Sawon, pc তে ইউটিউব থেকে download করার একেবারে সহজ পদ্ধতি জানতে চায়, youtube downloader বা aTube catcher দিয়ে তো আমি ভিডিও ডাউনলোড করতে পারছিনা।

স্ক্রীন শট দিতে জানিনা।
মনে হচ্ছে আমার pc তোমার কাছে নিয়ে যেতে হবে।

ওই বক্স এর নীচে এটা লিখা আছে-
Mozilla/5.0 (Windows; U; Windows NT 6.0; bn-BD; rv:1.9.2.8) Gecko/20100722 Firefox/3.6.8

বরাবর,
sawontheboss4,
বিনীত নিবেদন এই যে ,আমার pc এর কী problem হয়েছে বুচ্ছি না। X-marks সহ ফায়ারফক্স এর কয়েকটি addonn ইন্সটল হচ্ছেনা। বরং এটা দেখাচ্ছে ---
                                  ফায়ারফক্স চিহ্নিত স্থানে ফাইল ইনস্টল করতে পারেনি
https://addons.mozilla.org/en-US/firefo … ddondetail
কারণ: ইনস্টলেশনে অপ্রত্যাশিত ত্রুটি
আরও বিস্তারিত জানতে ত্রুটি কনসোল লগ পর্যালোচনা করুন।
-203
কী করতে হবে ভাইয়া  জানাবে।

ঘুরে ফিরেই ওই এক-ই speed । লাভ নাই। আমি তো জিপি তে র-ও বেশি পাচ্ছি এই রমজানে ।

http://www.rongmohol.com/viewtopic.php?id=4444 ---এই লিংক এ যেভাবে লিখা আছে আমি টের কিছুই বুঝিনি ।

তার মানে ডাউনলোড speed 122kbps । এই স্পীড হলে তো 500-600 মেগাবাইট ডাউনলোড করতে প্রায় 70 মিনিট লাগবে। এ রকম কী ?

vista তে একটু আলাদা। দেখুন-
স্টার্ট মেন্যু থেকে RUN-এ যান। বক্সে gpedit.msc টাইপ করুন এবং এন্টার চাপুন।
লোকাল গ্রুপ পলিসি এডিটর  খুলবে।
এই বক্সের বাম দিকে লিখা Local computer policy >user configaration > administrative  templates > windows components > Auto play  policies এ ক্লিক করুন । এবার Turn off Autoplay ক্লিক করুন এবং Enable নির্বাচন করে ওকে চেপে বের হয়ে আসুন ।

এই বই (উপন্যাস) গুলোর লিংক চাই --------------
1। আলাউদ্দিন আল আজাদ এর 'তেইশ নম্বর তৈলচিত্র'
2। হুমায়ুন আজাদের 'সব কিছু ভেঙ্গে পড়ে'
3। সৈয়দ শামসুল হক এর 'খেলারাম খেলে যা'
4। সেলিনা হোসেন এর 'পোকামাকরের ঘরবসতি'
5। হুমায়ুন আহমেদের 'শঙ্খনীল কারাগার'   
6। ইমদাদুল হকের 'পরাধীনতা' ও
7। আনিসুল হকের 'মা' ।

কেও ডাউনলোড link দিলে খুবই  উপকের হত।

ভাইয়া, আমিতো ও ভাবেই গেলাম , লিংক দিলাম। কিন্তু IDM এর সাথে cynchronize হচ্ছেনা।  শেষে আর download হচ্ছেনা।

no প্রবলেম, জানলে তো কেও না জানিয়ে পারেনা। AVG কাজ করলে তো কথাই নেই। জানাও  কী জানতে হবে।

আমি kaspersky internet  security বাবহার করতাম। এবার নতুন কিছু বাবহার করতে চাই । norton চালাতে চাচ্ছি না। bitdefender বাবহার করলে কেমন হবে জানিনা। তোমাদের ওয়েব সাইটে bitdefender এর পজিশন 1 নমবেরে । রাজশাহী তে কী এটা পাওয়া যাবে? কী যে করি? এখন casper  টা trial চালচ্ছি ।উপায় দাও। নর্তন কিনবনা । কারণ অতার এজেন্ট computer sourch । অর client দের সাথে ভাল বাবহার করে না। আর টাকা ছাড়া কিছুই বোঝেনা।

1। mojila firefox এর add on গুলো ডাউনলোড করার পর সেগুলো আলাদা ভাবে backup computer এ রাখা যাই না । আমি আগুল ডাউনলোড করে আলাদা ভাবে রাখতে চাই।কী উপায়?
2। mojila এর x-marks এ তো আমার বুকমার্ক synchrnize হচ্ছে না? কী করব?

কিছু বিদেশী বই এর বাংলা অনুবাদ এর বই এর লিংক  চাই ওয়েব সাইট এ।

somwhereinbog.net- এ  এক্সপি জেনুইন করার একটি সহজ উপায় ও জেনুইন করুন আপনার প্রায় সকল প্রকার উইন্ডোজ(উইন্ডোজ এক্সপি, উইন্ডোজ ভিসতা এবং উইন্ডোজ সেভেন)------ দেখলাম। কিন্তু আমি তো vista black edition বাবহর করি। কী করে আমি জেনুইন করতে পরী আমার ভিস্টা।

উবুন্টুর কাজ কী? জানতে চায়। বিস্তারিত।

শুরু হলো ওয়েবসাইটে কেনাকাটা

অবশেষে বাংলাদেশে ওয়েবসাইটে কেনাকাটা শুরু হলো। বেসরকারি ডাচ্-বাংলা ব্যাংক লিমিটেড (ডিবিবিএল) ইলেকট্রনিক লেনদেন ও কেনাকাটার সুবিধা (ই-পেমেন্ট) চালু করেছে। গত বছরের নভেম্বরে বাংলাদেশ ব্যাংক অনলাইনে লেনদেনের অনুমতি দেয়। এ অনুমোদনের ফলে দেশীয় টাকায় ইন্টারনেটে ওয়েবসাইটের মাধ্যমে কেনাকাটা করা যাবে। ডিবিবিএল ৪ জুন থেকে চালু করেছে ওয়েবসাইট থেকে কেনাকাটার এই সেবা।বর্তমানে বেশ কয়েকটি ওয়েবসাইট থেকে কেনাকাটার সুযোগ আছে। তবে ভবিষ্যতে ওয়েবসাইটের সংখ্যা আরও বাড়বে।

নতুন যুগে বাংলাদেশ
ইন্টারনেটে কেনাকাটার এ সুযোগ অনেক আগে থেকে থাকলেও দেশীয় টাকায় কেনার সুযোগ ছিল না। বিভিন্ন ওয়েবসাইটে আগে পণ্য কেনা যেত। তবে এসব পণ্য কিনতে হলে বিদেশি ক্রেডিট কার্ড ব্যবহার করতে হতো।মূলত এসব ওয়েবসাইটে প্রবাস থেকে পণ্য কিনে তা দেশে প্রিয়জনদের কাছে পাঠাতেন অনেকে। তবে এখন এ কাজটি করা যাবে বাংলাদেশের মধ্যেই, স্থানীয় মুদ্রা অর্থাৎ টাকা এবং বিভিন্ন ব্যাংকের ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমে।

পুরো প্রক্রিয়া যেমন
নতুন এ সুবিধার ফলে ডেসকোর বিদ্যুৎ বিল, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের বেতন, যানবাহনের টিকিটসহ সবকিছুই কেনা সম্ভব ঘরে বসেই। বাংলাদেশে নানা ধরনের লেনদেনের পাশাপাশি ইন্টারনেটে লেনদেনও চলছে। বিভিন্ন ব্যাংকের এটিএম (অটোমেটেড টেলার মেশিন) থেকে টাকা তোলার ব্যাপারটা এখন বেশ জনপ্রিয়। এটিএমগুলো ব্যাংকের নেটওয়ার্কে যুক্ত থাকে। যখন কোনো গ্রাহক তাঁর কার্ডটি এটিএমে ঢোকান তখন সেটি কেন্দ্রীয় সার্ভারের সঙ্গে যুক্ত হয়। গ্রাহক যখন তাঁর পরিচিতি নম্বর (পিন) দেন, তখন ব্যাংকের সার্ভার সেটির যথার্থতা নিশ্চিত করে। তারপর ইলেকট্রনিক লেনদেনটি সমপন্ন হয়। যখন ডেবিট বা ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমে এটিএম থেকে টাকা তোলা হয়, তখনো কমবেশি একই রকম ব্যাপার ঘটে। এখন এসব লেনদেন ওয়েবসাইটে ঢুকেই করা যাবে।এ ক্ষেত্রে কার্ডধারীর ব্যাংক হিসাব থেকে বিক্রেতা বা সেবাদাতার হিসাবে টাকা জমা হয়ে যায়। এটিএম বা কার্ডে লেনদেনের ক্ষেত্রে ক্রেতা-বিক্রেতাকে একই নেটওয়ার্কের সদস্য হতে হয়। তবে হিসাবগুলো যদি পৃথক পৃথক ব্যাংকে থাকে, তাহলে সেখানে কেন্দ্রীয় ব্যাংককে জড়িত হতে হয়। আন্তব্যাংক লেনদেন কেবল কেন্দ্রীয় ব্যাংকের মাধ্যমে হতে পারে। এ কাজটি বর্তমানে ইলেকট্রনিক পেমেন্ট গেটওয়ের মাধ্যমে সম্পন্ন হবে। ফলে যেকোনো ব্যাংকের কার্ড দিয়েই বর্তমানে অনলাইনে কেনাকাটা করা যাবে। আন্তব্যাংক ই-লেনদেন অনেক দিন ধরেই চলছে। তবে এখন ই-পেমেন্ট গেটওয়ে চালু হওয়ার ফলে তা ওয়েবভিত্তিক হলো।

ওয়েবসাইটে কেনাকাটা
শুরুতে ব্যাংকের অনুমোদিত ওয়েবসাইটগুলোতে পণ্য কেনাবেচা করা যাবে।এ কার্যক্রম সম্পন্ন করার জন্য ব্যাংকে একটি কম্পিউটার সার্ভার থাকবে এবং যে প্রতিষ্ঠানের ওয়েবসাইটে কেনাবেচা করা যাবে, সেখানেও থাকবে সার্ভার। বিশেষ সফটওয়্যারের মাধ্যমে পুরো কার্যক্রমটি পরিচালনা করা হবে—জানালেন ডাচ্-বাংলা ব্যাংক লিমিটেডের উপব্যবস্থাপনা পরিচালক আবুল কাশেম মো. শিরিন। তিনি বলেন, গ্রাহক যখন ওয়েবসাইটে ঢুকে পণ্য পছন্দ করবেন এবং এর জন্য অর্থ পরিশোধের জন্য নির্দিষ্ট বোতামে (পে) ক্লিক করবেন, তখন সে নির্দেশব্যাংকের সার্ভারে চলে যাবে। এরপরের কার্যক্রমটুকু ব্যাংকের সার্ভারে সম্পন্ন হবে। সার্ভার থেকে পেমেন্ট গেটওয়ের মাধ্যমে ব্যাংক ওই গ্রাহকের নির্দিষ্ট হিসাব পরীক্ষা করে নির্দিষ্ট অর্থ কেটে নেবে। ওই ব্যাংক দেশি না হলে পেমেন্ট গেটওয়ে থেকে নম্বরটি ভিসা কিংবা মাস্টার কার্ড নেটওয়ার্কে যাবে। এখান থেকে নির্দিষ্ট ব্যাংকের অনুমতিক্রমে অনুমোদিত হবে। ব্যাংক ক্রেতার হিসাব থেকে অর্থ কেটে নিয়ে বিক্রেতার হিসাবে জমা করে দেবে। এ ক্ষেত্রে যেকোনো ব্যাংকের ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমেই অর্থ পরিশোধ করা যাবে। পুরো প্রক্রিয়াটি অনলাইনে মিনিট খানেকের মধ্যেসম্পন্ন হবে।
আবুল কাশেম মো. শিরিন জানান, লেনদেন প্রক্রিয়া সম্পন্ন হলে ওয়েবসাইট কর্তৃপক্ষ গ্রাহকদের কাছে নির্দিষ্ট পণ্য পৌঁছে দেবে। যদি কোনো ক্ষেত্রে ওয়েবসাইট কর্তৃপক্ষ পণ্য গ্রাহকদের কাছে না পৌঁছায়, তবে বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্দেশনা অনুযায়ী এ ব্যাপারে আইনি ব্যবস্থাও নেওয়া যাবে। এ ক্ষেত্রে ব্যাংক মধ্যস্থতাকারীর ভূমিকা পালন করবে বলেও জানান আবুল কাশেম মো. শিরিন। এসব ক্ষেত্রে চিন্তার কিছু নেই বলে নিশ্চিত করে তিনি বলেন, যখন গ্রাহকদের নির্দিষ্ট হিসাব থেকে টাকা কেটে নেওয়া হবে, তখন তার একটি দলিল থেকে যায়, যা প্রমাণের জন্য যথেষ্ট। ডিবিবিএল কার্ড নম্বর পেমেন্ট গেটওয়েতে আসার পর তা নির্দিষ্ট সার্ভারে পরীক্ষা করে গ্রাহকের মোবাইল ফোনে একটি এসএমএস পাঠাবে। নির্দিষ্ট গ্রাহককে এসএমএসটি পুনরায় একই নম্বরে পাঠাতে হবে, যার ফলে নিশ্চয়তা বাড়বে বলে জানান তিনি।

আছে নানা সুবিধা
নানা ধরনের পণ্য কেনাকাটা ছাড়াও ইলেকট্রনিক পেমেন্টের মাধ্যমে ডেসকোর বিল (www.desco.org.bd/bill) পরিশোধ করা যাবে। এ ছাড়া ই-কমার্স সাইট হাটবাজার (www.hutbazarbd.com), চরকা (www.chorka.com), একুশে (www.ekushey.com.bd) ওয়েবসাইট থেকে কেনা যাবে প্রয়োজনীয় নানা ধরনের পণ্য। এর মধ্যে রয়েছে পোশাক, বই, ইলেকট্রনিকস পণ্য, প্রযুক্তি পণ্য, খাবার, উপহারসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় নানা ধরনের পণ্য। শুরুতে কেনাকাটার সুবিধার জন্য এ ওয়েবসাইটগুলোতে রয়েছে বিনা মূল্যে নিবন্ধনের সুবিধা। ফলে ক্রেতা পণ্য কিনে বারবার নিজের ঠিকানা লেখার প্রয়োজন নেই।
ই-কমার্স সাইটে এ সুবিধা যোগ করতে চাইলে ব্যাংকের সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ হতে হবে। ব্যাংকের সঙ্গে আনুষ্ঠানিক চুক্তির পরই এ কার্যক্রম শুরু হবে বলে জানান আবুল কাশেম মো. শিরিন।

নতুন সম্ভাবনা
ঘরে বসে ওয়েবসাইটের মাধ্যমে কেনাকাটার বিষয়টি জনপ্রিয় হবে এমনটাই মনে করেন অনেকে।তবে শুরুতে সাধারণ ব্যবহারকারীদের আস্থা অর্জনই মূল বিষয় বলেমনে করছেন বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী শাকিলা ইমরোজ। তাঁর মতে, যেহেতু এ ব্যাপারটি আমাদের দেশে এবারই প্রথম, তাই শুরুতে উন্নত সেবা এবং সময়মতো পণ্য পাওয়ার নিশ্চয়তা ভালোভাবে পূরণ করতে হবে। এ ব্যাপারে পূর্ণাঙ্গ দায়িত্ব ওয়েবসাইট কর্তৃপক্ষের।

সূত্র: kalerkantha॰com 25/06/10

বিশ্বকাপের কম্পিউটার গেমস
শুরু হয়ে গেছে এই গ্রহের সবেচেয়ে জাঁকজমক পূর্ণ আয়োজন ফিফা ফুটবল বিশ্বকাপ ২০১০। এবারের আসর বসেছে দক্ষিণ আফ্রিকায়। বিশ্বকাপের জোয়ারে গোটা দুনিয়ার মতো ভাসছে বাংলাদেশও।বাড়ির ছাদে ছাদে, দোকানের শাটারে প্রিয় দলটির পতাকা উড়িয়ে তাদের সমর্থন জানানো হয়েছে। এর হাওয়া লেগেছে কম্পিউটার গেমস-প্রেমীদের গায়েও। বিশ্বকাপ উপলক্ষে বাজারে ইতিমধ্যে এসেছে বিভিন্ন ধরনের চমৎকার সব গেম।

২০১০ ফিফা ফুটবল বিশ্বকাপ
প্রতিটি বিশ্বকাপের সময়ই ফিফা একটি করে বিশেষ গেম বের করে, যার মধ্যে যেকোনো একটি দলকে বাছাই করে সেই দলকে নিয়ে বিশ্বকাপের চূড়ান্ত আসরে খেলা যায়। ফিফার এবারের অফিশিয়াল গেমের স্লোগান হলো ‘প্রত্যেকেই খেলবে ফিফা বিশ্বকাপ’। প্রতিটি দলে থাকেন সেই দলের বিশ্বকাপ খেলোয়াড়রা।তারকা খেলোয়াড়দের খেলার গতি অন্যান্য খেলোয়াড় থেকে কিছুটা বেশি থাকে। এই খেলায় দক্ষিণ আফ্রিকায় সত্যিকারের বিশ্বকাপের ১০টি খেলার মাঠ থেকে শুরু করে প্রায় সবকিছুই রয়েছে। এ ছাড়া এই গেমে রয়েছে বিশ্বকাপের বাছাই পর্বে অংশ নেওয়ার যোগ্য ১৯৯টি দল। প্রতিটি দল নিয়েই মানুষ-মানুষ বা মানুষ-কম্পিউটার নিয়ে খেলা যাবে। এটি গেম খেলার যন্ত্র (কনসোল) এক্স বক্স ৩৬০, প্লে স্টেশন থ্রি, উই, প্লে স্টেশন পোর্টেবল (পিএসপি) ও আইফোনের জন্য বের করেছে ইএ স্পোর্টস। চমৎকার এই গেমটি অত্যন্ত আকর্ষণীয়।

ফিফা ২০১০
এটি ইএ স্পোর্টসের ফিফা গেম সিরিজের ১৮তম সংস্করণ। পৃথিবীর সবচেয়ে জনপ্রিয় গেমগুলোর একটি এটি। এক্স বক্স ৩৬০, প্লে স্টেশন থ্রি, নিনটেন্ডো উই, প্লে স্টেশন পোর্টেবল, নিনটেন্ডো ডিএস, আইপড টাচ, আইফোন ও বিভিন্ন মোবাইল ফোনের জন্য এ গেম বাজারে ছাড়া হয়েছে। ইতিমধ্যে এটি জন্যপ্রিয়তার শীর্ষে রয়েছে। ফিফা ২০১০কে বলা হচ্ছে টোটাল ফুটবল এক্সিপেরিয়েন্স। মানে এটিতে ফুটবলের সব মজাই পাওয়া যাবে। এতে নতুন অনেক বৈশিষ্ট্য যোগ করা হয়েছে। বিভিন্ন ক্লাবের অর্থনৈতিক অবস্থা নিয়ন্ত্রণ করার জন্য পৃষ্ঠপোষকদের চেয়ে ক্লাবের পরিচালনা পর্ষদের হাতে বেশিক্ষমতা রাখা হয়েছে। এতে রয়েছে ভার্চুয়াল প্রো-ব্যবস্থা, যার মাধ্যমে একজন নতুন খেলোয়াড়কে পেশাদার খেলোয়াড় হিসেবে গড়ে তোলা যায়। এতে খেলার জন্য ইউরোপের ৫০টি বিখ্যাত স্টেডিয়াম ব্যবহার করা যাবে।এ ছাড়া ফিফা ২০০৯-এর মতো ‘আলটিমেট টিম’ অপশনও রয়েছে। মোদ্দা কথা, ফিফার নতুন এই গেম আগেরগুলোকে ছাড়িয়ে গেছে।

ফিফা ২০১০ অনলাইন
ইএ স্পোর্টস এবার ইন্টারনেটে ফিফা ফুটবল চালু করেছে। পৃথিবীর যেকোনো প্রান্ত থেকে ফুটবলপ্রেমীরা এই খেলায় অংশ নিতে পারবেন। এতে কোনো একজন খেলোয়াড় যত বেশি খেলবেন, তাঁর গতি তত বাড়বে। এ ছাড়া নবীন খেলোয়াড়দের প্রশিক্ষণ দিয়ে সেরা খেলোয়াড়দের সঙ্গে খেলতে নামানো যাবে এই অনলাইন গেমে। এই গেমের আরেকটি মজা হলো, এতে ম্যানেজার মুড সমর্থন করে। খেলোয়াড় নির্বাচন, খেলার ছক তৈরি করা, মধ্যমাঠের সিদ্ধান্তগুলো নেওয়ার স্বাধীনতা রয়েছে। এ ছাড়া লিগ মুডে রয়েছে প্রিয় ক্লাবকে নিয়ে যুদ্ধ করার মজা। প্রতিটি খেলা জয়ের সঙ্গে সঙ্গে রয়েছে খেলোয়াড়ের বিভিন্ন ইকুইপমেন্ট বাড়ানোর সুযোগ। ম্যানেজারের জন্য রয়েছে ম্যানেজারের প্রয়োজনীয় বিভিন্ন আইটেম এবং খেলোয়াড়দের জন্যও একই ধরনের আইটেম রয়েছে। দলের শক্তি বাড়ানোর জন্য দামি খেলোয়াড় কেনা যায় এই খেলায়। এখানে ফুটবল স্কিল ও ম্যানেজারের দক্ষতা বাড়ে এক্সপেরিয়েন্স পয়েন্ট বাড়ার মাধ্যমে। এটি খেলা যাবে http://fifa-online.easports.com/web/beta ঠিকানার ওয়েবসাইট থেকে।

ফিফা ম্যানেজার ২০১০
বরাবরের মতো এবারও ইএ স্পোর্টস তাদের জনপ্রিয় গেম ফিফা ম্যানেজার ২০১০ সংস্করণ বাজারে ছেড়েছে। কম্পিউটারে ইনস্টল করার সময় এটির দুটি মুডের যেকোনো একটি বেছে নিতে হয়।একা খেলার জন্য সিঙ্গেল প্লেয়ার মুড বা একাধিক জন মিলে খেলার জন্য মাল্টিপ্লেয়ার মুড। এবারের সংস্করণে ত্রিমাত্রিক অ্যানিমেশন ও পরিবর্তনশীল ম্যানেজার ডেস্কটপ যোগ করা হয়েছে। এই খেলায় খেলোয়াড়দের সঙ্গে খেলার আক্রমণপদ্ধতি নিয়ে আলোচনা করতে পারে ম্যানেজার। এ ছাড়া স্টেডিয়াম তৈরি করা, খেলার মাঠের দর্শক বাড়ানো ইত্যাদি বিষয় ম্যানেজার নিয়ন্ত্রণ করতে পারে। এতে রয়েছে ইউইএফএ লিগ, এএফসি লিগ, ওএফসি লিগ, কনসেসেফ লিগ, কোনেমইবল লিগ, সিএএফ লিগ ইত্যাদি। নতুন এই সংস্করণে খেলোয়াড়েরা তাঁদের নিজের দেশের হয়ে খেলার জন্য ক্লাব থেকে ফিফার মাধ্যমে অনুমতি নিতে পারেন।

sir, ঠিকই বলেছেন। তবে cef-3 শুরুর আগে urine c/s করার জন্যে  urine test করতে দিলে ভাল হয়. তারপর ওষুধ  খেয়ে কয়েকদিন পর usg of KUB করলে ভাল.

ভাইয়া  রিহাব, মনে কিছু নিয়না , তোমার সমসসা পড়ে মনে হচ্ছে তোমার urethritis অথবা cystitis(bladder infection) হয়েছে । তুমি just তোমার  প্রশরাব (urine) R/E  কোনও ভাল ডায়াগ্নস্টিক সেন্টার  থেকে করিয়ে নিতে পার । তেরপর আমার সাথে দেখা করতে পর বা মোবাইল এও কথা বলতে পার। মোবাইল ন- 01712525916।

Thank u. আমি তোমার idm+  patch এর বাবহার দেখে  idm 5.19+ patch ডাউনলোড করেছি । কিন্তু কিছুতেই patch তোমার নির্দেশ মত ইন্সটল করতে পারছিনা। যার কারণে উইনডোজ ওপেন করলে "ফেক কেই" দেখাচ্ছে। কী করব ?

ওয়েব সাইট  থেকে নাটক ডাউনলোড করতে যে সময় লাগবে তার চেয়ে বরং বর্ণালী মোড়ের উত্তর পশ্চিম কোণের যে দোকান্ টা  আছে সেখান থেকে পেন ড্রাইভ এ নাটক নিয়ে আসায় ভাল। দুটি নাটক 15 টাকা। আর কী চায় । কিন্তু ওয়েব সাইট থেকে দুটো নাটক ডাউনলোড করলে মাসে মোবাইল কোম্পানি কে শুধু টাকাই দেওয়া হবে আর সঙ্গে ঘণ্টের পর ঘন্টা ওয়েব এর সাথে বসে থাকা।   লেখা পড়া গুলিয়ে যাবে.

অনলাইন রেডিও প্লেয়ার
ইন্টারনেটের ধীরগতির কারণে অনেকেই অনলাইন রেডিও শুনতে পারেন না। অনলাইন রেডিওর ওয়েবসাইটে না ঢুকেই সফটওয়্যার ইনস্টল করে শুনতে পারেন অনলাইন রেডিও। এ জন্য প্রথমে http://www.banglaradio24.com/Bangla-Rad … Editon.zip ঠিকানার ওয়েবসাইট থেকে অনলাইন রেডিও প্লেয়ার সফটওয়্যারটি ডাউনলোড ও ইনস্টল করে নিতে হবে। এরপর অ্যাপ্লিকেশনটি চালু করে কোনো ওয়েবসাইটে না ঢুকেই শুনতে পারেন অনলাইন রেডিও বাংলারেডিও২৪-এর সব প্রোগ্রাম।
অথবা  skytouchnetplayer.exe থেকে। যেটা  যার ভাল লগে।

[note=]এডমিন নোটঃ আপনি কমেন্ট আকারে নতুন পোস্ট করছেন। এটি করবেন না। কোন বিষয়ে লিখতে চাইলে হোমপেজ থেকে পছন্দমত ফোরাম পছন্দ করে ওখানে নতুন টপিক তৈরী করে লিখুন
----সাইফ দি বস ৭[/note]

খুজে বের করুন যেকোন সফটওয়্যারের সিরিয়াল নাম্বার
          অনেক সময় কম্পিউটারে কোন সফটওয়্যার ইনস্টল করার পর সিরিয়াল  সিডি কি
এর দরকার পড়ে।কিন্তু ঐ সফটওয়্যারের সাথে সিডি কি থাকা সত্তেও অনেক সময় তা
খুজে পেতে ব্যর্থ হই।তবে লাইসেস্ন ক্রুলার নামের একটি সফটওয়্যারের সাহায্যে আপনি
সহজেই যেকোন সফটওয়্যারের সিরিয়াল কী  খুজে বের করতে... পারবেন।মাত্র ৭৪ কিলোবাইটের
এই সফটওয়্যারটি http://www.mediafire.com/?m0jtnmkxyfz
ঠিকানা থেকে নামিয়ে
নিন।এখন জিপ ফাইলটি আনজিপ করুন।সফটওয়্যারটি
ইনস্টল করাই থাকে।এখন শুধু দুই ক্লীক দিয়ে সফটওয়্যারটি চালু করুন এবং accept/start search অপশনে ক্লীক
করুন ।তাহলেই আপনার কম্পিউটারে ইনস্টলকৃত সকল সফটওয়্যারের সিরিয়াল।