আপনার কথা মতো চললে সবাই বিদ্যাসাগর হবে ইনশাল্লাহ...
You are not logged in. Please login or register.
রাজশাহী মেডিকেল কলেজ ফোরাম → Posts by godhuli
আপনার কথা মতো চললে সবাই বিদ্যাসাগর হবে ইনশাল্লাহ...
সুন্দর কবিতা। কিন্তু ভাই আমার মনে হচ্ছে আপনি পুলিশ না হয়ে কবি হলে বেশি ভাল হতো।
শিশির আপনাকে স্বাগতম,, । আশা করি পূর্ণাঙ্গ টপিক এর মাধ্যমে ফোরাম কে আরও জাগ্রত করবেন।
ঠিক আছে ভাইয়া সমস্যা নাই....
শামিম ভাই উপদেশ দেওয়ার জন্য ধন্যবাদ। আশা করি সামনে এগিয়ে যাওয়ার জন্য আর্শিবাদ করবেন।আর আমাকে ভুল গুগো শুধরে দিয়ে আমাকে আরও সাহস দিবেন। এটাই আমার কাম্য।
আর গোধুলি ভাইয়াকে অনেক ধন্যবাদ আমার কবিতা পড়ার জন্য।
ভাইয়া একটু ভুল হয়েছে,,, গোধূলি ভাইয়া নয় আপু,,
এখন কার ও কিছু হবে না, শুধু অসহায় মহিলাটার জীবন যাবে।
কবিতা পড়ে তো মুগ্ধ হয়ে গেলাম। প্রতিটা লাইন ই অনেক মায়াময়...।
মানুষ আপনি দেশী... শুনে তো বেশ খুশি... আশা রাখি কবিতা পাবো রাশি রাশি...
বাহ! ছেলেটা তো ধরা খেয়ে গেলো ,, এজন্য কথা সাবধানে বলা ভালো॥
অন্যের শরীর ভালো করার মাঝেও তো শান্তি আছে আর মেডিক্যাল এ পড়লেই যে ভালোবাসা যাই না এটা তো আজ নতুন শুনলাম....
পরিচালক, ল্যাবরেটরি সার্ভিসেস, বারডেম হাসপাতাল
সাম্মানিক অধ্যাপক, ইব্রাহিম মেডিকেল কলেজ, ঢাকা।
ভালোবাসার নীল চিঠি যে মনের ও শরীরের স্বাস্থ্য উন্নত করে, তা জেনেছেন বিজ্ঞানীরা।
অনুগ্রহ করে ভালোবাসার মানুষকে নিজ হাতে চিরকুটে লিখুন ভালোবাসার ছোট্ট লিপি—এ বড় ভালো শরীর ও মনের কুশলের জন্য।
শিথিল করার মতো কোনো সংগীত বাজুক লো ভলিউমে। এরপর তেমন পরিবেশে লিখতে শুরু করুন প্রেমলিপি।
দুজনে মিলে সুন্দর যেসব সময় কাটিয়েছেন, মজা করেছেন, ভাবুন এসব।
এখন প্রবেশ করছেন মনের দুয়ার দিয়ে, ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি উন্মোচিত হবে, কৃতজ্ঞতার অনুভব হবে মনে।
ভালোবাসার অনুকূল পরিসরে থেকে নিজের মনে আনন্দ-পুলক সঞ্চারিত হবে, তা-ই কেবল নয়, সুখের সেসব স্মৃতি মনের আকাশে উঠবে একে একে আর লেখা হবে চিঠিতে, প্রিয়জনের সঙ্গে সম্পর্ক তত নিবিড় হবে।
এই সংযোগ, এই সম্পর্ক যত গভীর হবে, মনের কুশল তত বেশি হবে। অন্তরঙ্গ সম্বন্ধ যত গভীর হবে, মনের স্থিতিস্থাপকতা তত স্থায়ী হবে। এক গ্রন্থে লিখেছেন ডা. মার্ক ওয়ালটার, ‘এই সংযোগ ও সম্বন্ধের বোধ আমাদের জীবনের গুণগত মান নির্ণয়ের চাবিকাঠি। এটি স্বাস্থ্য ও দীর্ঘজীবনের সঙ্গেও সরাসরি সম্পর্কিত।’
সংগীতের শক্তি
হূদয় থেকে উৎসারিত আবেগ দিয়ে যখন লিখতে শুরু করবেন, তখন পশ্চাৎপটে আপনার প্রিয় কোনো রোমান্টিক গান শুনে শুনে পুলকিত হবেন। শিথিল হবে মন।
মিউজিক থেরাপির সুফল পাবেন তখন। মনের মধ্যে একটি ইতিবাচক পরিস্থিতি স্থাপনে সংগীতের অবদান অনেক; অনেক গবেষণা আজকাল হচ্ছে এ প্রসঙ্গে। ধারণা হলো, সংগীতের প্রভাবে মগজে উৎসারিত হয় প্রীতিকর ‘এনডোরফিন’— ধ্যানচর্চাও ব্যায়ামের মতোই কাজ দেয় সংগীত শ্রবণে।
স্ট্যামফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞানী ড. আব্রাহাম গোল্ডস্টাইন বলেন, ‘মগজের রসায়নকে পাল্টে দেওয়ার ক্ষমতা রাখে সংগীত, এর প্রভাবে মগজ থেকে উৎসারিত হয় এনডোরফিন, এই রাসায়নিক মনে সঞ্চারিত করে আনন্দ ও পুলক।’
লেখার আছে সৃজনশীল ক্ষমতা। নীল চিঠি লিখতে শুরু করার সঙ্গে সঙ্গে প্রবেশ করা গেল সৃজনশীলতার ভুবনে। মনের ভাবনাগুলো জটাজাল থেকে বেরিয়ে মসৃণ পথ পেল প্রকাশের, মন হলো শিথিল, স্বচ্ছ হলো মনোযোগ ও মন দুটোই। কাগজ-কলমে মেলানোর এ সুযোগে মনে হলো কুশল। মনের সব ভাবনা ও স্বপ্ন সব স্থান পেল নীল চিঠির অক্ষরে অক্ষরে। প্রেমময় লেখার এই আনন্দময় অভিজ্ঞতা লেখকের জন্যও ইতিবাচক ফল আনে। ইমোশনস অ্যান্ড ইউর হেলথ (বোডেল প্রেস, ১৯৯২) গ্রন্থে লিখেছেন ডা. ইমবিকা পাদুস, ‘উদারতার এই ছোট্ট কাজটি অনেক মূল্যবান, অনেক বড় সুফল নিয়ে তা ফিরে আসে। মনের চাপের মতো ভালোবাসারও একটি সঞ্চিত ফলাফল আছে। মনেরও আবেগের অনেক অপূর্ণতা পূরণে রোমান্স হলো শ্রেষ্ঠ দুটি উপকরণ।’
হায়রে হায় এই লোক বেচে আছে ক্যামনে??????
খাইছে রে !! এরকম চিকন মানুষ তো দেখিনি। খেতে পারে কিন্তু খাইনা ।
যাই হোক, এরকম রুগি ৩-৪ টা দেখেছি। তার মদ্ধে আমার এক কাজিন ছিল কিন্তু তার বিয়ের পর সব এখন থামাই কে। মেয়ে বলে কথা। চিরাচরিত নিয়ম।
এই রকম রুগির চিকিতসা হচ্ছে (আমার মনে হয়) বিয়ে দিয়ে দেয়া + Psychotherapy.
বিজ্ঞ ড: এর বিজ্ঞ বাণী।
Firefox 4 - এ নাকি speed কম???
আমার ও সেটাই মনে হচ্ছে।
অধ্যাপক (ডা.) এম আলমগীর চৌধুরী
মেডিক্যাল কলেজ ফর উইমেন অ্যান্ড হসপিটাল, উত্তরা
সূত্র
সূর্যের উত্তাপ বেড়েই চলেছে। ক্লান্তি আর অতিরিক্ত ঘামের জন্য মানুষের শরীর থেকে বের হয়ে যায় প্রয়োজনীয় লবণ। পরিণামে শরীর হয়ে পড়ছে দুর্বল, দেহে পানি ও ক্ষারের সাম্যাবস্থা ভেঙে যাচ্ছে। নিম্নরক্তচাপ বা লো ব্লাড প্রেসার তৈরি হচ্ছে। মানুষ হারাচ্ছে কাজ করার উদ্দীপনা। শরীরের এই পানিশূন্যতা দূর করার জন্য পান করতে হবে প্রচুর পরিমাণে পানি, ফলের রস, তরল খাবার বা ডাবের পানি। এই গরমে ডাবের পানি আপনাকে দেবে কাজ করার দ্বিগুণ শক্তি। কারণ, এতে রয়েছে বহুবিধ ঔষধিগুণ। ডাবের পানি ডায়রিয়ার রোগীদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ একটি পথ্য। অতিরিক্ত গরমে শরীরের তাপমাত্রা বেড়ে যায়। এ ফলটি বৃদ্ধি পাওয়া এই তাপমাত্রাকে নিয়ন্ত্রণ করে।
চর্বিহীন এই পানীয় শরীরের ক্ষতিকর কোলেস্টেরল কমিয়ে খারাপ কোলস্টেরলের (এইচডিএল, যা শরীরের জন্য উপকারী) পরিমাণ বাড়িয়ে দেয়। জলবসন্ত, গুটিবসন্ত, হাম হওয়ার সময় র্যাশগুলো ডাবের পানিতে পরিষ্কার করলে দ্রুত রোগজীবাণু মরে। ডাবের পানির আয়রন রক্ত তৈরি করতে সাহায্য করে। তাই গর্ভবতী মা, বাড়ন্ত শিশু, অ্যাথলেটদের জন্য এই ফল যথেষ্ট উপকারী। এই ফলে রয়েছে অ্যান্টি-এজিং ফ্যাক্টর, যা মানুষের বার্ধক্যকে ঠেলে দেয় দূরে।
বিভাগীয় প্রধান, কমিউনিটি মেডিসিন বিভাগ কমিউনিটি বেজড মেডিকেল কলেজ, ময়মনসিংহ।
গর্ভের সন্তান ছেলে না মেয়ে, তা জানার আগ্রহ গর্ভবতী মাসহ পরিবারের প্রায় সবার। আমাদের দেশে অনেক সময় মা-খালা বা দাদি-নানিরা গর্ভবতী মায়ের কিছু লক্ষণ দেখে গর্ভের সন্তান ছেলে না মেয়ে, তা বলার চেষ্টা করেন। গর্ভের সন্তান ছেলে না মেয়ে, তা জানার জন্য আজকাল বিভিন্ন বৈজ্ঞানিক পদ্ধতি আবিষ্কৃত হয়েছে। এর মধ্যে আলট্রাসনোগ্রাফি একটি পদ্ধতি। এ পদ্ধতিটি খুবই সহজ এবং এর কোনো ক্ষতিকর দিক নেই। আলট্রাসনোগ্রাফি করাতে এসে চিকিৎসকের কাছে প্রায় সব নারী বা দম্পতিরই প্রথম কথা, ‘সন্তানটি ছেলে হবে না মেয়ে হবে, বলবেন কিন্তু।’
আলট্রাসনোগ্রাফি করে গর্ভের সন্তান ছেলে না মেয়ে, তা দেখা যায়। গর্ভাবস্থার ২০-২২ সপ্তাহ থেকেই তা প্রায় সঠিকভাবে বলে দেওয়া যায়। প্রায় বললাম এ কারণে যে, সব ক্ষেত্রেই সব সময় দেখা সম্ভব হয় না। আর দেখা গেলেও এ সময় প্রায় ৫ শতাংশ ক্ষেত্রে সঠিক না-ও হতে পারে। ২৮ অথবা ৩০ সপ্তাহের দিকে প্রায় শতভাগ নিশ্চিত করেই বলা যায়। তবে আজকালকার অত্যাধুনিক মেশিনে ২০ সপ্তাহের আগেও গর্ভের সন্তান ছেলে না মেয়ে, তা চেনা যায়। ত্রিমাত্রিক আলট্রাসনোগ্রাফি (থ্রিডি আলট্রাসনোগ্রাফি) দ্বারা ১৭ সপ্তাহের সময়ই ছেলে বা মেয়ে বলা সম্ভব প্রায় ৯০ শতাংশ সঠিকভাবে। আর ২০ সপ্তাহের সময় বলা যায় প্রায় ৯৫ শতাংশ সঠিকভাবে।
গর্ভের সন্তানের ছেলে অঙ্গ বা মেয়ে অঙ্গ দেখা যাওয়াটা অবশ্য অনেক কিছুর ওপর নির্ভর করে:
ক. মেশিনের ওপর: ভালো মেশিনে ভালো দেখা যাবে। অনেক সময় দুই ঊরুর মাঝখানে পেঁচানো নাড়ি সাধারণ মেশিনে ছেলের অঙ্গের মতো দেখায়। ডপলার মেশিনে এই পার্থক্যটা নিশ্চিতভাবে বোঝা যাবে। কারণ, নাড়িতে রক্তপ্রবাহ দেখা যাবে ডপলারের মাধ্যমে।
খ. গর্ভবতী নারীর পেটের চর্বির ওপর: নারী বেশি মোটা হলে বা পেটে বেশি চর্বি থাকলে গর্ভের সন্তান ছেলে না মেয়ে, তা দেখা কঠিন হয়।
গ. জরায়ুর ভেতর পানির পরিমাণের ওপর: জরায়ুর ভেতর পানি কম থাকলে ছেলে বা মেয়ে অঙ্গ দেখা যাওয়ার সম্ভাবনা অনেকটাই কমে যায়।
ঘ. গর্ভের সন্তানের পজিশনের ওপর: গর্ভের সন্তান যদি তার ঊরু দুটি ফাঁক করে না রাখে বা দুই ঊরুর ফাঁকে নাড়ির পেঁচ থাকে বা সন্তান উল্টো হয়ে থাকে, তবে ছেলে বা মেয়ের অঙ্গটি দেখা না-ও যেতে পারে।
ঙ. গর্ভকালীন সময়ের ওপর: সাধারণ মেশিনে ২০ সপ্তাহের দিকে ছেলে বা মেয়ের অঙ্গের মধ্যে তফাতটা খুবই সামান্য। তাই অন্তত ৫ শতাংশ ক্ষেত্রে ভুল হওয়ার আশঙ্কা থাকে। আবার শেষের দিকে অর্থাৎ ৩৬ অথবা ৩৭ সপ্তাহের দিকে জরায়ুর ভেতর ফাঁকা জায়গা কম থাকার কারণে দেখা না-ও যেতে পারে। ২৬ থেকে ৩০ সপ্তাহের মধ্যেই বেশি ভালো দেখা যায়।
তবে গর্ভের সন্তান ছেলে না মেয়ে, তা দেখাটা কিন্তু আলট্রাসনোগ্রাফি করার মূল উদ্দেশ্য নয়। গর্ভে বাচ্চার সংখ্যা কত, বাচ্চার হূৎস্পন্দন সঠিক আছে কি না, গর্ভে বাচ্চার বয়স কত, গর্ভের সন্তান ঠিকমতো বাড়ছে কি না, বাচ্চার কোনো শারীরিক ত্রুটি আছে কি না, জরায়ুর ভেতর পানির পরিমাণ ঠিক আছে কি না, জরায়ুর ভেতর ফুলের অবস্থান কোথায় ইত্যাদি দেখার জন্যই মূলত আলট্রাসনোগ্রাফি করতে দেওয়া হয়।
সূত্র
"বহুদিন চাষাবাদ করি না সুখের"...দিনগুলো যে কিভাবে কেটে যাচ্ছে বুঝতেই পারছি না
সুখ তো নিয়তির খেলা..... আসা যাওয়াই এর মূলমন্ত্র।
ইন্টারনেট ব্রাউজার ফায়ারফক্সের নতুন সংস্করণ 'ফায়ারফক্স-৫' বাজারে ছাড়া হচ্ছে। জনপ্রিয় ব্রাউজার ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার ও গুগল ক্রোমের সঙ্গে পাল্লা দিতে নতুন সংস্করণ ছাড়ার সিদ্ধান্ত নেয় ডেভেলপার প্রতিষ্ঠান মজিলা। মে মাস থেকে কাজ শুরু করবে প্রতিষ্ঠানটি। মজিলার এক মুখপাত্র জানিয়েছেন, আগামী মাসে ফায়ারফক্স-৫ পরীক্ষামূলকভাবে এবং জুন মাসে পূর্ণ সংস্করণ আকারে বাজারে ছাড়া হবে। তবে এর আগেই মে মাসের শেষ নাগাদ ফায়ারফক্স-৬ পরীক্ষামূলকভাবে চালু হবে এবং জুন মাসের প্রথম দিকেই পূর্ণরূপে বাজারে আসবে। ইতিমধ্যে সপ্তম সংস্করণের পরিকল্পনা এবং প্রস্তুতিমূলক কর্মকাণ্ড চূড়ান্ত করা হয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে, দ্রুতগতির নিরাপদ ব্রাউজিং, নতুন ও উন্নত সেবা যুক্ত হওয়ায় ব্রাউজারদের কাছে ফায়ারফক্সের গ্রহণযোগ্যতা আরও বৃদ্ধি পাবে। নতুন সংস্করণ অবমুক্তকরণ পদ্ধতিতেও এবার নতুনত্ব আনা হচ্ছে। জানা গেছে, ফায়ারফক্স পরবর্তী সময়ে যেসব ইন্টারনেট ব্রাউজার বাজারে আনবে সেগুলোকে নাইটলি, অরোরা, বেটা এবং রিলিজ এই চারটি ধাপে অবমুক্ত করবে। মজিলা ফায়ারফক্সের কমিউনিটি ডেভলপমেন্টের এক পরিচালক বলেন, ফায়ারফক্স-৫-এর কাজ শেষ পর্যায়ে রয়েছে। এছাড়া ফায়ারফক্স-৬ ডেভেলপিং প্রক্রিয়া অব্যাহত রয়েছে। প্রত্যাশিত সময়ে এগুলো প্রকাশ করা হবে। চলতি বছরের মধ্যেই মজিলার সর্বশেষ সংস্করণ ফায়ারফক্স-৭ ছাড়া হতে পারে।
বাজারে তরমুজ, শসা পাওয়া যাচ্ছে , এগুলো খাওয়া উচিত্ ?
অবশ্যই এগুলো খাওয়া উচিত সাথে গ্লুকোজ, স্যালাইন, দেশীয় ফলের শরবত
নিয়মিত খাওয়া উচিত।
আপাতত চেনার দরকার নাই শুধু দেখে রাখুন,,,,,,,
দেখেন এতে কোনও ফল পেলেও পেতে পারেন...... আর আমি অপেক্ষাতেই থাকলাম খবর জানার জন্য।
মানুষ দাঁতের কত যত্ন করে। টুথপেস্ট দিয়ে প্রতিদিন দাঁত ঘষে। দাঁতের ফাঁকে যেন খাদ্যকণা আটকে না থাকে সে জন্য কাঠি বা সুতা দিয়ে দাঁত পরিষ্কার (ফ্লস) করে। তার পরও দাঁতে পোকা ধরে। যন্ত্রণায় কতই না কষ্ট পেতে হয়! অথচ কুকুর সারা দিন বাসি-পচা খাবার খায়। দাঁত ঘষার তো প্রশ্নই নেই। অথচ তাদের দাঁতে সাধারণত পোকা ধরে না। সব সময় ঝকঝকে সাদা। ধারালো দাঁতগুলো সব সময় ব্যবহারোপযোগী। কুকুরের দাঁত এত ভালো থাকে কীভাবে? কে তার দাঁত পরিষ্কার করে দেয়? কেউ না, নিজেই! আমরা দেখেছি, কুকুর মাঝেমধ্যে নিজের শরীর কামড়ায়। তাদের গায়ে একধরনের মাছি বসে, লেজ দিয়ে যতটুকু পারা যায়, তারা সেই মাছি তাড়ায়। তাতেও কাজ না হলে অতিষ্ঠ হয়ে কামড়ায়। এটা স্বাভাবিক। কিন্তু অনেক সময় মাছি না বসলেও তারা লেজের কাছাকাছি মুখ নিয়ে কামড়ায়। এই অভ্যাস তার দাঁত ভালো রাখতে সাহায্য করে। কুকুরের দেহের একটি গ্রন্থি থেকে একধরনের রাসায়নিক পদার্থ নিঃসৃত হয়, যা গুণের দিক দিয়ে ফ্লোরাইডের সমতুল্য। ফ্লোরাইড দাঁতের জন্য ভালো। আমাদের টুথপেস্টে সে জন্যই ফ্লোরাইড মেশানো হয়। কুকুরের এই নির্দিষ্ট গ্রন্থি তার লেজের ঠিক নিচের দিকে থাকে। লেজের আশপাশে কামড়ানোর সময় ফ্লোরাইড তার দাঁতে লাগে। ফলে কুকুরের দাঁতে সহজে পোকা ধরে না।
সূত্র
রাজশাহী মেডিকেল কলেজ ফোরাম → Posts by godhuli
Powered by PunBB 1.4.2, supported by Informer Technologies, Inc.
Currently installed 6 official extensions. Copyright © 2003–2009 PunBB.
Generated in ০.০৬ seconds (৭৫.৫২% PHP - ২৪.৪৮% DB) with ৬ queries