রেপোষ্ট হলেও ভাল কাজে লাগবে।
You are not logged in. Please login or register.
রাজশাহী মেডিকেল কলেজ ফোরাম → Posts by dr.shamim
রেপোষ্ট হলেও ভাল কাজে লাগবে।
মাত্র কিছু দিন আগে যারা ইন্টারনেট দুনিয়াকে ব্যাপক আড়ম্বরভাবে জানান দিয়ে ভাইরাসের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা দিয়েছিল, সেই ক্যাসপারস্কিই এখন হ্যাকারদের কাছে অসহায় হয়ে পড়েছে৷ কম্পিউটারের নিরাপত্তা দেয়ার লক্ষ্যে নিজেদের অবস্থানকে যখন শক্ত অবস্থানে দাবি করে চলেছে ঠিক সে সময়েই নিজেরাই পড়ে গেল হ্যাকিংয়ের জালে৷ মূলত ক্যাসপারস্কি নিজেদের ল্যাব থেকেই এ অ্যান্টিভাইরাস তৈরি করত৷ কিন্তু অজানা এক হ্যাকার হ্যাক করেছে তাদের ক্যাসপারস্কিইউএসএ ডটকম ওয়েবসাইটটি৷ কে বা কোন প্রতিষ্ঠান তাদের এই পাকা ধানে মই টেনেছে তা এখনও শনাক্ত করতে পারেনি৷ এ অবস্থায় ক্যাসাপরস্কির ওয়বসাইটে ঢুকে কেউ অ্যাপ্লিকেশন ডাউনলোড করলে কিছুক্ষণের মধ্যেই তার কম্পিউটারে ভাইরাস আক্রান্ত হচ্ছে৷ এ ব্যপারটি অনেকটা বিভ্রান্তিকর হয়ে দেখা দিয়েছে৷ কেননা কোন কিছু ডাউনলোড করতে গেলেই সেটি ভাইরাস ডাউনলোড সংক্রান্ত একটি সাইটে ঢুকে যাচ্ছে৷ এ অবস্থায় ভাইরাস স্ক্যান করতে গেলে আরও বিদঘুটে অবস্থা তৈরি হচ্ছে৷ তবে সর্বশেষ আশার বার্তা এই যে, সংবাদের বরাতে জানা গেছে, ক্যাসপারস্কি তাদের সম্পূর্ণ নতুন কোড ব্যবহার করে সব কিছু আপডেট করেছে৷ যাতে এ সাইটটিকে এখন সম্পূর্ণ নিরাপদ ভাবার দাবি তুলেছে৷ তবে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীদের মনে একটাই প্রশ্ন, যারা নিরাপদ বলে দাবি করছে তাদের নিরাপত্তা কতটুকু?
ঢাকাতে ডাঃ। রাজিবুল আলম সার কে , বসেন ব্রাইটন হাসপাতাল,হাতির্পুল ও প্রাইম ডায়াগ্নস্টিক সেন্টার , বিজয় নগর , ফোন-02 - 8313285, 8317422 তে কল করে ensure হয়। স্যার rheumatologist । কোনও সমস্সা হলে আমাকে ফোন কর। ০১৭১২৫২৫৯১৬
টিকিট বিক্রির দায়িত্ব কারা পাবে, সেটা এখনো চূড়ান্ত হয়নি। তবে সূত্র জানিয়েছে, বিশ্বকাপের টিকিট বাজারে ছাড়ার সম্ভাব্য তারিখ আগামী ১১ নভেম্বর। কাল স্থানীয় আয়োজক কমিটির টুর্নামেন্ট ডিরেক্টর আলী আহসানও দিয়েছেন সে রকম আভাস, ‘কবে থেকে টিকিট ছাড়া হবে সেটা এখনো ঠিক হয়নি। তবে নভেম্বরের মাঝামাঝি থেকে সেটা শুরু হতে পারে।
আগামী ১১ নভেম্বর থেকে ২০১১ বিশ্বকাপের দূরত্ব থাকবে ঠিক ১০০ দিন। স্থানীয় আয়োজক কমিটি সেদিন থেকেই সারা দেশে একযোগে বিশ্বকাপের টিকিট বিক্রি শুরু করতে চায়। রাষ্ট্রের শীর্ষ পর্যায়ের কোনো ব্যক্তিত্বের টিকিট কেনার মধ্য দিয়ে হতে পারে এর উদ্বোধন। টিকিট বিক্রির দায়িত্ব কারা পাবে, সেটা এখনো চূড়ান্ত না হলেও জানা গেছে ভারতীয় প্রতিষ্ঠান কায়াজুঙ্গার সম্ভাবনাই বেশি। ব্যাংক বা অন্য কোনো প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে কিংবা নিজেরা বুথ খুলে দেশের ৬৪টি জেলায় টিকিট বিক্রি করবে তারা, এমনটাই জানিয়েছে সূত্র।
বিশ্বকাপের টিকিটের দাম সাধারণ দর্শকদের ক্রয়ক্ষমতার মধ্যেই থাকবে। সাধারণ গ্যালারি পূর্ব ২০০ টাকা, সাধারণ গ্যালারি উত্তর ৪০০ টাকা, ক্লাব হাউস (উত্তর-দক্ষিণ) ৭০০ টাকা, আন্তর্জাতিক গ্যালারি ২ হাজার টাকা, আন্তর্জাতিক গ্যালারি (হসপিটালিটি) ১০ হাজার টাকা ও গ্র্যান্ডস্ট্যান্ড ৩ হাজার টাকা। এর বাইরে শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত হসপিটালিটি বক্সও আছে। তবে মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামের ৩৭টি হসপিটালিটি বক্সের মধ্যে আইসিসিকে দেওয়ার পর বাকি থাকবে আর মাত্র ১১টি বক্স। ১১টি বক্সে আসন থাকবে এক শর কিছু বেশি। আসনপ্রতি টিকিটের দাম ৩০০ ডলার। হসপিটালিটি বক্সের টিকিটের জন্য বিসিবির কাছে আলাদাভাবে আবেদন করতে হবে।
২০১১ বিশ্বকাপের জন্য নির্দিষ্ট পরিমাণ টিকিট এর আগে অনলাইনেও বিক্রি হয়েছে।
ঠিক করে দিলাম
আর-ও সহজে-
download and install the Modify Headers addon for firefox, then go
Tools > Modify Headers
once the page opens there will be a drop-down box at the top select Add
1st box: Pragma
2nd box: no-cache
then click add
select Add on the drop-down again
1st box: cache control
2nd box: no-cache
then click add.
মাইক্রোসফট কর্পোরেশন সম্প্রতি তাদের ফেসবুক ক্লায়েন্ট এপ্লিকেশন Silverligh সবার জন্য বিনামূল্যে ডাউনলোড উন্মুক্ত করেছে। এখন থেকে ফেসবুকের সবকিছুই করা সম্ভব ডেস্কটপ থেকেই। Silverlight 4 Beta বর্তমানে Windows এবং Mac অপারেটিং সিস্টেমের জন্য বিনামূল্যে সরবরাহ করা হচ্ছে। এপ্লিকেশনটির সাহায্যে photos, feeds, events, friends’ walls, inbox mail সহ প্রায় সবকিছুই উপভোগ করা যাবে খুবই সহজে আর সেইসাথে রয়েছে এর চোখ ধাঁধানো Layout.
এখনো ছোটখাট কিছু বাগ আছে তারপরও Silverlight এখনো Fishbowl, Pidgin, Adium সহ এই জাতীয় ফেসবুক ক্লায়েন্টগুলি থেকে অনেক এগিয়ে রয়েছে।
ডাউনলোডের জন্য ঘুরে আসুন Silverlight এর ওয়েবসাইট থেকে অথবা Windows ব্যবহারকারীরা সরাসরি ডাউনলোড করুন Silverlight 4 Beta for Windows.
সাধারণত আমরা আমাদের পিসির সুরক্ষার জন্যে বিভিন্ন ধরনের এ্যান্টিভাইরাস ব্যবহার করি।তবে আমরা কেউই(দুই একজন থাকতে পারে) লাইসেন্স করা এ্যান্টিভাইরাস ব্যবহার করি না।এ কারণেই পিসির নিরাপত্তাটা পাইরেটেড এ্যান্টিভাইরাস দ্বারা শতভাগ নিশ্চিত করা যায় না। কিন্তু অনেকেই ইন্টারনেট থেকে এত কিছু ডাউনলোড করি যে অসংখো ম্যালওয়্যার,স্পাইওয়্যার নামিয়ে ফেলি যা কম্পুর নিরাপত্তা শূন্যের কোঠায় যাই।
যায় হোক, তাদের জন্য আমার এই পোস্ট--
WINDOWS DEFENDER নিয়ে।এটা মাইক্রোসফ্টের ওপেনসোর্স এ্যান্টিস্পাইওয়্যার সফটওয়্যার।বিভিন্ন মিডিয়া(সিডি/ডিভিডি,ইউ.এস.বি পোর্ট) থেকে কম্পিউটারে ম্যালওয়্যার,স্পাইওয়্যারের প্রবেশ রোধে এই সফটওয়্যার অনেক ভাল কাজ করে।সবচেয়ে বেশী কাজ করে ইন্টারনেট থেকে নামানো সফটওয়্যারে কোন ম্যালওয়্যার,স্পাইওয়্যার আছে না তা পরীক্ষা করতে।সেই সাথে এদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতেও পারে।আপনার পিসির কোন সফটওয়্যার আপনার জন্যে ক্ষতিকর এটাও এই সফটওয়্যার দ্বারা নির্ণয় করা যায়। সবমিলিয়ে আপনার পিসির নিরাপত্তা শতভাগ কার্যকরী করার জন্যে এটা অনেক উপকারী।তবে এটা কখনোই এ্যান্টিভাইরাসের বিকল্প কোন সফটওয়্যার নয়।বরং WINDOWS DEFENDER আপনার এ্যান্টিভাইরাসের সাহায্যকারী হিসেবে কাজ করবে।
এতে আপনার পিসি থাকবে ম্যালওয়্যার,স্পাইওয়্যার মুক্ত।
১।
২।
শুধু মাত্র RAPIDSHARE এর লিঙ্ক কপি করা আর বাকী কাজ করবে Universal Share Downloader। এটাই সত্যি! Rapidshare, MegaUpload এই ধরনের সাইট থেকে ডাউনলোড করার জন্য সত্যিই দারুন এক ডাউনলোড ম্যানেজার এটি। এটি একটি রাশিয়ান প্রোগ্রামারদের ডেভেলপ করা প্রোগ্রাম। এর মূল সাইটটাও রাশিয়ান ভাষায়। তাই সরাসরি ডাউনলোড লিঙ্ক নিচে দিয়ে দিলাম। ডাউনলোড শেষ হয়ে গেলে USDownloader135 জিপ ফাইলটাকে আনজিপ করুন। আনজিপ করা ফোল্ডার থেকে USDownloader প্রোগ্রামটি চালু করুন। প্রথমবার ভাষা নির্বাচন করতে বলবে। English সিলেক্ট করে OK দিন। Options(বাম দিক থেকে ৫ম বাটন) -> Main -> Watch clipboard for links এ টিক চিহ্ন দিন। Apply -> OK দিন।
এবার আপনার কাজ হবে শুধু মাত্র Rapidshare এর লিঙ্ক কপি করা। Rapidshare এর যে কোন লিঙ্ক কপি করা মাত্র সফটওয়্যারটি চালু থাকলে সয়ংক্রিয়ভাবে সেটা নিয়ে নিবে। না নিলে Paste Links from clipboard(বাম দিক থেকে ২য় বাটন) এ ক্লিক করে এড করে দিন। এরপর খালি মজা দেখুন, কিভাবে কোন রকম ঝামেলা ছাড়াই যে কোন Rapidshare ফাইল ডাউনলোড হয়। ডাউনলোড করা ফাইল টি আপনি পাবেন c:\Downloads\ ফোল্ডারে। ইচ্ছা করলে আপনি এটা চেঞ্জ করে নিতে পারেন, Options(বাম দিক থেকে ৫ম বাটন) -> Misc -> Default Download Folder এ গিয়ে।
লিংক: এখানে ক্লিকান ----৪৮ ঘন্টার জন্য। না পেলে আমাকে জানাবেন।
ডাঃ সাঈদ আহমেদ স্যার কে দেখাও। মেডিপ্যাথ -এ বসেন।
খুবই ভাল।
চেঞ্জ আস আর্লি as possible উর name ।
গ্রামীণফোন তাদের ইন্টার্নেট প্যাকেজগুলোতে কিছুদিন পর পর একএকটি নতুন ফাজলামীর আবির্ভাব করে। যেমনঃ কয়েকদিন আগে ফেয়ার ইউসেজ পলিসি শুরু করল।এখন আবার Image optimization নামে নতুন ফাজলামী। যার ফলে সকল ইমেজই কিছুটা লো কোয়ালিটিতে আসে। এর ফলে পেজ কিছুটা তাড়াতাড়ি লোড হলেও বেশিরভাগ ইউজারদের জন্যই বিরক্তিকর।
তবে আমি যে সমাধান দিয়েছি সেটা স্থায়ী নয়, প্রতিবার পেজ লোড হওয়ার সাথে সাথে আবার Optimized mode-এ চলে যায়। তাই এর একটি স্থায়ী সমাধান প্রয়োজন। এটা স্থায়ীভাবে বন্ধ করতে নিচের পদ্ধতী অনুসরন করুন। যারা লিমিটেড ব্যান্ডউইডথ ব্যবহার করেন তারা এটা না করলেই ভাল। এ পদ্ধতী শুধুমাত্র ফায়ারফক্সে কাজ করবে।
প্রথম ধাপঃ এখানে ক্লিক করে উইন্ডো অপেন হলে Install Now তে ক্লিক করে মডিফাই হেডারস ডাউনলোড করুন। ফায়ার ফক্স রিস্টার্ট করুন।
দিতীয় ধাপ: এখানে ক্লিক করে solution.xml ফাইলটি ডাউনলোড করুন। Tools -> Modify Headers এ ক্লিক করুন। Modify Headers আসবে। Configuration বাটনে ক্লিক করে Import রেডিও বাটনে ক্লিক করুন। solution.xml ফাইলটি ব্রাউজ করে অপেন করুন।
তৃতীয় ধাপ: general on:Enable Modify Headers when the windows/tab is closed এই জায়গাই টিক দিয়ে ডান দিকে enable all করে finish করুন। এবার উইন্ডোটি ক্লোজ করে দিন।
চতুর্থ ধাপ : Ctrl+Shift+Delete চাপুন। লিস্ট থেকে Everything সিলেক্ট করুন। Cache এর পাশে ঠিক চিহ্ন দিয়ে Clear Now এ ক্লিক করুন। এবার ফায়র ফক্স রিস্টার্ট করুন এবং সমাধান হয়ে গেছে।
এই সাইটটি থেকে আপনি জানতে পারবেন –
১. বিশ্বের কোন দেশের পতাকা কেমন?
২. কোন দেশ কোন মহাদেশে অবস্থিত?
৩. সেই দেশের রাজধানীর নাম কি?
৪. যে কোন দেশের মুদ্রার নাম কি?
৫. কোন দেশের ভাষা কি?
৬. কোন ধর্মের লোক কোন দেশে বেশি?
৭. এবং কোন দেশের আয়তন কত?
ওয়েব সাইটটিতে যেতে এখানে ক্লিক করুন। আশার করি উপকৃত হবেন।
মজিলা ফায়ারফক্সে স্ক্যান বন্ধ করে কোনো ফাইল ডাউনলোড করলে অল্প সময়ে ডাউনলোড করা সম্ভব। মজিলার অ্যাড্রেস বার-এ about:config লিখে এন্টার চাপতে হবে। এবার "I'll be carefull, I promise!" লেখা বাটনটি ক্লিক করতে হবে। এবার খালি বক্সে browser.download.manager .scanWhenDone লিখলে নিচে একই লেখার একটি একটি অপশন আসবে। সেখানে ডাবল ক্লিক করলে ডিফল্ট True থেকে False হয়ে যাবে এবং ফাইলের ভাইরাস স্ক্যান বন্ধ হবে।
মেছবাহ-উর-রহমান ঢাকায় থাকেন। তাঁর ছেলে সুমন রহমান থাকেন নিউইয়র্কে। নিজেদের মধ্যে যোগাযোগের মাধ্যম হিসেবে তাঁরা কম্পিউটার ও ইন্টারনেট ব্যবহার করে থাকেন। মাঝেমধ্যেই জনাব মেছবাহর কম্পিউটারে বিভিন্ন সমস্যা দেখা দেয়। তিনি নিজে তা ঠিক করতে পারেন না; কিন্তু সমস্যা ঠিকই মিটে যায়। রিমোট কম্পিউটার সাপোর্ট সফটওয়্যারের মাধ্যমে সুমন নিউইয়র্ক থেকে সমাধান করে দেয়। আরো সুখের কথা, এ রকম বেশির ভাগ সফটওয়্যারই ব্যবহার করা যায় একেবারে বিনা মূল্যে।
যত দূরেই থাকো
অনলাইনে দূর থেকে কম্পিউটার নিয়ন্ত্রণের অনেক সফটওয়্যার রয়েছে যেমন টিমভিউয়ার, লগমিইন ও রিমোট পিসি ম্যানেজার ইত্যাদি। সফটওয়্যারগুলো অবাণিজ্যিক উদ্দেশ্যে ব্যবহার করলে কোনো লাইসেন্স কিনতে হয় না, তাই টাকাও লাগে না। মেছবাহ-উর-রহমান জানান, তথ্যপ্রযুক্তি আসলেই মানুষের জীবনযাপনকে সহজ করছে। আর নিত্যনতুন সুবিধার সফটওয়্যার মানুষের কাছে কম্পিউটারকে আরো আকর্ষণীয় করে তুলছে। কম্পিউটারে সমস্যা দেখা দিলে এখন আর কাউকে ডেকে আনতে হয় না।
টিমভিউয়ার
দূর থেকে কম্পিউটার নিয়ন্ত্রণ করার জন্য সবচেয়ে জনপ্রিয় সফটওয়্যার হলো টিমভিউয়ার। এটি ব্যবহার করতে প্রথমে বধসারববিৎ.পড়স থেকে টিমভিউয়ার সফটওয়্যারটি ডাউনলোড এবং কম্পিউটারে ইনস্টল করে নিন। যে কম্পিউটারটি আপনি নিয়ন্ত্রণ করতে চান সেটিতেও টিমভিউয়ার সফটওয়্যারটি ইনস্টল করে নিতে হবে। এরপর উভয় কম্পিউটারেই সফটওয়্যারটি চালু করতে হবে। সফটওয়্যারটিতে Your Details নামের একটি বিভাগ পাবেন, যেখানে ID I Password নামে আলাদা বাঙ্ রয়েছে। এবার যে কম্পিউটারটি নিয়ন্ত্রণ করতে চান সেটির ID I Pasword জেনে নিন। এবার আপনার টিমভিউয়ারের Parner Details বিভাগে আপনার বন্ধুর কম্পিউটারের আইডি ও পাসওয়ার্ড বসাতে হবে। এখন আপনার টিমভিউয়ারের (Remote Suppor নির্বাচন রেখে) Partner Details-এর ওউ অংশে অন্য কম্পিউটারের আইডি লিখে Connect Partner বাটনে ক্লিক করুন। এবার টিমভিউয়ার সফটওয়্যারটি ইন্টারনেটের মাধ্যমে অন্য কম্পিউটারের আইডি ও পাসওয়ার্ড নিশ্চিত করবে। এবার আপনার কম্পিউটারে টিমভিউয়ার সফটওয়্যারটির পাসওয়ার্ড চাইবে। বন্ধুর কাছ থেকে পাওয়া পাসওয়ার্ডটি দিয়ে নির্দিষ্ট স্থানে বসান। Log On বাটনে ক্লিক করুন। সফটওয়্যারটি অন্য কম্পিউটারের সঙ্গে এবার সংযুক্ত হয়ে যাবে। আপনার কম্পিউটার ডেস্কটপে হাজির হবে নতুন একটি কম্পিউটার ডেস্কটপ। নতুন আসা ডেস্কটপটিই আপনার আইডি দেওয়া অন্য কম্পিউটারের। নতুন ডেস্কটপ আপনার কম্পিউটারের মাউস নাড়িয়েই নিয়ন্ত্রণ করা যাবে। এখন ফাইল ও ফোল্ডার তৈরি করা, ফাইল মুছে ফেলা, কম্পিউটারে কিছু টাইপ করা, সফটওয়্যার ইনস্টল করা, ফাইল ডাউনলোড করাসহ সবই করতে পারবেন। নিজের কম্পিউটারের কন্ট্রোল ফাইল থেকে যেভাবে সফটওয়্যার আনইনস্টল করা যায় একইভাবে অন্য কম্পিউটারে ইনস্টল করা বিভিন্ন সফটওয়্যারও আনইনস্টল করা যাবে।
লগমিইন
দূর থেকে কম্পিউটার নিয়ন্ত্রণের জন্য লগমিইনও একটি জনপ্রিয় সফটওয়্যার। অধিকাংশ 'রিমোট কম্পিউটার অ্যাকসেস' সফটওয়্যারের ক্ষেত্রে উভয় কম্পিউটারেই সফটওয়্যারটি ইনস্টল করা থাকতে হয়। এ ক্ষেত্রে লগমিইন সফটওয়্যারটিতে বিশেষ সুবিধা রয়েছে। যার কম্পিউটার নিয়ন্ত্রণ করতে হবে শুধু তার কম্পিউটারে সফটওয়্যারটি ইনস্টল করা থাকলেই হয়। যিনি কম্পিউটারটি নিয়ন্ত্রণ করবেন তিনি ওয়েব থেকেই কাজটি করতে পারবেন। যাঁর কম্পিউটারটি নিয়ন্ত্রণ করতে চান প্রথমে সেটিতে লগমিইন সফটওয়্যারটি ইনস্টল করে নিতে হবে। https://secure.logmein.com/US/products/free ঠিকানার ওয়েবসাইট থেকে লগমিইন সফটওয়্যারটির বিনা মূল্যের সংস্করণটি ডাউনলোড করা যাবে। সফটওয়্যারটি ইনস্টল করার সময় অবশ্যই LogMeIn Free অপশনটি নির্বাচন করতে হবে। লগইন প্যানেলে লগমিইন সাইটে নিবন্ধন করার সময় যে ইমেইল ঠিকানাটি ব্যবহার করা হয়েছিল সেটি এবং পাসওয়ার্ডটি লিখতে হবে। লগমিইন সফটওয়্যারটি অনলাইন ইনস্টলার হওয়ায় এটি ইনস্টল করার সময় অবশ্যই ইন্টারনেট সংযোগ থাকতে হবে। ইনস্টল সম্পন্ন হওয়ার পর আইডি ও পাসওয়ার্ড দিয়ে সফটওয়্যারটিতে লগইন করতে হবে। এবার দূর থেকে যে কম্পিউটারে লগইন করতে চান সেটি থেকে ব্রাউজারে www.logmein.com-এ লগইন করতে হবে। এবার গু ঈড়সঢ়ঁঃবৎ-এ ক্লিক করলে ইন্টারনেট যুক্ত থাকা কম্পিউটারগুলো অনলাইন অবস্থায় দেখাবে, ইন্টারনেট যুক্ত না থাকলে অফলাইন অবস্থায় থাকবে। এখন যে কম্পিউটারে প্রবেশ করতে চান সেই কম্পিউটারের ওপর ক্লিক করুন এবং ওই কম্পিউটারে ব্যবহার করা লগমিইন ইউজার নেম ও পাসওয়ার্ড অথবা কম্পিউটার অ্যাকসেস কোড দিয়ে ওকে করলেই কম্পিউটারটি নিয়ন্ত্রণ করার অপশন পাওয়া যাবে। এবার এখান থেকে ইচ্ছামতো রিমোট কন্ট্রোল, ফাইল ম্যানেজার ও ফাইল শেয়ারিং সুবিধা পাওয়া যাবে। লগমিইনের ব্যবহার গাইড ডাউনলোড করা যাবে https://secure.logmein.com/welcome/docu … rguide.pdf ঠিকানার ওয়েবসাইট থেকে। কিভাবে সফটওয়্যারটি কাজ করবে সেটির সংক্ষিপ্ত বর্ণনা রয়েছে https://secure.logmein.com/welcome/docu … rguide.pdf ঠিকানার সাইটটিতে।
আরো কিছু সফটওয়্যার
টিমভিউয়ার ও লগমিইন ছাড়াও আরো বেশ কয়েকটি সফটওয়্যার রয়েছে, যেগুলো দিয়ে দূর থেকে কম্পিউটার নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব। এগুলো হলো রিমোট ডেস্কটপ ম্যানেজার (http://bit.ly/remdesman), গো টু পিসি অ্যানিহয়ার (http://bit.ly/go2pcsoft), জেড টু রিমোট পিসি (http://bit.ly/y2remotepc), ওয়াল কুলার ভিপিএন (http://bit.ly/wallcoolervpn), গো টু মাই পিসি (http://bit.ly/go2mypcsoft), নেটম্যান (http://bit.ly/netmansoft), মরেঞ্জ (morange.en.softonic.com) ভিএনসি (http://bit.ly/vncsoft) এবং ট্রু রিমোট (http://l4a.in/kltn6i)। এর মধ্যে কিছু সফটওয়্যারের জন্য লাইসেন্স কিনতে হলেও বেশির ভাগই বিনা মূল্যে পাওয়া যায়।
দূর সাপোর্টে নতুন দিগন্ত
বিনা মূল্যের সফটওয়্যারেই দূর থেকে যেকোনো কম্পিউটারে সাপোর্ট দেওয়ার সুযোগ থাকায় দেশীয় প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান, ইন্টারনেট সার্ভিস প্রোভাইডার ও কম্পিউটার সাপোর্ট প্রতিষ্ঠানগুলো এসব সফটওয়্যারের মাধ্যমে সাধারণত কম্পিউটার সাপোর্ট দিচ্ছে।
এতে গ্রাহকরাও সহজে ঘরে বসেই ঠিক করে নিতে পারছেন কম্পিউটারের সমস্যা।
ওয়াইম্যাঙ্ ইন্টারনেট সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান কিউবির কাস্টমার সাপোর্ট ইঞ্জিনিয়ার কাজী ফাহিমা ইয়াসমিন জানান, কিউবি গ্রাহকদের যেকোনো সমস্যা হলে তা টিমভিউয়ার সফটওয়্যারটির মাধ্যমে সাপোর্ট দিয়ে থাকি। ফলে কিউবি ব্যবহারকারীরা কোনো সমস্যায় পড়লে তার তাৎক্ষণিক সমাধান পাচ্ছেন। সমস্যার সমাধান হওয়ার জন্য তাঁদের দিনের পর দিন অপেক্ষা করতে হচ্ছে না।
আপনারা যারা গ্রামীন ফোনের ইন্টারনেট ব্যবহার করেন তারা হয়তো লক্ষ করে থাকবেন যে কোয়ালিটি আগের মত নেই। এটা গ্রামীন ফোন তাদের সারভার থেকে ইমেজ গুলোকে কমপ্রেস করে তারপর সেন্ড করছে। এটাকে তারা বলছেন “Optimised mode”। যাতে করে খুব সহজে ওয়েব পেজ লোড হচ্ছে। কিন্তু যাদের ভাল ছবি দেখার প্রয়োজন বা ছবি ডাউনলোড করা প্রয়োজন তাদের জন্য এটা একটা অসুবিধা। যাদের ভাল ছবি দেখা বা ডাউনলোড করা প্রয়োজন তাদের জন্যই এই টিপ্স্। ভাল ছবি দেথতে চাইলে Internet explorer 7 ব্যাবহারকারীরা কীবোর্ড থেকে Ctrl+F5 চাপলে ওরিজিনাল কোয়ালিটি সম্পন্ন ছবি দেখতে পাবেন। আর যারা Firefox বা Google Crome ব্যবহার কবেন তারা কীবোর্ড থেকে Ctrl+Shift+R প্রেস করলে ভাল কোয়ালিটির ইমেজ দেখতে পাবেন। এটাকে গ্রামীন ফোন বলছে “Un-optimised mode”।
খুবই ভাল লাগল।
কোনও জিনিস-ই বৃথা নয়, তোমার কোনও উপকারে না লাগ্লেও আমার খুব উপকরে লেগেছে।
বিশ্ব যেন হাতের মুঠোয়। সভ্যতার পরিবর্তন ও প্রযুক্তির উন্নয়নের ফলে এখন মানুষ ঘরে বসেই দূর দূরান্তের সকল খবরাখবর রাখতে পারছে । বিশ্বের সমস্ত চিত্র যেন চোখের সামনে মেলে ধরছে । উন্নত প্রযুক্তি আমাদের জীবন যাত্রার মান পরিবর্তনের পাশাপাশি জীবনকে করে তুলেছে সহজ ও উন্নত। এ পরিবর্তনশীল এবং প্রতিযোগীতাপূর্ণ বিশ্বে Bdphonebook.com একটি ব্যতিক্রমধর্মী অনলাইন মিডিয়া । প্রয়োজনীয় তথ্য সংগ্রহ ও সংরক্ষনের জন্য Bdphonebook.com এর ব্যবহারকারী এবং সদস্যদের মধ্যে একটি প্লাটফর্ম তৈরি করে দিয়েছে যা তাদের যোগাযোগের সবচেয়ে বড় মাধ্যম হিসেবে কাজ করছে । Bdphonebook.com একটি ইনফরমেশন ওয়েব পোর্টাল এবং ডিজিটাল ফোনবুক। ঘরে বসে অনলাইনের মাধ্যমে দেশের সমস্ত খবরাখবর সংগ্রহ করার একমাত্র সহজ ও দ্রুততম মাধ্যম ।
সময়ের ফ্রেমে বন্দি আমাদের জীবন। তাই জীবনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ । আর এই গুরুত্বপূর্ণ মুহূর্তগুলো প্রবাহিত হয় ব্যস্ততার মধ্য দিয়ে। সেই ব্যস্ততম জীবনটাকে সহজ করে তুলতে Bdphonebook.com প্রয়োজনীয় সকল তথ্য পেঁৗছে দিচ্ছে আপনার হাতের মুঠোয়। এর মাধ্যমে আপনার প্রয়োজনীয় যে কোন ধরনের ইনফরমেশন পেয়ে যাচ্ছেন হাতের কাছে। যার ফলে আপনার সময় এবং শ্রম দুটোই সাশ্রয় হচ্ছে। Bdphonebook.com বাংলাদেশের তথ্য ও যোগাযোগ ব্যবস্থা উন্নয়নের সবচেয়ে সহজতর মাধ্যম ।
Bdphonebook.com খুবই ইউজার ফ্রেন্ড্লি একটি ওয়েব পোর্টাল । যার মাধ্যমে আপনি খুব সহজেই ক্যাটাগরি অনুযায়ী অথবা কোম্পানির নাম, ফোন নাম্বার, লোকেশন ইত্যাদি ব্যবহার করেও আপনার প্রয়োজনীয় ইনফরমেশন সার্চ করতে পারছেন ।
প্রয়োজনীয় তথ্য সংগ্রহ করার পাশাপাশি ফ্রি মেম্বারশিপ গ্রহণ করে আপনার কোম্পানি বা প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে সকলকে জানাতে পারছেন।
এছাড়াও সাশ্রয়ী মূল্যে স্বল্প সময়ে কোম্পানির লগো, ব্যানার ও স্লোগান ব্যবহার করে আপনার পণ্য এবং পণ্যের সেবা সংক্রান্ত যাবতীয় তথ্যের বিজ্ঞাপন সারা দেশব্যাপী এবং বিদেশে খুব সহজেই প্রচার করতে পারছেন ।
তথ্য ও প্রযুক্তির উন্নয়নের ফলে মানুষের জীবনে এসেছে আমূল পরিবর্তন । সহজ করে তুলেছে যোগাযোগের মাধ্যম। একবিংশ শতাব্দির চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় ও বর্তমান তথ্য প্রযুক্তির যুগে বাংলাদেশের প্রয়োজনীয় যে কোন ধরনের তথ্য সকলের কাছে পেঁৗছে দিতে Bdphonebook.com কাজ করে যাচ্ছে। দেশে প্রচলিত বিভিন্ন খবরাখবর ছাড়াও থাকছে আপনার কোম্পানি বা প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে প্রচারের সুযোগ । যার মাধ্যমে তথ্য অনুসন্ধানকারীরা খুব সহজেই এই ওয়েব ব্যবহার করে স্বল্প সময়ে বিনা পরিশ্রমে আপনার কোম্পানি বা প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে জানতে পারছে। দেশের তথ্য প্রযুক্তির উন্নয়ন দ্রুত সহজতর করার লক্ষ্যে যেসব প্রতিষ্ঠান কাজ করে যাচ্ছে সে সব প্রতিষ্ঠান থেকে সম্পূর্ন ভিন্ন রুপে Bdphonebook.com সেবা দিয়ে যাচ্ছে ।
ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে তথ্য প্রযুক্তির যুগে সবচেয়ে দ্রুত যোগাযোগের মাধ্যম হিসেবে কাজ করছে । এর মাধ্যমে সকল ধরনের ইনফরমেশন পেঁৗছে যাচ্ছে বিশ্বের যে কোন প্রান্তে। Bdphonebook.com সম্পর্কে আরো বিস্তারিত জানতে ভিজিট করুন http://www.bdphonebook.com
যেভাবে Bdphonebook.com ব্যবহার করবেন :
আপনার ব্রাউজারে গিয়ে টাইপ করুন http://www.bdphonebook.comতাহলে সাইট এর হোম পেইজ্টি ওপেন হবে। এখানে একটি ক্যাটাগরি লিস্ট দেখতে পাবেন যেখানে আপনি ক্লিক করে ক্যাটাগরি অনুযায়ী ইনফরমেশন সার্চ করতে পারবেন।এছাড়াও কিছু বাটন রয়েছে সেগুলো হচ্ছে এডভান্স সার্চ , সাইন আপ, সাইন ইন, অ্যাড্ভার্টাইজ্, কোম্পানি প্রোফাইল, হেলপ্ এন্ড সাপোর্ট এবং কনটাক্ট। এডভান্স সার্চ এ ক্লিক করে কোম্পানির নাম, ফোন নাম্বার ও জেলা অনুযায়ী ইনফরমেশন সার্চ করতে পারবেন। সাইন আপ বাটন ক্লিক করে ফ্রি মেম্বারশিপ গ্রহণ করতে পারবেন, সাইন ইন-এ গিয়ে আপনার ইনফরমেশন আপডেট বা পরিবর্তন করা যাবে। অ্যাড্ভার্টাইজ্ বাটন এ ক্লিক করে বিজ্ঞাপন সম্পর্কে জানতে পারবেন। কোম্পানি প্রোফাইল ক্লিক করে কোম্পানি সম্পর্কে জানতে পারবেন। কনটাক্ট বাটন এ ক্লিক করে কোম্পানির সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারবেন। সাইটটি ব্যবহার করতে গিয়ে কোন সমস্যা হলে হেলপ্ এন্ড সাপোর্ট বাটনে ক্লিক করুন। এছাড়াও স্পেশাল ফিচার নামে একটি অপশন রয়েছে যেখানে ফোন নাম্বার ছাড়াও পোস্ট কোড্, ফোন কোড্, ইনটারন্যাশনাল ডে, হলিডে লিস্ট এ জাতীয় বিভিন্ন ইনফরমেশন পাওয়া যাবে।
বিস্তারিত জানতে :ক্লিকান এখানে।
যদি কীবোর্ডের জন্য দ্বিতীয় ল্যাঙ্গুয়েজ ইনস্টল করা হয়, তাহলে নিচে বর্ণিত টিপ সহায়ক ভূমিকা রাখতে পারবে।
এক্ষেত্রে প্রথমে ল্যাঙ্গুয়েজ বারকে এনাবল করতে Taskbar-এর খালি জায়গায় ডান ক্লিক করুন। Toolbar-এ বাম ক্লিক করে ল্যাঙ্গুয়েজ বারে ক্লিক করুন। এরপর উপরে ডান প্রান্তের ছোট আইকনে ক্লিক করুন পুরো টুলবার ভিউ করার জন্য।
টুলবারের বাম দিকে কোন ল্যাঙ্গুয়েজে কীবোর্ড সেট হবে, যা প্রম্পট করবে। এক্ষেত্রে বাম ক্লিক করলে ল্যাঙ্গুয়েজের লিস্ট প্রদর্শিত হবে। বাম ক্লিক করে কাঙ্ক্ষিত ল্যাঙ্গুয়েজে (United Kingdom) ক্লিক করুন স্বাভাবিকের জন্য।
উইন্ডোজ ব্যবহার হওয়া ল্যাঙ্গুয়েজের মধ্যে সুইচ করতে পারবে যদি Ctrl+Shift বাটন একত্রে চাপা হয়। তবে এটি বন্ধ রাখা উচিত।
ছোট ডাউনওয়ার্ড পয়েন্টিং অ্যারোতে ক্লিক করে Settings-এ ক্লিক করুন।
* Settings বাটনে ক্লিক করুন।
* ‘Switch between input languages’-এ বাম ক্লিক করে ‘Change Key Sequence’-এ ক্লিক করুন।
উপরের উভয় বক্সে ক্লিক করুন যাতে টিকচিহ্ন অদৃশ্য হয়ে যায়। এরপর Ok-তে ক্লিক করুন। এরপর Service এবং Input Languages উইন্ডোতে ক্লিক করুন।
এক্সপিতে গোপন ফাইল সার্চ করা
উইন্ডোজ এক্সপি’তে গোপন এবং সিস্টেম ফাইল সার্চ করা যায় ভিন্নভাবে। এজন্য নিচে বর্ণিত কৌশল অবলম্বন করতে হয়। StartSearchAll files and foldersMore Advanced অপশনে ক্লিক করুন। এরপর সিলেক্ট করুন Search system folders and search hidden files and folders চেকবক্স।
ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের সুবাদে আমরা এখন অনেকেই টরেন্ট বা P2P শেয়ারিংয়ের সাথে কমবেশি পরিচিত। সহজ ব্যবহারবিধির কারণে টরেন্ট দ্রুত জনপ্রিয় হয়ে উঠছে। টরেন্ট ফাইল শেয়ার করার জন্য অনেক টরেন্ট ক্লায়েন্ট সফটওয়্যার রয়েছে। এর মধ্যে সেরা কিছু ক্লায়েন্ট নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে এ সংখ্যায়।
ভিউজ (Vuze) :
The most powerful bittorrent client in the world. এই টাইটেল দিয়ে শুরু করার টরেন্ট ক্লায়েন্টটি সত্যিকার অর্থেই দ্রুতগতির ও শক্তিশালী। প্রচলিত সব ক্লায়েন্ট থেকে এটি শুধু দ্রুতগতিরই নয়, বরং এতে আছে অনেক সুবিধা। যেমন এর সাথে রয়েছে বিল্ট ইন সার্চ বক্স, মেটা সার্চ বক্স। ফলে আপনাকে ব্রাউজার দিয়ে টরেন্ট সার্চ করে ডাউনলোড করতে হবে না। এই সফটওয়্যার দিয়েই তা করতে পারবেন। আবার বেশিরভাগ সফটওয়্যারে প্রিভিউ অপশন থাকে না, থাকলেও বেশি ভালোমানের নয়। ভিউজ দিয়ে আপনি পাবেন ডাউনলোড করা ভিডিও ফাইলের ইনস্ট্যান্ট প্রিভিউ। ফাইল আপলোডের জন্য পাবেন সহজ ড্র্যাগ অ্যান্ড ড্রপ ফিচার। এখানেই শেষ নয়, আরো আছে ডাউনলোড করা ফাইলটি ডিভিডিতে রাইট করার সুবিধা। ভিউজ দুটি ভার্সনে পাওয়া যায়। ফ্রি ভার্সন এবং ভিউজ প্লাস ভার্সন। ভিউজ প্লাস ভার্সনে পাবেন অ্যান্টিভাইরাস চেকিং অপশন, আনলিমিটেড ডিভিডি রাইট অপশন এবং একসাথে দশটি সাইট থেকে সার্চ করার সুবিধা। ভিউজ প্লাস সাবস্ক্রিপশন ফি বছরে ২৪.৯৯ ডলার। ভিউজ ডিএইচটি (DHT) ও ম্যাগনেট লিঙ্ক সাপোর্ট করে। প্রতিটি ফাইলের জন্য আলাদা আপ/ডাউন স্পিড নির্ধারণ করে দিতে পারবেন। আর এর মনমাতানো ইন্টারফেস দেখার মতো। যারা ধীরগতির জন্য টরেন্ট ব্যবহার করতে নিরুৎসাহ বোধ করেন, তারা ভিউজ ব্যবহার করে পাবেন এক নতুন অনুভূতি। পরিশেষে আরো একটা বড় সুবিধা হলো আপনার নেট কোম্পানি টরেন্ট অফ করে রাখলেও ভিউজ দিয়ে আপনি টরেন্ট ফাইল ডাউনলোড করতে পারবেন। লিঙ্ক : www.vuze.com
টিক্সাটি (Tixati) :
তুলনামূলক নতুন এই ক্লায়েন্টটি দ্রুত জনপ্রিয় হয়ে উঠছে। উইন এমএক্স ইঞ্জিন দিয়ে তৈরি টিক্সাটি ইনস্টল করলেই এর নজরকাড়া ইন্টারফেস চোখে পড়বে। এর ব্যবহারবিধি খুবই সহজ এবং আপ/ডাউন সিড-পিয়ারের সব তথ্যই স্ট্যাটাস বারে দেখতে পারবেন। টিক্সাটিতে রয়েছে কিছু মনমাতানো ফিচার। যেমন- RC4 Connection Encryption, DHT, PEX, ম্যাগনেট লিঙ্ক সাপোর্ট এবং প্রতিটি টরেন্টের জন্য পৃথক ইভেন্ট লগ। সবচেয়ে বড় সুবিধা হলো ডাউনলোড চলমান টরেন্টের মধ্যে প্রায়োরিটি নির্ধারণ করে দেয়া। যেমন- আপনি হয়তো কোনো ফোল্ডার ডাউনলোড করছেন, যার ভেতর একাধিক ফাইল আছে। চাইলে নির্ধারণ করে দিতে পারবেন ফাইলগুলোর মধ্যে কোনটার পর কোনটা ডাউনলোড হবে। সিরিয়াস ডাউনলোডারদের জন্য এটা একটা বড় প্লাস পয়েন্ট। লিঙ্ক : www.tixati.com
ইউটরেন্ট (utorrent) :
মাইক্রোটরেন্ট বা মিউটরেন্ট নামে পরিচিত এই ক্লায়েন্টটি সবচেয়ে জনপ্রিয়। একটি ভালো টরেন্ট ক্লায়েন্টের সব গুণাগুণই আছে ইউটরেন্টে। সবচেয়ে আশ্চর্যজনক বিষয় হলো এটি ইনস্টল হতে মাত্র ২ মেগাবাইট জায়গা নেবে। শক্তিশালী এই ক্লায়েন্টটি যেকোনো কম কনফিগারেশনের পিসিতে খুব সাবলীলভাবে রান করতে পারে। কাজেই কম কনফিগারেশনের পিসিতে ইউটরেন্টের তুলনা শুধুই ইউটরেন্ট। লিঙ্ক : www.utorrent.com
এবিসি (ABC-Another Bittorrent Client) :
লিন পাইথন এবং ডব্লিউ এক্স পাইথন কোডে লেখা এই ক্লায়েন্টটি প্রথম দেখলে খুব সাধারণ বলে মনে হবে। কারণ, আর কিছু নয়, এর অতি সহজসরল সাদামাটা ইন্টারফেস। কিন্তু এই সহজ চেহারার মাঝেই লুকিয়ে আছে এর শক্তি। এবিসি শুধু দ্রুত চালুই হয় না বরং টরেন্ট ফাইলগুলোকে নিমিষে লোড করে নেয়। আপনি চোখের পলকে টরেন্ট স্টার্ট/পজ করতে পারবেন। আর সফটওয়্যারটির সবচেয়ে স্বতন্ত্র বড় গুণ হলো- ডাউনলোড বা আপলোডের ক্ষেত্রে আপনি ইচ্ছে করলে টাইমার সেট করে দিতে পারবেন। যারা টরেন্ট ক্লায়েন্ট দিয়ে আপলোড/ডাউনলোড ছাড়া আর অন্য কিছু করতে চান না, তাদের জন্য সহজ সমাধান এই এবিসি টরেন্ট। লিঙ্ক : pingpong-abc.sourceforge.net
বিটটরেন্ট (Bittorrent) :
বলাবাহুল্য, এটিই টরেন্ট ক্লায়েন্টগুলোর জনক। ইউটরেন্ট, টিক্সাটি, এবিসি প্রভৃতি সব আসলে বিটটরেন্টের ওপর ভিত্তি করে তৈরি। কাজেই ইউটরেন্ট বা এবিসির প্রায় সব ফাংশনই আপনি পাবেন বিটটরেন্টে। লিঙ্ক : bittorrent.com
ডিলিউজ :
লিনআক্স ও ম্যাক ব্যবহারকারী বা টরেন্ট দুনিয়ায় পৌঁছাতে সিঁড়ি হিসেবে ব্যবহার করুন ডিলিউজ (Deluge)। ম্যাকের মতো সফটমেটালিক ইন্টারফেস ডিজাইন এতে রয়েছে, যা প্রথম দেখেই মনে করিয়ে দেবে ম্যাকের কথা। প্রচলিত সব টরেন্ট ক্লায়েন্টের সুবিধা ম্যাক ও লিনআক্স ইউজারদের দিতেই ডিলিউজের আবির্ভাব। বলাবাহুল্য, লিনআক্সের বেশিরভাগ সফটওয়্যারের মতো ডিলিউজ একদম ফ্রি। লিঙ্ক : deluge_torrent.com
ট্রান্সমিশন বিটটরেন্ট (Transmission Bittorent):
তুলনামূলক নতুন এই টরেন্টটি অচিরেই ডিলিউজকে টপকে যাবে বলে নির্মাতাদের বিশ্বাস। ডিলিউজের মতো এটাও ম্যাক ও লিনআক্স ইউজারদের লক্ষ্যে তৈরি করা। ছোট ফাইল সাইজের এই ক্লায়েন্টটির মেমরি ফুটপ্রিন্টও প্রচলিত সব ক্লায়েন্ট থেকে কম, যা অনেকাংশে আপনার ডাউনলোডের সময় মূল্যবান ডিস্ক স্পেস বাঁচাবে। সর্বোপরি এটি ওপেনসোর্স এবং ফ্রি। কাজেই ম্যাক ও লিনআক্স ব্যবহারকারীরা একবার হলেও এই ক্লায়েন্টটি পরখ করে দেখুন। লিঙ্ক : transmissionbt.com
টার্বোবিটি (TurboBT) :
টরেন্টের জগতে এক ভিন্ন মাত্রা উপস্থাপন করলো টার্বোবিটি। পাইথনভিত্তিক এই পিটুপি ক্লায়েন্টটি পুরোপুরি ফ্রি। আর সবচেয়ে বড় ফিচার এর মাল্টিল্যাঙ্গুয়েজ সাপোর্ট। সফটওয়্যারটি ডিফল্ট ইংরেজি ছাড়াও জার্মান, পর্তুগিজ, রাশিয়ান, ফ্রেঞ্চ, মান্দারিন এবং রুমান ভাষাতেও পাওয়া যায়। হয়তোবা বাংলা সংস্করনও পাওয়া যাবে অদূর ভবিষ্যতে। যাই হোক ইংরেজিতে দুর্বল বা না জানা ব্যবহারকারীদের জন্য এক নতুন দুয়ার উন্মোচন করলো TurboBT। লিঙ্ক : turbobt.sourceforge.net
বিটকমেট (Bitcomet) :
যদি টরেন্ট ক্লায়েন্ট থেকে অ্যাডভান্সড ফিচার চান, তাহলে ব্যবহার করুন বিটকমেট (Bitcomet)। যদি সিরিয়াস ডাউনলোডার হয়ে থাকেন বা ভিউজ, ইউটরেন্ট ব্যবহার করে ক্লান্ত, তাহলে নির্দ্বিধায় ব্যবহার করুন বিটকমেট। এর ইন্টারফেস থেকে শুরু করে সবকিছুতেই আছে বৈচিত্র্যের ছোঁয়া। তবে নতুন ব্যবহারকারীদের বিটকমেট ব্যবহার না করাই ভালো, কারণ এর ইন্টারফেস অ্যাডভান্সড ইউজারদের জন্য মানানসই। নতুনদের জন্য তেমন ইউজার ফ্রেন্ডলি নয়। এছাড়াও বেশ কিছু ওয়েবসাইট বিটকমেটকে সাপোর্ট করে না। তাছাড়া ডাটা মিসিং হয় বলেও অনেক ইউজার অভিযোগ করেন।
হাজারো টরেন্ট ক্লায়েন্টের ভিড়ে প্রচলিত ক্লায়েন্টগুলো নিয়েই ছিল আমাদের এবারের আয়োজন। পছন্দ, চাহিদা ও প্লাটফর্ম বুঝে সেরা ক্লায়েন্টটি বেছে নিন এবং হারিয়ে যান ডাউনলোডের সমুদ্রে।
নতুন কিছু সুবিধা সম্বলিত কে ওয়ার্ল্ডের নতুন এক্সটার্নাল টিভি কার্ড বাজারে নিয়ে এসেছে কম্পিউটার সিটি। নতুন এ টিভিকার্ডটিতে থাকছে সহজেই টিভি এবং পিসির মধ্যে সুইচিং করান সুযোগ। বিভিন্ন রেঞ্জের ভিজিএ আউটপুট রেজুলেশন সমর্থিত এটি পিকচার ইন পিকচার (পিআইপি) ফাংশনও সমর্থন করে। দাম দুই হাজার ৫০০ টাকা।
সাম্প্রতিক সময়ে গুগল তার জি-মেইল ব্যবহারকারীদের জন্য জি-মেইল থেকে ল্যান্ডফোন বা মোবাইল ফোনে কথা বলার নতুন ফিচার সংযোজন করেছে। এই ফিচারের মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে কমপিউটারে মেইলের মাধ্যমে ফোনের সাথে যোগাযোগের ব্যবস্থা সুনিশ্চিত করা। এ সুবিধার মাধ্যমে যোগাযোগের এক নতুন দিগন্ত তৈরি হয়েছে। জি-মেইলের ১৭ কোটি ৫০ লাখ মাসিক ব্যবহারকারী আছে, যাদের অনেকেই নতুন এ ফিচার ব্যবহার করেছে। গুগলের পরিসংখ্যান মতে, ১০ লাখেরও বেশি কল হয়েছে এই ফিচারটি চালু হবার মাত্র ২৪ ঘণ্টার মধ্যে। খুব কম খরচে এখন যেকেউ একে অন্যকে জি-মেইল থেকে কল করার এবং কল রিসিভ করার সুযোগ ভোগ করবে।
জি-মেইলে যারা এখনো রেজিস্ট্রেশন করেননি তারা জি-মেইলের ঠিকানায় (http://mail.google.com/) ভিজিট করলে সেখানে Create new account নামে একটি আইকন দেখতে পাবেন। ওই আইকনে ক্লিক করলে নতুন একটি উইন্ডো আসবে, যেখানে প্রয়োজনীয় সব তথ্য দিলেই জি-মেইলে একটি নতুন অ্যাকাউন্ট তৈরি হয়ে যাবে। আর যাদের অনেক দিনের অব্যবহৃত জি-মেইল অ্যাকাউন্ট আছে তারা নতুন করে সেখানে লগ-ইন করলে একটি আইকন দেখতে পাবে, যা আপনার ব্রাউজারের জন্য প্লাগ-ইন ইনস্টল করতে বলবে। এতে ক্লিক করলে স্বয়ংক্রিয়ভাবে ফোন কলের জন্য প্রয়োজনীয় প্লাগ-ইন ইনস্টল হয়ে যাবে। অথবা http://www.google.com/chat/video এই লিঙ্কে ভিজিট করলে পেয়ে যাবেন আপনার প্রয়োজনীয় প্লাগ-ইন। এখন মাত্র কয়েকটি ধাপের অপেক্ষা।
প্রথমে জি-মেইল লগ-ইন করলে একটি মেইলবক্স খুলবে। প্রথম পেজের বামপাশে নিচের দিকে chat নামে একটি অপশন দেখা যাবে। প্রথমেই এ অপশনটিকে সবার জন্য Available করে দিতে হবে। এরপর এর নিচেই call phone নামে একটি অপশন আছে, তাতে ক্লিক করলে একটি ছোট উইন্ডো আসবে। এ উইন্ডোতে কল করলে নাম্বার লেখার জন্য একটি টেক্সট ফিল্ড দেখা যাবে। এখানে যে দেশে ফোন কল করতে হবে ওখানকার কোড লিখে অথবা নিম্নমুখী তীরচিহ্নটিতে ক্লিক করে দেশ নির্বাচন করে তারপর নাম্বারের বাকি অংশটুকু লিখে কল অপশনে ক্লিক করতে হবে। এরপর ডায়াল করা নাম্বার থেকে কল রিসিভ করলে শুধু হেডফোন ও মাউথ স্পিকারের মাধ্যমেই কথা বলা যাবে অপর প্রান্তে থাকা কারো সাথে (চিত্র-০১)।
জি-মেইল একই সাথে কয়েকটি তালিকাভুক্ত ফোন নাম্বার থেকে কল রিসিভ করার সুবিধা দেয়। জি-মেইল ব্যবহারকারীরা তাদের পছন্দমতো ফোন নাম্বারের তালিকা তৈরি করে এ ফিচার ব্যবহারের সুযোগ পাবেন। এক্ষেত্রে জি-মেইল স্বয়ংক্রিয়ভাবে তার ইউজারকে ইনকামিং কল সম্পর্কে অবগত করে। জি-মেইলে কোনো কল আসলে একটি ছোট উইন্ডোতে কল রিসিভ করার অপশনটি দেখা যায় (চিত্র-০২)।
জি-মেইল থেকে যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডাতে বিনামূল্যে ফোন করা যায়। তাছাড়া বিভিন্ন দেশের কলচার্জ নিচে দিয়ে দেয়া হলো :
দেশ -------------- কলচার্জ --------------কলচার্জ
---------------- (ডলারে) --------------(টাকায়)
বাংলাদেশ-----------০.১০----------------- ০৭.০০
ভারত -------------০.০৬-----------------০৪.২০
অস্ট্রেলিয়া-----------০.০২-----------------০১.৪০
যুক্তরাজ্য------------০.১৮-----------------১২.৬০
চীন----------------০.০২-----------------০১.৪০
সৌদি আরব----------০.১১-----------------০৭.৭০
সংযুক্ত আরব
আমিরাত------------০.১৯-----------------১৩.৩০
জাপান--------------০.০২-----------------০১.৪০
মালয়েশিয়া-----------০.০২-----------------০১.৪০
জার্মানি--------------০.০২-----------------০১.৪০
সিঙ্গাপুর--------------০.০২-----------------০১.৪০
ফ্রান্স----------------০.০২-----------------০১.৪০
১ ডলার = ৭০ টাকা
এ বছরের শেষ সময় পর্যন্ত আন্তর্জাতিক কলগুলো খুব সামান্য কলরেটে করা যাবে বলে গুগল তার অফিসিয়াল ব্লগে এ তথ্য প্রকাশ করেছে। গুগল এ বছরের শেষ দিকে আন্তর্জাতিক কলগুলোর ক্ষেত্রে আরও কম কলরেট দেয়ার আশা প্রকাশ করে। ভিওআইপি-র সুযোগ ব্যবহারের মাধ্যমে গুগলের এ সুবিধাটি সবাই সমর্থন করেছে। বিস্তারিত জানতে চাইলে গুগলের অফিসিয়াল ব্লগে (http://googlevoiceblog.blogspot.com) ভিজিট করতে হবে। এমনকি গুগলের এ সাইটে ভয়েস কল ফিচারটির ভিডিও টিউটরিয়াল দেখতে পাওয়া যাবে। বিভিন্ন দেশে কলরেট জানতে চাইলে ভিজিট করতে হবে (http://www.google.com/ voice/rates) এই লিঙ্কে।
:lol: (y) :অবাক:
রাজশাহী মেডিকেল কলেজ ফোরাম → Posts by dr.shamim
Powered by PunBB 1.4.2, supported by Informer Technologies, Inc.
Currently installed 6 official extensions. Copyright © 2003–2009 PunBB.
Generated in ০.১১ seconds (৭৬.৫% PHP - ২৩.৫% DB) with ৬ queries