উপল BD wrote:
পলাশ মাহমুদ wrote:

আমার মতো........আকাইম্মা হইয়া যাইতেন


ছি কি  যে বলেন ভাই। আপনিতো মহাজনপ্রিয় ব্যক্তি।  :jump:

পামের পরিমান বেশি হয়ে গেল............আজকে আর খাবার খেতে হবি না নে......... :jump:

উপল BD wrote:

দেখি সময় পাইলে দিমুনি। মেডিকেলে যদি না পড়তাম ......... তাইলে........ অনেক কিছুই করা যেত.....  :innocent:   :innocent:

তখন আর কিছুই করা হতো না। আমার মতো........আকাইম্মা হইয়া যাইতেন :hyper:

কোন লাভ নেই বহু প্রতিভা এ ভাবে বাংলাদেশে জড়ে পরে গেছে। কে নাকি বিদ্যুৎও আবিস্কার করেছিলো, তার পুরো এলাকা আলোকিত করবার জন্য সরকারের দৃষ্টি আকর্ষন করেছিলো কিন্তু কোন সারা না পেয়ে সে এখন নিজের বাড়িই আলোকিত করে রাখে আর সরকারের দৃষ্টি ভ্রমের জন্য বাকিরা আধারে থাকে।

উপল BD wrote:

ভাই এইটা আসলে ফ্রেমওয়ার্ক। এটা ইনস্টল করার পর আসল সেটআপ নিজে থেকেই ডাউনলোড করে ইনস্টল করে নিবে(শুধু নেট কানেকশন দরকার)।আমার কাছে অবশ্য মাইক্রোসফটের বাংলা টুলই ভালো লাগে।তবে গুগলও খারাপ না। এর আউটলুকটা ভালো।

সেটাপ দেবার পরও ভাইজান আরো কাজ বাকি থেকে যায়, আমি তারই কথা বলছিলাম।

উপল BD wrote:

দেখে ভালো লাগলো।

ভালো লাগলো-টু

৮১

(১৭ replies, posted in আত্মপরিচয়)

উপল ভাই ল্যাংড়া, বয়রা, কানা, লুলা, আতুরে ছাড়া সুইট কিউট ফিউট বিউটি নাইস টাইপের একটা মেয়ে জোগার করলেই হইবেনে......... tongue

sawontheboss4 wrote:

আপনার কী উপরের ছবিটির দিকে তাকিয়ে তিন্নি কে বিষাদময় মনে হচ্ছে !  :crackup:   :crackup:   :crackup:

:cutie:  :cutie:  :cutie:

sawontheboss4 wrote:

সেরকম ভাল একটি কবিতা, চালিয়ে যান!  :applause:    :applause:    :applause:

ভাই আমি গাড়ী না ,গাড়ীর ড্রাইভারও না তাই চালাতে পারুম না :innocent:  :innocent:

৮৪

(১৭ replies, posted in আত্মপরিচয়)

উপল BD wrote:

পলাশ ভাই,আপনার বউ-বাচ্চা কই?আছে নাকি? :highfive:

আন্ডা-বাচ্চা, বউ বাদে কি পরিবার হয় না নাকি :optimist:  :optimist:উপল ভাই যদি না হয় তাইলে একটু কষ্ট করে একটা বউ আমার জন্য খুজে দিয়েন আর বাচ্চার ব্যবস্থা না হয় আমিই করবো :hyper:  :hyper:

৮৫

(১৭ replies, posted in আত্মপরিচয়)

উপল BD wrote:

আরে অচেনা ভাই (আঙকেলও বলা যায়!!!)তো আমাদের সকলের চেনা হয়ে গেলেন। তবে আপনার বাচ্চা ২ টা খুবই সুইট। ভাই স্ব্পরিবারে রাজশাহীতে বেড়াতে এসেন।

আমারে কেউ দাওয়াত দিলো না :innocent: আজকে বাইড়াইয়াই মাথা ভাইংগা ফালামু :rotfl:  :rotfl:

৮৬

(১৭ replies, posted in আত্মপরিচয়)

অচেনাকেউ লিখেছেন:
তুমি তো জানই - আড্ডার আসরে "অচেনাকেউ"  ইউজার আইডি বদলানোর প্রস্তাব এসেছিল অন্য একটি ফোরামের মডু হবার জন্য !

উতা আই নো :d

sawontheboss4 wrote:

কিন্তু এতদিনে তো তিন্নি তো এক বাচ্চার মা হয়ে গেছে, তোর লাভ হইল কেমনে?  :jaw-dropping:   :jaw-dropping:

লাভের মধ্যে একটা বাচ্চা ফ্রি পেতে পারেন :hyper:  :hyper:

তিন্নিকে আমার কিন্তু ভালোই লাগে। মেয়েটা সুইট, কিউট, ফিউট। সকল সুন্দরীদের মনই বিষদময় থাকে কেন :optimist:  :optimist:

আমি কি জয়েন করতে পারুম নাকি :optimist:  :optimist: আগের মতো অবশ্য খাইতে পারি না, শরীরটা খারাপ sad

৮৯

(৬ replies, posted in তথ্য বটিকা)

রসুনের গন্ধ শুনলেই আমার খাবার দাবার বন্ধ হয়ে যায়। আবার এটা কাচা খাবো ভাবতেই গা কি রকম যেন গুলিয়ে আসতেছে।
সকল অপছন্দনীয় বস্তুর মাঝেই কেন যে এতো উপকারিতা তা বুঝি না। আইসক্রিমের মাঝে কোন কোন উপকরন বিদ্যমান, কি উপকার তা যদি বাতাইতেন, ভালো হতো।

করিম শেখ। মাঝ বয়সী একটি লোক। ভীষন বিরক্তির ভাব নিয়ে হাটছেন। মানুষ বিরক্ত হলে হনহন করে হাটে। করিম শেখও দ্রুত হাটতে চাচ্ছেন। পারছেন না। এক হাতে বাজারের ব্যাগ আরেক হাতে একটি মাছ। কিছুক্ষন আগে বৃষ্টি হয়েছিলো। রাস্তা কাদায় মাখামাখি। তার উপর আবার এক পায়ের স্যান্ডেল এর ফিতে ছিরে গিয়েছে। তিনি পা টেনেটেনে হাটছেন।

বৃষ্টি হলে তুমুল বৃষ্টি হওয়া দরকার। ঝড় তুফানের মতো। তাহলে রাস্তায় কাদা হয় না। অল্প বৃষ্টিতে রাস্তায় কাদা। তিনি বৃষ্টির উপর চরম ক্ষিপ্ত। গ্রাম অঞ্চলের পথ। হুট করে বৃষ্টি এসে তাকে ভিজিয়ে দিয়ে গেছে রাস্তায়ও কাদার সৃষ্টি করে দিয়ে গেছে। পা টেনে টেনে হাটতে কষ্ট হচ্ছে। একবার ভাবলেন স্যান্ডেল জোড়া ফেলেই হাটা ধরবেন। কিন্তু পরক্ষনেই সিদ্বান্ত পরিবর্তন করলেন। মাত্র পনের দিন আগে আশি টাকা দিয়ে কিনেছেন। এখনো ঠিকমতো ব্যবহার করেন নি। তিনদিন মাত্র পড়েছেন। আজ নিয়ে চারদিন। চারদিনে আশি টাকা নষ্ট করবেন? এটা হয় না। হাতেও যে তুলে নিবেন তাও পারছেন না। দু’হাতই বন্ধ। গ্রামের রাস্তা, একটু রাত হলেই ছিমছাম নিরবতা নেমে আসে তার উপর আবার হয়েছে বৃষ্টি। কারও সাথে যে কথা বলতে বলতে পথ চলবেন তারও উপায় নেই। রাস্তা পুরো খালি। কোন লোকজন নেই।

শুধু মাত্র যে বৃষ্টির কারনে করিম শেখের মেজাজ খারাপ তা নয়, বাজার করে ফিরবার পথে একটি বিড়াল তার পিছু নিয়েছে। কুচ কুচে কালো বিড়াল। বারবার পায়ের আশে পাশে ঘুরঘুর করছে। পায়ে বারি লাগছে আর করিম শেখ কিছুক্ষন পর পরই হোচট খাচ্ছেন। তিনি অনেক বার বিড়াল তাড়ানোর চেষ্টা করেছেন কিন্তু প্রতিবারই ব্যর্থ হয়েছেন। বিড়ালকে ভয় দেখালে কিছু দূর গিয়ে দাড়িয়ে থাকে তারপর আবার পায়ের সামনে ঘুরঘুর করা শুরু করে। করিম শেখ বিড়ালের সাথে বারি খেয়ে হোচট খান।
করিম শেখ সিদ্বান্ত নিলেন এবার বিড়ালকে একটা সর্ট করবেন। ছোট বেলায় তিনি ভালোই ফুটবল খেলতে পারতেন। মাঝ মাঠ থেকে সর্ট দিয়ে গোল দিয়ে দেবার রেকর্ড বহু আছে।

করিম শেখ দাড়িয়ে পড়লেন। ঠিক মতো নিশানা করে সর্ট মারতে হবে। অনেকদিন যাবত খেলাধুলা করেন না।
বিড়াল মনে হয় তার মনের ভাব বুঝতে পেড়েছে। দূরে দাড়িয়ে তাকিয়ে আছে। করিম শেখ এক পা সমেন বাড়ালেন। বিড়াল নড়লো না। ঠিক যেখানে ছিলো সেখানেই বসে আছে। এই সুযোগ। এখন সর্ট দেবার মুখ্যম সময়। বিড়াল পায়ের সামনেই। তিনি সর্ট দেবার জন্য ডান পা পিছনে নিলেন। শরীরের পুরো শক্তি প্রয়োগ করে পা সামনে ছুড়লেন। বিড়াল এক লাফে দূরে সরে গেল। করিম শেখের ডান পা উচুতে উঠে গেল। আরেক পা পিছলে গেল। কিছুক্ষনের উন্য দু’পাই শুন্যে উঠে গেল। তিনি কিছু বুঝবার আগেই ধিরিম করে মাটিতে আছরে পরলেন।

হাত থেকে বাজারের ব্যাগ আর মাছ ছিটকে পড়লো। তিনি কোমরে ভিষন ব্যাথা পেলেন। কোন মনে দাড়ালেন। বিড়ালটা তখনো সামনেই দাড়িয়ে আছে। তবে এখন তার মুছে মাছ।
বিড়ালকে দেখে করিম শেখ চিৎকার দিয়ে উঠলেন-“দাড়া আজকে তোরে খাইছি” বলেই বিড়ালকে ধরবার জন্য দৌড় দিলেন। বিড়াল মুখে মাছ নিয়ে দৌড়াচ্ছে। করিম শেখ তার পিছু পিছু দৌড়াচ্ছেন আর বলছেন-“আজকে তোরে মাছ খাওয়াইতাছি, দাড়া ধরতে যদি পারি একবার”।
বিড়াল দৌড়াতে দৌড়াতে একটি গর্তে ঢুকে পড়লো। করিম শেখ গর্তে হাত ঢুকিয়ে দিলেন। বিড়াল ধরবার জন্য। বিড়াল

পেলেন না কিন্তু মাছ পেলেন। মাছ বাহির করবার জন্য তিনি গর্তের ভিতর থেকে হাত বের করবার চেষ্টা করলেন। বিড়ালটা মনে হয় মাছ এর অপর প্রান্ত কামড়ে ধরে আছে। করিম শেখ তার দিকে টানছেন আর বিড়াল তার নিজের দিকে। করিম শেখ মনে মনে পন করলেন মাছ যেভাবেই হোক ছিনেয়ে আনবেনই। বিড়ালের শরিরেও কম শক্তি না। এতো শক্তি বিড়ালের আসলো কোথা থেকে। তিনি শরিরের সমস্ত শক্তিতে মাছ নিজের দিকে টানলেন। হঠ্যাৎ করে বিড়ালটা মাছের অপর সাইট ছেড়ে দিলো, তিনি মাছ সহকারে কিছুদূর ছিটকে পরলেন।
করিম শেখ আবারো কোমরে ব্যাথা পেলেন। উঠে দাড়ারেন। এবার বাসায় যাওয়া দরকার। বিড়ালের পিছে দৌড়তে দৌড়তে জোতা জোড়াও হারিয়েছেন। তিনি চারপাশে তাকালেন। সবকিছু কেমন অচেনা অচেনা মনে হচ্ছে। গভীর জঙ্গলে প্রবেশ করে ফেলেছেন মনে হয়। চারিদেকে বড় বড় গাছ।
তিনি চারদিকে ভালো করে খেয়াল করছেন। গর্তের দিকে তাকালেন। তাকিয়েই তার হাত থেকে মাছ পরে গেল। ভয়ে বুক শুকিয়ে আসলো। হায় খোদা………তিনি এখন যেখানে দাড়িয়ে আছে তা সম্পূর্নটাই একটা কবরস্থান। আর এতোক্ষন যেখানে তিনি হাত ঢুকিয়ে মাছ নিয়ে টানাটানি করছিলেন তা কোন গর্ত নয়, এটা একটা ভাংগা কবর।
করিম শেখ ভিষন ভয় পেয়ে কাপতে কাপতে বাড়িতে ফিরলেন।

রাতে কাপুনি দিয়ে করিম শেখের জ্বর আসলো। তিনি জ্বরের ঘোরেই স্বপ্ন দেখলেন- একটা কালো বিড়াল তাতে বলছে, “করিম শেখ মাছ খাবা, মাছ নিবা না”।

করিম শেখ এর ঘুম ভেঙ্গে গেল। জ্বর এর পরিমান বাড়ছে, দু’চোখ ঘুরে জড়িয়ে আসছে কিন্তু তিনি ঘুমাতে চাচ্ছেন না। ঘুমালেই কালো বিড়ালটা এসে হাজির হয়।

বি:দ্র: বরাবরের মতো স্বরনশক্তি বহাল রাখতে আমার হালখাতা এলোমেলো এবং পরিচালকের কিছু দায়িত্বের জন্য আড্ডার আসরে পোষ্টানো হয়েছিলো।

যেদিন আমি হারিয়ে যাবো
হয়তো কেউ পৃথিবীর মানুষের ভীড়ে
আপন করে আমায় খুজবে না।
হয়তো কারও দু’চোখের কোনে
অশ্রুজল ঝরবে না।
হয়তো কেউ ঘোমড়া মুখে
মাদুর পেতে বারান্দার বুকে
উদাস চোখে আকাশ পানে
আনমনেতে কাদবে না।

হয়তো কেউ হাসি খেলে
আনন্দের জোয়ারে নিজেকে ঢেলে
ক্ষনিকের স্বৃতির পাতা থেকে তুলে
আমার কথা ভাববে না।

শেষ বিদায়ের শেষ সময় পর্যন্ত
যাহাদের আমি বেসেছিলাম ভালো
হয়তো তাহাদের দু’চোখের অশ্রুজলে
মুছে যাবে আমার সকল স্বৃতি
নিভে যাবে যখন আমার দু’চোখের আলো।

পৃথিবীর বুকে একদিন বেচেছিলাম
হেসে খেলে তোমাদের সনে
কতো সময় করে দিয়েছি পার
অন্ধকার কবরে রেখে আমায় চলে আসবে
আমার গুনাহগুলো মাফ করবার জন্য
দোয়া করবে কি দাড়িয়ে কবরের পাড়।

যেদিন আমি হারিয়ে যাবো
কেদোনা পৃথিবীর মানুষ
করতে চেয়ো না আমাকে ধন্য
আমি খুবই সামান্য মানুষ,খুবই নগন্য।

তোমাদের কাছে অনুরোধ-
দু’হাত তুলে দু’মিনিটের জন্য
করো আমার গুনাহ মাফের জন্য মোনাজাত
তোমাদের ত্বরে আর কিছুই চাইনা
সকল দোষ-ত্রুটি মাফ করে দিয়ে
করিও কোরআন শরিফ এর একটি পাতা পাঠ।

পূর্বে আড্ডার আসরে এবং এলোমেলোতে পোষ্টানো হয়েছিলো।

অনেকে অলস হয়ে বসে থাকে। আপনারা যারা রাজশাহী মেডিকেল কলেজে পরে এতো কষ্ট করে ফোরাম তৈরি করেছেন তাদের অলস বলছি না। বলছি যারা এখনো পর্যন্তু আসে নাই, দুই কলম লিখে নাই। এই সব অলস ব্যক্তিদের জন্য কিছু বিভাগ এর নাম দিলাম। যা তারা অফলাইনেও বসে লিখতে পারে এবং পরে তা অন্য কেউ পোষ্টাতে পারে। তেমন একটি বিভাগ হতে পারে...........শিক্ষক পরিচিতি অথবা গুরু দর্শন।
আপনাদের কলেজে যতো জন শিক্ষক আছে। সবার নাম, ঠিকানা যোগার করতে দিন এ সব অলস প্রজাতির ছাত্র-ছাত্রীদের। এবার একেক জনকে একেক শিক্ষক সম্পর্কে পরিচিতি লিখতে বলেন। এতে করে আপনাদের শিক্ষকদের মূল্যায়নও হলো এবং ফোরামে যারা আসবে তারা আপনাদের শিক্ষকদের কেটাগরিও দেখতে পেলো।
.
.
.
.
.
আপাতত একটা দিলাম। কয়েকটা দিবো ভাবছিলাম। কিন্তু ঘুমে ধরছে। আস্তে আস্তে দিবো ক্ষন। আর হ্যা এটা শুরু মাত্র আমার পক্ষ থেকে সাজেস্ট। বাকিটা আপনাদের ইচ্ছা।

খুব ভালো লাগলো তথ্যটা যেনে। ব্যাকাপ এবং রি-ইনস্টল টা জানতাম না। কাজে লাগবে। একটা + না দিলেই নয়।

উপল ভাই ভালো জিনিস শেয়ার করবার জন্য ১০০% খাটি সোয়াবিন তেল এর মতো ১০০% খাটি একটা ধন্যবাদ দিলাম। ধন্যবাদ গ্রহন করলে ধন্য হবো।

উপলভাই ইনস্টল দেবার পর আরো কি সব হিজিবিজি গিজিবিজি কাজ করতে হয়। আমি ইনস্টল দেবার পর এক গাট্টি ইংরেজি লেখা পরে আর করি না। পারলে বাংলায় টিউটো দেন। জাতি উপকৃত হবে। নাহলে ডাউনলোড করে ইনস্টল করে জাতি হায়হুতাশ করা শুরু করবে কাজ করে না বলে।

৯৬

(১৭ replies, posted in আত্মপরিচয়)

অচেনাকেউ লিখেছেন: কিন্তু সেখানে অন্য এক জটিলতার স্বীকার হলাম ~ কেউ বলে আমি মেয়ে, কেউ বলে ছেলে, কেউ ডাকে ভাফা, কেউ ডাকে কাকী...

ঘটনাটা কি অচেনা ভাই, যেখানেই যান সেখানেই মেয়ে হবার ঘটনা তুলে ধরেন। মেয়ে হবার খুব শখ নাকি অচেনা আংকেল। tongue  tongue

৯৭

(৫ replies, posted in আত্মপরিচয়)

sawontheboss4 wrote:

পলাশ ভাই, ভাল লাগল আমদের সাথে যোগ দেবার জন্য, গাজীপুর এর অনেক মেয়েরা আমাদের মেডিকেল এ পড়ে, গাজীপুর এ ঠিক কোথায় থাকেন জানলে, বেশ সুবিধা হত, আপনার পরিচিত কেও কী রাজশাহী মেডিকেল এ পড়ে? ভাল থাকবেন।

আমি গাজীপুরের একটা ছোট গ্রাম এর মাঝে বিরাট বড়ো বাড়িতে থাকি। আমার পরিচিত লোকজন খুবই কম, তাই বলতে পারছি না। মনে হয় পরে না।

Mishuk মিশুক wrote:

welcome....
গাজীপুরে আপনার বাসা কোথায় জানালে ভালো হত।
আমি গাজীপুরে থাকি (আইইউটি)।

আপনি তো তাহলে আমার কাছেই থাকেন। হয়তো একদিন না হয় একদিন দেখা হবে।
@উপল: ভাই আমি এমনিতেই গান বাজনা খুব কম শুনি। তবে এ ধরনের গান শুনলে মাথা কিরাম যেন চক্কর মারে। আর নিশ্চিন্ত ঘুমানো আসলেই পরিশ্রমের।

আরে সালেহ ভাই নাকি? :optimist:  :optimist:  :optimist:
সালেহ ভাই এর আগমন, শুভেচ্ছা স্বাগতম!!!! :veryhappy:  :veryhappy:  :veryhappy:

৯৯

(৫ replies, posted in আত্মপরিচয়)

লেডিস এন্ড জেন্টল ম্যান, যুবক অথবা যুবতী, ছোড়া অথবা ছুড়ি যেই ব্যক্তি হোন না কেন আপনাকে স্বাগতম আমার মতো নাদানের টপিকে ঢু মেরে পরবার জন্য:

                 হে মহান অতিথি, স্বাগতম আপনাকে, শুভেচ্ছা গ্রহন করুন


আমার নাম পলাশ মাহমুদ। পেশায় একজন কম্পিউটার আইটি অফিসার। নেশায় কম্পিউটার গুতানো। গুতোতে গুতোতেই গুতাগুতির দুনিয়াতে হুট করে  এই ফোরামে আমার আগমন।

আমার ভালো লাগে কবিতা পড়তে, লিখতে এবং আবৃত্তি করতে। গল্পের বই পেলেতো কোন কথাই নেই। খোলা আকাশ ভালো লাগে, একাকিত্ব ভিষন ভালো লাগে।
প্রায় সব ধরনের গানই পছন্দ করি। শুধু মাত্র “বাসর ঘরের বাত্তি নিবাইয়া” টাইপের গান ছাড়া।

আমি থাকি বাংলাদেশের একটি ছোট্র গামে, গাজীপুরে। আমাদের বিরাট একটা বাড়ি আছে। দূর থেকে দেখলে মনে হয় স্কুল ঘর।
আমার প্রিয় রং কালো, ফুল হচ্ছে পলাশ (নিজের নাম দেখেই মনে হয়)। আমার দিনকাল কাটে বসে, ঘুমিয়ে এবং ভিষন ব্যস্ততায়।
এই হলো আমার নিত্যদিনের হালচাল।