা তাই বেশি।
কেন রান্নাঘরে চুলা জ্বলে না তেমন? স্বামী-স্ত্রী দুজনে ব্যস্ত, ঘরে কাজের লোক নেই, দিনের কাজের শেষে ক্লান্ত-শ্রান্ত, রান্না করতে মন চায় না। অনেকে মনে করেন, খাদ্য হলো শত্রু, রান্না করলে খেতে হবে। আর অনেকে মনে করেন, রান্না জানি না, পচা রান্না হবে, খেয়ে সবাই মন্তব্য করবে, তাই বাদ দিই রান্না। অনেকের ধারণা, রান্নাঘরে রান্না না করলে খাওয়া হবে কম, শরীরের ওজন হবে কম। কিন্তু ব্যাপারটা অন্য রকম, আমরা কী খাচ্ছি, তা না জানলে খাওয়া হয় বেশি, গপাগপ। তাই খাবার নিজে তৈরি না করলে কী করে জানব, কোন খাবার স্বাস্থ্যকর ও লো ক্যালোরি?

স্বাস্থ্যকর রান্নার কৌশল জানা ভালো
তাই কী খাচ্ছেন, তা দেখাও নিজের খাবার তৈরি করার বড় কাজ। কোজোনিগ বলেন, কুকিং হেলপস ফুড ম্যাটার।
আমরা অনেকেই খাদ্য থেকে বিযুক্ত হয়ে যাই—কারণ, আমরা শরীর থেকেও বিযুক্ত। রান্না করলে আমরা বুঝি খাবারের গন্ধ, সুবাস, দেখন-লোভন চেহারা, সংযুক্তি—সবই লক্ষ করি। কীভাবে নিজের তৈরি করা খাবার খেয়ে নিই, এই প্রক্রিয়ায় খাবার হয়ে ওঠে শক্তি ও পুষ্টির উৎস—শত্রু নয়। অনেকে খুব দ্রুত খান, সমস্যা তাঁদের এটি। এ জন্য খাওয়া হয় বেশি, রান্না করলে শ্লথ হয় এর গতি, চেতনার সঙ্গে যুক্ত হয় শরীর ও মন। রান্না করার সময় খাদ্যের স্বাদ ও সুবাস আহারেও আনে তৃপ্তি। ধীর হয় সব, খাবারকে উপভোগ করার তাগিদ আসে। খাদ্য ও রান্নার মধ্যে রয়েছে একটি আবেগজনিত সংযোগ, রান্না করার সময় যে অনুভূতি একে সংযুক্ত করা যায় অতীতের কোনো অভিজ্ঞতার সঙ্গে। মা বা দিদা কত সুন্দর রান্না করে খাবার খাইয়ে দিয়েছিলেন, সে স্মৃতি মনে পড়ে। শৈশবের স্মৃতি মনে পড়ে। রান্না করা কোনো প্রিয় খাবার, প্রিয় মানুষের রান্না—সব মনে পড়ে। শুরু হোক রান্না।
 রান্নাঘরের তৈজস কম গুরুত্বপূর্ণ নয়
 ভালো পাত্র, কড়াই, প্যান
 সবজি ভাপে সেদ্ধ করার পাত্র রাইস কুকার বা হাঁড়ি
 স্যুপ পাত্র
 ফুড প্রসেসর
 গ্রিল
 ভালো তৈজসপত্র
 রান্নার জন্য উপকরণ
 তাজা সবজি, ফল, দই, ডিম, মাছ, আটা, পেঁয়াজ, রসুন, হিমায়িত সবজি, পানি, কচি মাংস, লাল চাল, শিম, আলু, রান্নার তেল, জলপাই তেল, ভিনেগার, ধনেপাতা, পুদিনাপাতা, মসলা, মরিচ, লেবু ইত্যাদি।

পরিকল্পনা চাই
 রাতের রান্না সহজ করার জন্য সময়ের আগে বেশি তৈরি করা ভালো। বাড়তিটা ফ্রিজে রেখে দিতে হবে ভবিষ্যতের জন্য লেবেল ও তারিখ দিয়ে। স্যুপ এ রকম একটি খাদ্য।
 সবজি পরিষ্কার করে কেটে রাখা।
 আলু ছুলে ও টুকরো করে ঠান্ডা জলে ফ্রিজে সংরক্ষণ করা।
 কচি মোরগের বুক ফালি করে কেটে স্টারফ্রাইয়ের জন্য রাখা।
 সবজি বা চিকেন স্টককে স্যুপের জন্য সংরক্ষণ করা।
 ফল কেটে রাখা দ্রুত স্ন্যাকসের জন্য।

রান্না হবে সহজ-সরল
রান্নার তৈজস, মৌলিক উপকরণ এবং সব মিলিয়ে সহজ নিষ্কণ্টক রান্না যেন হয়। কম তেল-মসলায় উপভোগ করবেন রান্না ও খাওয়া।
করেই দেখুন না চর্চাটি।
রান্না সম্পর্কে সব বলা হলো না।
বাকিটা জেনে-বুঝে রান্না শুরু হোক।
আমি নিজে হাটবাজার করি দীর্ঘদিন—কারণ, আমার স্ত্রী রান্না করেন। তা না হলে আমার বাজারে যাওয়া হতো না। রান্না করতে পারি সামান্য। কিন্তু স্ত্রীর ধারণা, আমি রান্না করলে ঘর এলোমেলো করে ফেলব। তাই সহজে সুযোগ পাই না। তবু তাঁর রান্না বড়ই ভালো, আমার খেয়ে সুখ। তাই বাইরে বাহারি খাবারের লোভ আমাকে টানে না, ঘরের রান্না এত ভালো, এত উপভোগের!

সুত্রঃ প্রথম আলো

http://i.imgur.com/DTMgl.png

দ্রুত, নিরাপদ ও সাশ্রয়ী আর্থিক লেনদেন—এই স্লোগান নিয়ে বাংলাদেশ ডাক বিভাগের নতুন সেবা পোস্টাল ক্যাশ কার্ড। ব্যাংকের এটিএম কার্ডের মতো এটি ব্যবহার করে দেশের যেকোনো প্রান্ত থেকে টাকা উত্তোলন করা যায়।
গত এক বছরের মধ্যে সারা দেশের বিভাগ, জেলা ও উপজেলার ৬০০ ডাকঘরে সেবাটি সম্প্রসারিত হয়েছে। বছর শেষে তা পৌঁছে যাবে আরও ৮২৮টি ডাকঘরে। তা ছাড়া শিগগিরই এই ক্যাশ কার্ড দিয়ে গ্যাস, পানি ও বিদ্যুতের বিল পরিশোধের মতো নিত্যনতুন সেবা পাওয়া যাবে।
তবে এত সুযোগ-সুবিধার এই সেবাটি প্রচারের অভাবে সাধারণের কাছে অজানাই থাকছে। সম্প্রতি সদরঘাট, ওয়ারী ও দিলকুশা ডাকঘরে গিয়ে দেখা যায়, শুধু একটি করে ফেস্টুন লাগিয়ে এ বিষয়ে গ্রাহকদের জানানোর চেষ্টা করছে ডাক বিভাগ।
আনুষ্ঠানিকভাবে চালুর প্রথম বছরই সেবাটি দিয়ে ১৭ লাখ টাকা মুনাফা করেছে ডাক বিভাগ। বর্তমানে সারা দেশে ৪০ হাজার গ্রাহক এই কার্ডের সেবা নিচ্ছেন। মাত্র ৪৫ টাকা খরচ করে নির্দিষ্ট আবেদনপত্র পূরণ করে ডাকঘর থেকে পোস্টাল ক্যাশ কার্ড ক্রয় করতে পারবেন যে কেউ। এ ক্ষেত্রে ব্যাংকের এটিএম কার্ডের মতো মাসিক বা বার্ষিক কোনো চার্জ কর্তন করা হবে না।
ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার অংশ হিসেবে ২০১০ সালের ২৬ মার্চ প্রধানমন্ত্রী পোস্টাল ক্যাশ কার্ডের উদ্বোধন করেন। তবে সব প্রস্তুতি শেষ করে গত বছর জুলাই মাসে এটি বাজারে নিয়ে আসে ডাক বিভাগ।
জানা যায়, গত এক বছরে এই সেবার মাধ্যমে প্রায় সাত কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে। এই ক্যাশ কার্ড দিয়ে দুটি প্রতিষ্ঠানের বেতন-ভাতা প্রদান করছে ডাক বিভাগ। এ ছাড়া বিশ্বব্যাংকের একটি প্রকল্পের আওতায় ১৪ হাজার ১২৭ জনকে এই ক্যাশ কার্ডের মাধ্যমে ভাতা দেওয়া হচ্ছে।
জিপিওর সহকারী পোস্টমাস্টার মো. এমদাদুল ইসলাম বলেন, ‘ধীরে হলেও ক্যাশ কার্ডের গ্রাহকের সংখ্যা বাড়ছে।’ তিনি জানান, জিপিওতে গত জুলাই মাসে ক্যাশ কার্ডের মাধ্যমে সাড়ে তিন লাখ টাকা জমা হয়েছে। উত্তোলন হয়েছে প্রায় পৌনে ছয় লাখ টাকা।
বর্তমানে ডাকঘরের নির্দিষ্ট কাউন্টারে গিয়ে পয়েন্ট অব সেলস বা পিওএস মেশিনে ক্যাশ কার্ডটি ব্যবহার করতে হয়। তবে সোনালী ব্যাংকের সব এটিএম বুথে পোস্টাল ক্যাশ কার্ড ব্যবহারের জন্য ডাক বিভাগ ব্যাংকটির সঙ্গে চুক্তি করবে। চুক্তিটি সম্পন্ন হলে ব্যাংকটির যেকোনো এটিএম বুথে ক্যাশ কার্ড ব্যবহার করে সেবা নিতে পারবেন গ্রাহকেরা। এ ছাড়া কিউ ক্যাশের অন্যান্য এটিএম বুথেও কার্ডটি একইভাবে ব্যবহার করা যাবে শিগগিরই।
বিষয়টি নিশ্চিত করে ডাক বিভাগের ডেপুটি পোস্টমাস্টার জেনারেল মো. জাকির হাসান নূর প্রথম আলোকে বলেন, ‘আগামী মাসের মধ্যে চুক্তিটি সম্পন্ন হয়ে যাবে। তখন টাকা তোলা ছাড়া অন্যান্য সেবা চালু করা সম্ভব হবে।’ এ ছাড়া জিপিও, সদরঘাট, বনানী, উত্তরা ও মিরপুর ডাকঘরে এটিএম বুথ বসানোর কাজ চলছে বলে জানান তিনি।
ডাক বিভাগ জানায়, নির্দিষ্ট আবেদনপত্র পূরণ করে তিন কপি পাসপোর্ট সাইজ ছবি ও ছবিযুক্ত পরিচয়পত্রের অনুলিপি জমা দিলে তাৎক্ষণিকভাবে ক্যাশ কার্ড প্রদান করা হয়। এ জন্য ফি বাবদ ৪৫ টাকা জমা দিতে হবে। এর মধ্য থেকে ১০ টাকা আবার গ্রাহকের হিসাবে জমা থাকবে।
একজন গ্রাহক প্রতিবারে ১০ টাকা থেকে সর্বোচ্চ এক লাখ টাকা পর্যন্ত কার্ডের হিসাবে জমা করতে পারবেন। তবে সর্বমোট পাঁচ লাখ টাকার বেশি কখনোই রাখতে পারবেন না। প্রতিবার একজন গ্রাহক সর্বোচ্চ ৫০ হাজার টাকা পর্যন্ত তুলতে পারবেন। প্রতিবার টাকা জমা ও উত্তোলনে পাঁচ টাকা হারে মাশুল দিতে হবে। এ ছাড়া গ্রাহক নিজের কার্ড থেকে অন্য কারও কার্ডেও টাকা স্থানান্তর করতে পারবেন। এ জন্য মাশুল রাখা হবে ১০ টাকা।
জাকির হাসান নূর বলেন, ‘আমরা এই সেবাটি স্বল্প আয়ের মানুষের জন্য করার চেষ্টা করেছি। এ জন্য খুবই অল্প পরিমাণে চার্জ নির্ধারণ করা হয়েছে। এ ক্ষেত্রে লুকায়িত কোনো চার্জ রাখা হয়নি।’
প্রচারের বিষয়ে ডাক বিভাগের এই কর্মকর্তা বলেন, সীমাবদ্ধতার কারণে প্রচার করা সম্ভব হয়নি। তবে সেবাটি পূর্ণাঙ্গভাবে চালু হলেই আমরা ব্যাপক প্রচারের পরিকল্পনা করছি।
যে কেউ ডাক বিভাগের ওয়েবসাইট (www.bangladeshpost.gov.bd) থেকে এই কার্ড সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন।

পোস্টাল ক্যাশ কার্ড সম্পর্কে (৩ পাতার পিডিএফ তথ্য লিফলেট)

আবেদন পত্র (পিডিএফ)

এই সার্ভিসের পোস্ট অফিসসমূহের তালিকা (৩ পাতা পিডিএফ)

সুত্রঃ প্রথম আলো

http://i.imgur.com/CTTbB.png
http://i.imgur.com/WvG0u.png
http://i.imgur.com/9PN5d.png
http://i.imgur.com/UebCp.png

বাপরে বাপ! যেই ছবি লাগাইছ মাথাই খারাপ। এত পুস্টি রাখব কই?

ভাল লাগল কিন্তু আগে ১০ টি দল ছিল এখন ২০ দল।  thumbs up

এটা নিন - www.4shared.com/file/OnB50QEN/Handbook_Of_Signs__Symptoms_4t.htm?aff=7637829

আমি জেতা পার্টির সাথে । rock on!

১২

(৬ replies, posted in ই-বুক এলাকা)

মোঃ তাহসিন রহমান wrote:

ভাই বইয়ের নাম লেখকের নাম ঠিক আছে । যেকোন এডিশন হলেই চলবে

লিঙ্ক তো দিয়েছি।

১৩

(৬ replies, posted in ই-বুক এলাকা)

লিঙ্ক হইল না মানে।!!!! আপনার বই তো ঠিক আছে। কোন Edition  চান?

১৪

(৬ replies, posted in ই-বুক এলাকা)

http://ecx.images-amazon.com/images/I/51Wg0BcbCWL._SS500_.jpg
এই বই নাকি?
ডাউনলোড করুন।
অথবা এই টা

Mediafire লিঙ্ক দিলাম।

sutonny MJ  ফন্ট ডাউনলোড করে ইন্সটল কর। ঠিক হয়ে যাবে।

Mirrorcreator  এর লিঙ্ক টা আছে। ওটা ডাউনলোড করা যাবে।

না। কোন পাস নেই।

আমি Harrison কিনে ফেলেছি।

অ.........নেক দিন  পর। তৌফিক!!!

এখনো ভাল প্রিন্টের মুভি আসেনি। অপেক্ষা করুন।

দিয়ে দিলাম ।

অঞ্জন দত্তের বিখ্যাত গান, ‘এটা কি ২৪৪১১৩৯?’
গানটি শুনে আমরা জানতে পেরেছি ফোনের ওপাশে থাকা বেলা বোসকে অঞ্জন দত্ত কী বলেছিলেন। কিন্তু বেলা বোস উত্তরে কী বলেছিলেন, সেটা কি কেউ জানে? এত দিন জানত না কেউ। এবার বেলা বোসের অপ্রকাশিত উত্তরগুলো ফাঁস করে দিচ্ছেন আলিম আল রাজি!
╔══╗ ♫
║██║
║(O ║…..ılılllıllıı…. ♫♫♫….ılılllıllıı….♫♫♫….ılılllıllıı….
╚══╝
বেলা বোস বলেছিলেন…
↓↓

চাকরিটা ওগো পেতেই পারো তুমি
তবুও তোমায় বানাব না যে স্বামী
সম্বন্ধটা ভাঙব কেন, কিসের এত ঠ্যাকা?
চাকরি পেলেও তোমার বাপের আছেই বা কয় ট্যাকা?
স্টার্টিংয়ে ওরা ১১০০ দিক, আমার কী হলো তাতে?
চাইনিজে যেতে ২২০০ লাগে, মরতে চাই না ভাতে।
চুপ কর গাধা মাফ কর মোরে
দে ছেড়ে দে লাইন।
হ্যাঁ, এটাই ২৪৪১১৩৯
বেলা বোস আমি, শুনতে পাচ্ছি ফাইন।
মিটার বাড়ুক তোমার পাবলিক টেলিফোনে
মোবাইল তো আর পারবে না দিতে কিনে।
স্বপ্নের আমি গুষ্টি কিলাই শুনো।
এত দিন ধরে আমি মরি মরি।
রাস্তার কোনো সস্তা হোটেলে
বদ্ধ কেবিনে বন্দী দুজনে
তুমি শুধু টানতে কেবল বিড়ি।
প্রতিদিন আমি বিল দিয়েছি পারব না দিতে আর।
জঞ্জাল ভরা মিথ্যা শহরে হবে না
তোমার আমার টানাটানির সংসার।
চুপ করে তুমি কাঁদছ ফুঁপিয়ে।
ভালো একটা মেয়ে দেখে করে ফেলো এবার বিয়ে।
মরে গেলেও তোমার কাবিনে করব না আমি সাইন।
হ্যাঁ, এটাই ২৪৪১১৩৯।

অঞ্জন দত্ত বলেছিলেন
চাকরিটা আমি পেয়ে গেছি বেলা শুনছ
এখন আর কেউ আটকাতে পারবে না
সম্বন্ধটা এবার তুমি ভেস্তে দিতে পারো
মা-কে বলে দাও বিয়ে তুমি করছ না
চাকরিটা আমি পেয়ে গেছি বেলা সত্যি
আর মাত্র কয়েকটা মাস ব্যস
স্টার্টিংয়েই ওরা ১১০০ দেবে তিন মাস পরে কনফার্ম
চুপ করে কেন বেলা কিছু বলছ না
এটা কি ২৪৪১১৩৯
বেলা বোস তুমি পারছ কি শুনতে
১০-১২ বার রং নাম্বার পেরিয়ে তোমাকে
পেয়েছি দেব না কিছুতেই আর হারাতে
হ্যালো ২৪৪১১৩৯ দিন না ডেকে বেলাকে
একটিবার মিটারে যাচ্ছে বেড়ে পাবলিক
টেলিফোনে জরুরি খুব জরুরি দরকার
স্বপ্ন এবার হয়ে যাবে বেলা সত্যি
এত দিন ধরে এত অপেক্ষা
রাস্তার কত সস্তা হোটেলে বদ্ধ্ত কেবিনে বন্দী
দুজনে রুদ্ধশ্বাস কত প্রতীক্ষা
আর কিছুদিন তারপর বেলা মুক্তি
কসবার ওই নীল দেয়ালের ঘর
সাদা-কালো এই জঞ্জালে ভরা মিথ্যে কথার শহরে
তোমার আমার লাল-নীল সংসার
চুপ করে কেন একি বেলা তুমি কাঁদছ
চাকরিটা আমি পেয়ে গেছি সত্যি
কান্নাকাটির হল্লাহাটির সময় গেছে পেরিয়ে
হ্যালো তুমি শুনতে পাচ্ছ কি
হ্যালো ধুর ছাই হ্যালো
এটা কি ২৪৪১১৩৯?

গানের লিংকঃ এখানে


(সংগ্রহীত )

http://3.bp.blogspot.com/-1czzsAVgDV0/TyAxRN7SdkI/AAAAAAAAAQM/yYcufkcnap4/s1600/RA.jpg

New Link ডিলিট করলাম ।

maruf002 wrote:

File removed!!!!

New link দেখ। Filefactory টা এখনো আছে।

ভাল লাগল।