মেঘদূত
মোরতাজা আব্দুল হাই শামীম

পরদেশী মেঘ কহিও তাহারে কহিও
হৃদয়ের কথা না বলা ব্যথা বর্ষা হইয়া বহিও।
শত স্বর্ণে বর্ণে খচিত স্বপনো
তাহারে লইয়া দেখিযে এখনো।
হঠাৎ শব্দে স্বপনহারা
জেগে থাকি একা তন্দ্রাহারা।
হৃদয়ের শত আবেগ আসিয়া
জল হয়ে দেয় নয়ন ভাসিয়া।
কহিও আমার ভিতর ও বাহিরো
চাহে যে তাহারে চাহেনা কাহারো ।
আজও মাঝে মাঝে সাজে
তার নূপুরের ধ্বনি রুমা ঝুমা বাজে ।
দূর হতে শুনি তার সুর ও ছন্দ
কাছে গেলে পাই ব্যথা জাগে শুধু দ্বন্দ্ব।
সে যে আধারের আলো হাতে আলেয়া
যত বলি প্রিয়া প্রিয়া দুঃখ তত পায় হিয়া।
কহিও তাহারে কহিও
প্রানাধিক তারে ভালোবাসি আমার এ বার্তা বহিও ।

http://img854.imageshack.us/img854/1985/image699203250.jpg

দেশে প্রথমবারের মতো ডিজিটাল কেবল সম্প্রচার চালু করেছে সিলেট কেব্ল্ সিস্টেমস (এসসিএস)। গত শুক্রবার রাতে আনুষ্ঠানিকভাবে এর উদ্বোধন করেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত। এদিন এসসিএসের যুগপূর্তি উৎসব ও ডিজিটাল সম্প্রচার চালু উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন এফবিসিসিআইয়ের সভাপতি এ কে আজাদ। সভাপতিত্ব করেন উৎসব উদ্যাপন কমিটির সভাপতি এম শাকুর। অনুষ্ঠানে এসসিএসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক বিজয় কুমার দাস দেবু জানান, আগে সিলেট কেব্ল্ সিস্টেমে অ্যানালগ প্রযুক্তি ব্যবহার করা হতো। এখন থেকে সম্পূর্ণ ডিজিটাল পদ্বতিতে এমপেঙ্-৪ প্রযুক্তি ব্যবহার করা হচ্ছে। এতে যেকোনো চ্যানেলের অনুষ্ঠানের শব্দ ও ছবি অনেক বেশি স্বচ্ছ হবে। এ ছাড়া গ্রাহক তাঁর পছন্দ অনুযায়ী চ্যানেল দেখতে পারবেন। প্রাথমিকভাবে ৯৯টি চ্যানেল চালু হলেও পরবর্তী সময়ে এই সংখ্যা বাড়ানো হবে। ডিজিটাল কেব্ল্ সম্প্রচার চালুর ফলে গ্রাহকরা ব্যস্ততার কারণে কোনো চ্যানেলের অনুষ্ঠান দেখতে না পারলেও পরবর্তী সময়ে তাঁর সুবিধামতো সময়ে দেখতে পারবেন। এ ছাড়া থাকছে একটি মুভি আর্কাইভ, যার মাধ্যমে যেকোনো সময় 'মুভি অন ডিমান্ড' ভিত্তিতে একজন গ্রাহক তাঁর পছন্দের সিনেমা সেই চ্যানেলে দেখতে পারবেন।
এসসিএসের চেয়ারম্যান জিয়াউল গণি আরেফিন জিল্লুর বলেন, 'দেশে আমরাই প্রথম এই ডিজিটাল পদ্ধতিতে সম্প্রচার কার্যক্রম চালু করেছি। গ্রাহক যে কয়টি চ্যানেল দেখবেন, সে অনুযায়ী তাঁকে বিল দিতে হবে। এতে গ্রাহকরাও উপকৃত হবেন।'
এসসিএস ডিজিটাল প্রযুক্তিতে সম্প্রচার চালু করায় এ শিল্পে নতুন মাত্রা যোগ হলো বলে জানিয়েছেন অর্থমন্ত্রী।
অনুষ্ঠানে শুভেচ্ছা বক্তব্য দেন দেশ টিভির চেয়ারম্যান আসাদুজ্জামান নূর এমপি, নারী নেত্রী ও তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা অ্যাডভোকেট সুলতানা কামাল প্রমুখ।


আমার লেখা কবিতা ভাবী ডাক্তারের আবৃতির ভিডিও  ।

সে মরে প্রমান করল সে মরে নাই

http://imageshack.us/photo/mকম্পিউটার বিজ্ঞানীরা ই-ভোটিং মেশিনকে হ্যাক করে দেখিয়ে দিয়েছেন যে, এটি দিয়ে দূরে বসেই ভোট কারচুপি করা সম্ভব এবং এটা করা যাবে সাধারণ কম্পিউটার দিয়েই। বিশেষ কোনো কমিপউটার ছাড়াই কেউ ভোট কারচুপি করতে পারবে। এই ভোটিং মেশিন দিয়েই ২০১২ সালে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্সিয়াল ইলেকশন হতে যাচ্ছে।
এই আক্রমণটি চালানো হয়েছে ডায়াবোল্ড অ্যাকুভোট টি.এস (Diebold AccuVote TS) ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনের ওপর। এই পণ্যটি বাজারজাত করছে ইলেকশন সিস্টেমস অ্যান্ড সফটওয়্যার নামের একটি প্রতিষ্ঠান।

ডায়াবোল্ড অ্যাকুভোট টিএসএক্স
টাচস্ক্রিন মনিটর (যার মাধ্যমে ভোটটি দেয়া হয়) আর মূল বাক্সটি (যার ভেতর ভোট গণনা হয়) মধ্যে সংযোগকারী তারটিতে একটি ছোট সার্কিট বোর্ড লাগিয়ে দিলেই পুরো মেশিনটিকে হাতের মুঠোয় নিয়ে আসা সম্ভব। একটি ১০.৫০ ডলারের ছোট ডিভাইস ওই তারের মাথায় লাগিয়ে দিতে পারলেই ওই ভোটিং মেশিনটির ভোট কারচুপি করা সম্ভব এবং বাইরে থেকে বোঝার কোনো উপায় নেই যে, ওই ভোটিং মেশিনটিকে টেম্পার করা হয়েছে।
আমেরিকার ইলিনয় রাজ্যের আরগনি ন্যাশনাল ল্যাবরেটরির একটি দল দেখিয়ে দিয়েছে কীভাবে এটা করা যেতে পারে। এমনকি তারা দেখিয়েছেন, মাত্র ১৫ ডলারের একটি ডিভাইস (যা খোলা বাজারেই পাওয়া যায়) দিয়ে কীভাবে আধা মাইল দূরে বসেও কেউ নিকটবর্তী ভোট কেন্দ্রের ভোটিং মেশিনকে টেম্পার করতে পারে। এর জন্য তাকে ভোট কেন্দ্রের মেশিনটির কাছেও যেতে হবে না এবং এ কাজটি করার জন্য কাউকে খুব বেশি এক্সপার্টও হতে হবে না; ক্লাস এইট পাস করা ছাত্রছাত্রীরাও এই হ্যাকিংটি করতে পারবে বলে স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন অধ্যাপক বলেছেন।
বাংলাদেশেও আগামী নির্বাচনে ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন বসানোর জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছে নির্বাচন কমিশন। যদিও ওই মেশিনটি কোনো রকম নেটওয়ার্কের সঙ্গে যুক্ত থাকবে না (তাহলে আর ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনের দরকারটা কী?), কিন্তু এটা এখনও পুরোপুরি নিরাপদ কি-না, সেটা কেউ পরীক্ষা করে বলেনি। শুধু নির্বাচন কমিশন এটাকে নিরাপদ ভাবছে। কিন্তু এটা আসলেই নিরাপদ কি-না, সেটা আরও পরীক্ষা-নিরীক্ষার প্রয়োজন রয়েছে। বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন এ ধরনের বিষয়গুলোর দিকে নুজর রাখতে পারে।

তাহলে বলা যায় লায়ার লোপেজ

আর্সেনালে কাটিয়েছেন আটটি বছর। প্রতিশ্রুতিশীল এক খেলোয়াড় থেকে হয়েছেন প্রতিষ্ঠিত। 'গানার'দের ইতিহাসের সর্বকনিষ্ঠ খেলোয়াড়, সর্বকনিষ্ঠ গোলদাতা, মাত্র ২১ বছর বয়সে অধিনায়কত্ব_সেস্ক ফ্যাব্রেগাসের ব্যক্তিগত সাফল্য বা অর্জনের কমতি ছিল না। কিন্তু দলীয় সাফল্য যে প্রায় অধরাই রয়ে গিয়েছিল! আট বছরে মাত্র দুটি শিরোপা!
সাফল্য-খরা দূর করতে ফিরে এলেন আঁতুড়ঘর বার্সেলোনায়। সেখানে মাত্র দুই সপ্তাহে দুটি শিরোপা! নিজের খেলাকেও ভিন্ন মাত্রায় নিয়ে গেছেন ফ্যাব্রেগাস এবং সেটা এমনভাবে যে সতীর্থরা এখন তাঁর প্রশংসায় পঞ্চমুখ। সংশয়বাদীদের সব সন্দেহও যেন কোথায় কর্পূরের মতো উবে গেছে!
সংশয়ের কারণটা যৌক্তিকই ছিল। এটা তো ঠিক যে 'লা মেসিয়া'তে এই মিডফিল্ডারের হাতেখড়ি। কিন্তু আট বছর ধরে তো আর ফ্যাব্রেগাসের জায়গাটা শূন্য থাকেনি। আর জাভি-মেসি-ইনিয়েস্তা-পেদ্রোদের মিছিলে বার্সার যে তারকাকাশ, সেখানে প্রথম একাদশে তাঁর জায়গা নিয়ে সংশয় হওয়াটাই ছিল স্বাভাবিক। কিন্তু মাত্র মাসখানেকেই ফ্যাব্রেগাস বুঝিয়ে দিয়েছেন, ওসব সংশয় অমূলক। প্রথম একাদশে হোক কিংবা বদলি, প্লে-মেকার, ফলস নম্বর নাইন কিংবা ফরোয়ার্ড যে পজিশনেই কোচ তাঁকে খেলিয়েছেন, প্রতিদান দিয়েছেন দারুণভাবে। তাই তো মাত্র ছয় ম্যাচেই ফ্যাব্রেগাসের ৪ গোল। তাঁর পাস থেকে এসেছে আরো ৪ গোল এবং আরো বেশ কয়েকটি গোলের আক্রমণ শুরু তাঁর জাদুকরী পা থেকে। সতীর্থরা কেন ফ্যাব্রেগাসকে প্রশংসায় ভাসাবেন না!
স্প্যানিশ দৈনিক মার্কায় যেমন ডেভিড ভিয়া বলেছেন, 'লা মেসিয়ার ফুটবল শুধু ওর পায়ে নয়, বইছে ওর রক্তেও। আর্সেনালে ও ছিল গ্রেট খেলোয়াড়। এখানে চারপাশে আরো দুর্দান্ত সব ফুটবলার পেয়ে সেস্কের খেলা আরো ভালো হবে। এরই মধ্যে তার প্রমাণ আমরা দেখতে পাচ্ছি।' বার্সেলোনার অফিশিয়াল ওয়েবসাইটে থিয়াগো আলকানতারার ভাষাও খুব ভিন্ন নয়, 'বার্সায় দারুণভাবে খাপ খাইয়ে নিয়েছে সেস্ক। সে অসাধারণ এক ফুটবলার। মার্কারকে যেভাবে ছিটকে ফেলে, সেটি খুব বেশি জন পারে না। আর সেস্কের গোল করার ক্ষমতাও দারুণ।' ফ্যাব্রেগাসের এই দ্রুত খাপ খাইয়ে নেওয়ার পাশাপাশি আরেকটি ব্যাপার চোখে পড়ছে দারুণভাবে। লিওনেল মেসির সঙ্গে তাঁর বোঝাপড়া। এরই মধ্যে মেসির পাস থেকে ফ্যাব্রেগাস করেছেন ৩ গোল। আর এই স্প্যানিয়ার্ডের পাস থেকে আর্জেন্টাইনের গোল দুটি। এই ব্যাপারটায় আলো ফেলেছেন আলভেজ, 'মাঠে সেস্ক ও লিওর যোগাযোগ দুর্দান্ত। এর প্রতিফলন তো সবাই দেখতেই পাচ্ছে।'
ফ্যাব্রেগাসের এমন বিস্ফোরক পারফরম্যান্স হঠাৎই আরো বেশি গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে বার্সেলোনার জন্য। ইনজুরির কারণে বেশ কয়েক সপ্তাহের জন্য মাঠের বাইরে ছিটকে পড়েছেন আন্দ্রেস ইনিয়েস্তা। সেই শূন্যতা পূরণের দায় এখন ফ্যাব্রেগাসের কাঁধে। বার্সায় প্রত্যাবর্তনের পর তাঁর যা পারফরম্যান্স, তাতে নিশ্চিন্ত বোধ করার কথা পেপ গার্দিওলার। ফ্যাব্রেগাস নিশ্চয়ই তাঁকে হতাশ করবেন না! ওয়েবসাইটkalerkantho

ক্রিকেট নিয়ে কৌতুকটা খুব ভাল লাগল ।

আপনি  একটু অন্যরকম ভিন্ন তাই আমি বলি আপনি  অনন্য
আপনি বদলায়ে ধরেন বিচিত্র  বর্ণ ,   আপনার  পেয়ে মোরা ধন্য ।

অনেক কিছু জানতে পারলাম

আপনার আলোয় হোক ফোরাম আলোকিত , আপনারে পেয়ে মোরা পুলকিত ।

১২

(১৪ replies, posted in তথ্য বটিকা)

উপল BD wrote:

শামীম ভাই, আপনি এতো ভীতু মানুষ জানতাম না তো।

মম এক হাতে বাঁকা বাঁশের বাশরী আর হাতে রণতূর্য ।

১৩

(১৪ replies, posted in তথ্য বটিকা)

dr.shamim wrote:

কি বেপার !!! এই পোস্টে দেখি দুজনার তুমুল মারামারি চলছে । তাও আবার মশারি নিয়ে।

এই টপিক বন্ধ করা হোক।

আমার এ টপিকে সুচিন্তিত মতামত দেওয়ার জন্য আমি ধন্যবাদ জানাই ডাঃ  শামীম  স্যার , তৌফিক  ভাই ,শিমুল ভাই,  উপল ভাই  এবং ছোটবোন তাজকিয়ানুরকে ।আমি মনেকরি ফোরামের সদস্যদের   তর্কবিতর্ক    কোন  বিষয়  সম্পর্কে  আমাদের জানাকে আরও প্রসারিত করে ।তবে খেয়াল রাখতে হবে যাতে, আমাদের সুন্দর গলাগলি   দলাদলিতে পরিনত না হয় ।

আপনি যেখানে থাকুন ,আপনি আর, এম,সি ফোরামের সাথেই আছেন ।

ফোরামে  সুজয় ভাইয়ের   সূচনালগ্নে  এই শামীমের পক্ষ থেকে স্বাগতম

১৬

(২ replies, posted in ভিন্ন জগত)


রবীঠাকুর রবির আলয় আলোকিত করেছে বাংলা সাহিত্যকে । তার মৃত্যুতে নজরুলের   রচিত  কবিতার নাম রবিহারা  যা নজরুলের শ্রেষ্ঠ কবিতার একটি ।এখানে নজরুল বলেছেন  ,
                              "বাঙালী ছাড়া কী হারাল বাঙালী কেহ বুঝিবেনা আর
                               বাংলা ছাড়া এই পৃথিবীতে এত উঠিবেনা হাহাকার "।
উপরের ভিডিও ক্লিপটিতে নজরুল নিজে আবৃতি করেছেন সেই বিখ্যাত কবিতা ।

১৭

(৫ replies, posted in আত্মপরিচয়)

মোরা নগন্য, হয়ে গন্য ,হলাম ধন্য ।

আমাদের গ্রামে আগে বাশের ডালের মাথা চাবিয়ে তা দিয়ে ব্রাশ করত ।

মশার শত্রু মশা,  সত্যিই বাপ্যারটা মজার

তথ্য কিছুই বুঝলাম না তবে ছবিটা দেখলে হয়ত বুঝব  আশাকরি ।

কেচো মত সব প্রাণী নিয়ে গবেষার প্রয়োজন আছে

প্রায় আমার মাথাই কত  তথ্য ও তত্ত্ব এসে নিত্য করে কিন্তু মানুযকে  মত্ত করে এমন কোন চিত্রে আমি তাদেরকে চিত্রায়িত করতে পারিনি, আপনি নারী(আভা) তার সাথে নীল শাড়ী দিয়ে যে  শুভ সুচনা করেছেন তা জন্য ধন্যবাদ ।

আমাদের এই ফোরামে মেডিকেল এডমিশন নামে একটি সাবফোরাম থাকা দারকার ।যেখানে আমরা সবাই মিলে মেডিকেল এডমিশনের বিভিন্ন তথ্য দিয়ে
নতুনদের সাহায়্য করতি পারি যা আমাদের ফোরামকে  আরও জনপ্রিয় করবে ।

২৪

(১ replies, posted in ৫২ তম ব্যাচ)

৫২তম ব্যাচের ছোট ভাইবোনদের জন্য তথ্যটি  অতি জরিরী ,জানানোর জন্য  ধন্যবাদ ।

২৫

(১৪ replies, posted in তথ্য বটিকা)

সকালে সব ধরনের আলস্য ত্যাগ করে বিছানা ছেড়ে উঠে সময়মত নিজের কাজ করার সহজ প্রক্রিয়া  হচ্ছে কোয়ান্টাম মেথডের যা ঘুম যা। আপনি যে সময় বিছানা ছেড়ে উঠতে চান, সে সময় আপনি চিৎ হয়ে শোন ।মুখ বন্ধ করে নাক দিয়ে লম্বা দম নিন । বুক ভরে দম নেয়ার সাথে সাথে  বৃদ্ধাঙ্গুলি  ও   তর্জনী দিয়ে নাক চেপে ধরুন । মুখ আগের মতই বন্ধ থাকবে ।এখন নাক চেপে ধরার ফলে আপনি আর নিঃশাস ছাড়তে পারবেন না ।ফলে মুহুর্তের মধ্যে দম বন্ধ হয়ে আসতে চাইবে    । আর তখনি আপনার ব্রেন দেহের সর্বত্র সংকেত পাঠাবে ফাইট  অর ফ্লাইট ।শরীরের প্রতিটি স্নায়ু  ও পেশী মুহুর্তে সজাগ ও সক্রিয় হয়ে উঠবে ।যখন দেখবেন যে আর দম বন্ধ রাখা যাচ্ছে না, তখন নাক ছেড়ে দিন । নর্মাল রেস্পিরেশন শুরু হবে । আর  আপনি দেখবেন, ঘুম ও আলস্য কোথাই পালিয়ে গেছে ।