(২ replies, posted in সমস্যা ও সমাধান)

কি ধরনের সাইট খুলতে চাচ্ছেন?

সুন্দর এটা সিম্টেম যোগ করেছেন ভাই। ধন্যবাদ আপনাকে।

উপল বিডি ভাই প্রশ্নগুলো করলেন কারে?  confused  confused

কঠিন বাস্তব ফেসবুকের একটা গ্রুপ। আমার খুবই প্রিয় একটা গ্রুপ। সাত সকালে সেখানে ঢুকেই মনটা খারাপ হয়ে গেলো। দেখুন কেন খারপ হয়েছে-

http://img816.imageshack.us/img816/6550/16236830.jpg

আবারো নতুন একটা দিন! নতুন একটা জীবনের সূচনা happy

(৪ replies, posted in ভিন্ন জগত)

@shemul49rmc ভাই মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

sawontheboss4 wrote:

এজন্য তো কাম কাজ নাই, সারাদিন ফোরামে পড়ে থাকি, তবে যা ঘটেছে দুক্ষজনক।

ফোরাম চালানো আর কুলুর বলদ হওয়া আমার কাছে সমান মনে হয় sad  sad

(২৬ replies, posted in কবিতা, গল্পসল্প, উপন্যাস)

tazkianur wrote:

অ্নেক অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া। কিন্তু আপনি কি আ্সলেই আগের বার না পড়েই অভিনন্দন দিয়ছিলেন??

আমি প্রায় সময়ই সত্য কথা বলি। এই সত্য কথা নিয়ে একটা কাহিনী মনে পরে গেলো। আমি তখন আট ক্লাশে পড়ি। বাড়ির গার্ডিয়ান এক মেয়ের সাথে ঘুরঘুর করতে দেখে ফেললো। রাতে আমাকে রিমান্ডে নিয়ে গিয়ে জিজ্ঞাসা করা হলো- বল তুই কি ঐ মেয়েকে ভালোবাসিস!
আমি তো হতবাক। মিথ্য বললো, বলবো ভাবতে ভাবতে সত্য বলে ফেললাম। বললাম- হ্যা।
তারপর কই গার্ডিয়ানরা ছেলে সত্য কথা বলেছে বলে গুড বয় বলবে। তা না করে আমাকে একটা খুটির সাথে বেধে রাখলো angry বললো- ঐ মেয়ের ভুল যতোদিন পর্যন্ত মাথা থেকে না নামবে ততোদিন নাকি খুটির সাথে বেধে রাখবে sad । বলেন এটা কোন কথা হলো angry  angry
তবে তাই বলে কিন্তু আমি মিথ্যা কথা বলি না। এখনো অকুপটে সত্য কথা বলে যাই big grin

(২৬ replies, posted in কবিতা, গল্পসল্প, উপন্যাস)

tazkianur wrote:
পলাশ মাহমুদ wrote:

ভালো লাগলো লেখাটি। অভিনন্দন গ্রহন করুন আপি।

অনেক অনেক ধন্যবাদ  happy

আপি আবারো অভিনন্দন গ্রহন করুন। তখন না পরেই অভিনন্দন দিয়েছিলাম। এবার পড়ে দিলাম happy  সাথে ফ্রি হিসাবে একখান মান-সম্মান big hug

লাঞ্চের পর হেলতে দুলতে অফিসে প্রবেশ করলাম। আজ একটু তাড়াতাড়ি চলে এসেছি। অফিসে এসেই দেখি কেউ নেই। নেটে বসে দেখি আমাদের ভবঘুরে ভাই অনলাইনে। করলাম নক-
কিতা খবর ভাইজান?
নক করবার সাথে সাথে উত্তর- জানোয়ারের বাচ্চাটার কাজ দেখছেন?
আমি অবাক হলাম। কথা নাই বার্তা নাই। ডাইরেক্ট একশান। তাও আবার অশ্লিন ভাষায়। থতমত খেয়ে বললাম- কে ভাই আপনি?
ফাইজলামি করবেন না। আপনি দেখছেন কি করছে…..বাচ্চায় (এটা আরো অশালিন)।
আমি আমতা আমতা করে বললাম- না ভাই দেখি নাই।
ভবঘুরে ভাই চ্যাটিং এর মাঝেই হুংকার ছাড়লেন- সারাদিন অনলাইনে কি করেন? এইসব দেখেন না?
আমি টাসকায়িত হলাম (টাসকি + আশ্চায্য=টাসকায়িত)। উনার কথা শুনে মনে হলো…..বাচ্চারা কি করে দেখি নাই বলে বিরাট অন্যায় করে ফেলেছি। সবসময়ই এগুলো দেখা আমার উচিত। আমি আমতা আমতা করে বললাম- ভাই…..বাচ্চাদের সাথে তো আমার কোন সম্পর্ক নাই। দেখুম কি করে?
ভবঘুরে ভাই আবারো হুংকার ছাড়লেন- মিয়া ……বাচ্চাদের সাথে কি তাহলে আমার সম্পর্ক আছে? আমি তো দেখেছি….বাচ্চারা কি করছে। সবে মাত্র নামায পরে আসলাম।
আমি আবারো বললাম- আপনার সাথে সম্পর্ক আছে কিনা তাতো আমি জানি না। তবে আমার সাথে যে সম্পর্ক নাই এটাতে আমি ১০০% শিউর। বলেন দেখি কি হইছে?
ভবঘুরে ভাইয়ের কি হইছে বলবার আগেই হুট করে চ্যাটিং এ ইলিয়াস ভাই প্রজন্মের লিংক ধরিয়ে দিলো। লিংকে ক্লিক করে ঢুকেই তো আমার চক্ষু চরক গাছ। বিনা পারমিশনে বিনা নোটিশে প্রকাশ্য ফোরামে জনমদিনের ড্রেস পরিধান করে ছেলে মেয়েদের এগুলো কি চলছে? লজ্জায় কালো মানুষ লাল হয়ে গেলাম। ভাগ্যিস ভালো অফিসে তাড়াতাড়ি এসেছিলাম। না হলে তো চারপাশে লোকজন থাকতো। সেদিন থেকেই বুঝলাম অফিসে তাড়াতাড়ি আসাই ভালো। সাথে সাথে রিপোর্ট করলাম।
একটু ঘুরাফেরা করেই দেখতে পেলাম মরা তালা (ডেড লক) ভাই টপিক খুলেছেন- মডুরা সব কই?
তালা ভাইয়ের টপিক দেখে বুঝতে পারলাম পানি অনেক দূর গড়িয়েছে। ইলিয়াস ভাইকে কঠিন করে ধমক দিলাম- মিয়া কি পাইছো তুমি? আমি তোমাকে দুই নিম্বর আব্বাজান বলে মাঝে মাঝেই ডাকি বলে তুমি দুই নম্বরী লিংক ধরিয়ে দিবা? এটা তো উচিত না? তোমার লজ্জা করে নাই?
আজকে কার মুখ দেখে ঘুম থেকে উঠেছিলাম কে জানে। দুপুর থেকেই ঝাড়ি খাচ্ছি। এতোক্ষন ভবঘুরে ভাই ঝাড়ছেন এবার ইলিয়াস ভাই। কঠিন ভাবে বললো- পলাশ ফাইজলামি করবার না। তুমি সারাদিন নেটে থাকো? এগুলো একটু দেখাশোনা করতে পারো না? সারাদিন নেটে কি করো?
আমি আমারো টেনশনে পরে গেলাম। বারবার মনে হতে ছিলো বিরাট অন্যায় করে ফেলেছি। এগুলো সব সময় দেখা আমার উচিত। না দেখে অন্যায়ই করেছি।
যাই হোক ঐ দিন একটা ঝড় গিয়েছিলো রংমহল এবং প্রজন্ম ফোরামের উপর দিয়ে। প্রথমে খারাপ লেগেছিলো- এমন মনমানসিকতার মানুষ দেখে। বড়ই আশ্চায্য হয়েছিলাম। মনে মনে বললাম- কি করে পারলো। মনুষত্ব বলে কি কিছুই নাই।
পরে অবশ্য ভালো লেগেছে সকল সদস্যদের ভালোবাসা দেখে। সবাই কতো ভালোবাসে ফোরামকে। কেউ কল করেছে, কেউ রিপোর্ট করেছে। সদস্যদের ভালোবাসা দেখে আবারো একটা কথা উপলদ্ধি করলাম, তা হচ্ছে- ভালোবাসার কাছে সবই মূল্যহীন। ফোরামিকরা যে ভালোবাসা দেখিয়েছে তা লক্ষ টাকা দিয়েও পাওয়া যাবে না।
শুধু মাত্র একটাই আফসোস আমি কিছুই করতে পারলাম না। আসলেই তো সারাদিন নেটে বসে আমি কি করি? ভবঘুরে ভাই যে অকথ্য ভাষায় গালাগালি করেছেন তার অনুকরণ করে মনে মনে সেই অমানুষটাকে কিছুক্ষন গালাগালি করলাম মাত্র।

বাবা কি কারণে জানি আমাদের সব ভাইদের একসাথে মোসলমানি করাতে হাসতাপাতলে নিয়ে গেলেন। বড় ভাই লুঙ্গি পড়ে অপারেশন রুমে গেলো। আধা ঘন্টা পর কাদতে কাদতে বের হয়ে আসলো। আমি হতবাক হয়ে ভাবতে থাকলাম কাদছে কেন?
তারপর আমার মেঝো ভাই গেলো সে গিয়েই অপারেশন রুমকে মাছের বাজারে পরিনত করে ফেললো। কি যে হইচই আর চিৎকার। সে পুরো হাসপাতালকে মাথায় উঠিয়ে কাদতে থাকলো।
এবার আমার পালা। হায় আল্লাহ। কি করি? দিলাম দৌড়। আমার পিছু পিছু নার্স, ডাক্তার, বড় আপি, ছোট আপি, আব্বু, আম্মু দৌড়াতে থাকলো। বেশিক্ষন লুকোচুরি, দৌড়াদৌড়িতে টিকতে পারলাম না। এক নার্স আমাকে কোলে তুলে অপারেশন চেম্বারে প্রবেশ করলো।

আমার পরনে তখন ছোট হাফ প্যান্ট। ডাক্তার হিসেবে ছিলেন একজন মেয়ে। সে আমাকে বললো- লক্ষ্যি বাবু! কাপড় খুলো তো?
আমি অবাক হয়ে বললাম- কেন? কাপড় খুলবো কেন?
এমনি! খোল বাবু।
আমি কঠিন ভাবে বললাম- আমি বাবু নই; আমি পলাশ।
আচ্ছা পলাশ বাবু। লক্ষি বাবু কাপড় খোল।
আমি আবারো বললাম- আমি শুধু মাত্র পলাশ। বাবু নই। বাবু আমার বড় ভাই। দাড়ান তাকে পাঠিয়ে দিচ্ছি। আমি কাপড় খুলবো না।
ডাক্তার মেয়ে কঠিন ভাবে বললো- না খুললে এই কাচি দিয়ে কেটে ফেলবো। বলেই একটা ধারালো কাচি আমার চোখের সামনে নাচাতে থাকলো। আমার এতো শখের প্যান্ট। এভাবে তো কেটে ফেলতে দিতে পারি না। আমি বললাম- ঠিক আছে খুলছি।

ডাক্তার আমার অপারেশন করতে থাকলো। আমি কিছুক্ষন পর পর মাথা উচু করে দেখছি ডাক্তার কি করছে। তিনি বার বার আমাকে ধমক দিচ্ছেন- বাবু চোখ বন্ধ করো। ভয় পাবা।
আমি ধমক খেয়ে কিছুক্ষন চোখ বন্ধ করে আবারো দেখতে থাকলাম উনি কি করছেন। তিনি আবারো আমাকে ধমক দিলেন।

সকল কিছু শেষ হবার পর ডাক্তার মেয়ে আমাকে কোলে করে বারান্দায় নিয়ে আসলেন। বাবা-মা, ভাই, বোন সবাই দাড়িয়ে আছে বারান্দায়। ডাক্তার আব্বুকে বললো- আপনার এই ছেলে তো অনেক সাহসী। একটুও কাদে নি বরং বারবার দেখছিলো কি করি।

আমি এ কথা শুনে চিৎকার করে কান্না শুরু করে দিলাম। ডাক্তার মেয়ে আমাকে কোলে নিয়ে অবাক হয়ে তাকিয়ে আছে। তিনি অবাক হয়ে বললেন- কি হযেছে বাবু? কাদছো কেন?
আমি কান্নার পরিমান আরো বাড়ালাম। প্রশ্ন শুনে দ্বিগুন উদ্দমে কান্না শুরু করছি। ছোট আপু আমাকে খোচা মেয়ে কানে কানে বললো- কি ব্যাপার? এখন তুই কাদচ্ছিস কেন?
আমি কাদতে কাদতে বললাম- তখন যে কাদতে হবে আমাকে কেউ মনে করিয়ে দেয় নি। তাই এখন কাদছি।

tazkianur wrote:

rolling on the floor

shemul49rmc wrote:

laughing  laughing  laughing  laughingভালো লিখছো

উপল BD wrote:

rolling on the floor  rolling on the floor  rolling on the floor  পাইলেন কই?

সবহুলো সহমত। দারুন লাগলো rolling on the floor  rolling on the floor

গুগুলকে সাধু বাধ। ধন্যবাদ shemul49rmc ভাই তথ্যটা জানানোর জন্য।

উপল BD wrote:
tazkianur wrote:

অনেক মজা লাগছে তাই না উপল ভাইয়া??

আমি তো সব কিছুর মধ্যেই মজা খুজি।  big grin  big grin

বুঝলাম না। উপল বিড়ি ভাই এতো মজা কোথা থেকে পান?

আজকে চশমা না নিয়ে অফিসে চলে এসেছি। এখন চোখ এর পাতা বুঝে আসছে মনিটরের দিকে তাকালে। কি বিরাট প্রবলেমে পরা গেলো sad  sad

১৪

(২৬ replies, posted in কবিতা, গল্পসল্প, উপন্যাস)

ভালো লাগলো লেখাটি। অভিনন্দন গ্রহন করুন আপি।

tazkianur wrote:
উপল BD wrote:
tazkianur wrote:

আমি দরকার হলে না ঘুমিয়ে জেগে থাকব কিন্তু তাও মশারী টাঙ্গাব না,এই ব্যাপারে শিওর  devil

আলসে।শশুর বাড়ি গেলে তখন বুঝবে মজা।  time out  time out

ইনশাআল্লাহ আমার মা বাবা একটা ভালো ছেলে খুঁজে পাবে আমার জন্য  raised eyebrows  raised eyebrows

ভালো ছেলে বলতে আপনি কি বুঝাচ্ছেন। আপনি যেমন অলস। তাতে করে তো ভালো ছেলের বদলি ভালো একটা কাজের ছেলে আপনার প্রয়োজন। যে কিনা আপনার সব কাজ করে দিবে sad

১৬

(৬ replies, posted in আত্মপরিচয়)

স্বাগতম হে বর্ননা আপি। আশা করছি ভালো লাগবে ফোরাম।

সাত সক্কালেই একখান গুরুপ্ত পূর্ন তথ্য জানাবার জন্য ধন্যবাদ ৪ নম্বর বস। big hug

সবাইকে ধন্যবাদ এভারেজে। big grin

dr.shamim wrote:

বই টা প্ইড়েন খুব ভাল লাগবে।

বইটা আছে কিন্তু পড়া হয়ে উঠে না। আমার যখন ঘুম আসে না তখন বইটা নিয়ে বসি। কয়েক পেজ পড়বার পর অটো ঘুম চলে আসে। ইদানিং বইটা ঘুম পারানির বড়ি হিসাবে কাজ দিচ্ছে big grin

২০০৪ সালে প্রকাশিত পদ্মাপাড়ের ছড়া গ্রন্থে।

কবিতার কবি কে? আপনি নাকি শামিম ভাই? confused

ডাক্তার শামীম ভাই কবিতাটা পড়ে ভালো লাগলো। শেয়ার করবার জন্য ধন্যবাদ।

২২

(১৬ replies, posted in কবিতা, গল্পসল্প, উপন্যাস)

অসাধারন লেখা  big hug
কিন্তু কিছুই বুজি নাই confused  confused

উপল BD wrote:

প্রেমের গন্ধ পাচ্ছি,কাহিনী কি? winking

উপর বিড়ি ভাই সবসময় প্রেমের গন্ধ কেন পান বুঝতে পারছি না? উনার নাক মনে হয় বেশি সরস হয়ে গিয়েছে। জলদি চিকিৎসার ব্যবস্থা করা দরকার।

tazkianur wrote:

কেউ জানে না আমার কেন এমন হল

জাতির বিবেকের কাছে প্রশ্ন- কেউ কেন জানে না? জানতে হবে + জানাতে হবে happy

কেন আমার দিন কাটে না,রাত কাটে না
রাত কাটে তো ভোর দেখি না
কেন আমার হাতের মাঝে হাত থাকে না,কেউ জানে না।

মনে হয় চোখ এবং হাতে প্রবলেম আছে? সু-চিকিৎসার দরকার। sad

আমি চাই একজন অন্তত জানুক,কেউ একবার জানতে চাক আমার কি হয়েছে। কিন্তু কখন ও কেউ কেন জানতে চায়নি?

আপু একজন হিসাবে হাজার জন থেকে না খুজে সোজা কোন ভালো ডাক্তারের কাছে চলে যান। মন খুলে এই একজন এর সাথেই আলাপ করেন। ইনশাল্লাহ সমস্যার সমাধান হবেই হবে।

আমি একা,খুবই একা...কেন? কেন?? কেন???

এটা তো আমাদেরও প্রশ্ন। সারে বিশ কোটি মানুষের মাঝে থেকেও আপনি একা থাকতাছেন। খুবই অন্যায় কাজ করতাছেন। sad

আমি হাসতে চাই।

নিয়মিত ক্লোজাপ টুথপেষ্ট ব্যবহার করুন। তাহলে আমার মতো হাসতে পারবেন big grin  big grin  দন্ত বাহির করিয়া big grin  big grin
---------------
আরো কিছু বলতে গিয়েও বললাম না। মাইন্ড খাইতে পারেন। সবার জন্য সংবিধিবদ্ধ সতর্কিকরনঃ পলাশ মাহমুদের কথায় কেউ মাইন্ড খাইবেন না দয়া করে happy  happy

২৩

(১৯ replies, posted in কবিতা, গল্পসল্প, উপন্যাস)

যাই হোক ভাইজান নাকি আপুজান ঠিক বুঝতাম পারতাছি না কি বলে ডাকবো? অনেক দিন পর আসছি তো তাই সব কিছু কেমন অচেনা অচেনা মনে হচ্ছে। ডাঃ বিড়ি ভাই এর কথাতে বুঝতে পারছি মনে হয় আপি জানই হবেন happy
গল্পখান খুবই চমৎকার লিখেছেন। গল্প পরছি আর ভাবতেছি শুভ বেচারা যদি শুধু মাত্র নীল রং না বলে সাতটিই রং শারির মাঝে বলে ফেলতো তাহলে কি করুন পরিনতি হতো আভার sad বেচারি কালার প্রবলেমে পরে শাড়ি পরাই ছেড়ে দিতে হতো sad   sad
আজকে ঢুকেই গল্পটি পড়ে ভালো লাগলো। সম্মাননা মাস্ট। big hug

ফোরামে স্বাগতম। big hug

সুন্দর টপিক দেবার জন্য ছবি আপুকে ধন্যবাদ big grin