গুগল প্রতিনিয়ত নিত্য নতুন সেবা উন্মুক্ত করে আমাদের জীবনকে আর ও সহজ করে তুলছ। ইদানিং গুগল তার প্রডাক্টগুলোর ডিজাইনে বেশ পরিবর্তন এনেছে।সর্বশেষে তারা তাদের সাইন ইন পেজের ডিজাইনে পরির্বতন এনেছে।তাদের নতুন সাইন ইন পেজের লুকটা দেখতে এরকম

http://www.techtricksworld.com/wp-content/uploads/2011/08/google.jpg

গুগলের নতুন সাইন ইন পেজে যাবার জন্যএই লিংকে ক্লিক করুন ।যদি আবার পুরান ডিজাইনে ফিরতে চান তাহলে একবারে নিচে দেখুন Back to old page  লেখা আছে ওটাতে ক্লিক করুন তাহলে আবার পুরান ডিজাইনটা দেখতে পাবেন।ব্যবহার করে দেখুন কেমন লাগছে।

বর্তমানে মনে হয় টেক বিশ্বের সবচেয়ে হট টপিক হচ্ছে গুগল +। গুগল + রিলিজ হওয়া এক সপ্তাহ হয়ে গেল।এখনও গুগল + নিয়ে নানারকম
সমলোচনা,আলোচনা বা প্রশংসা হচ্ছে।গুগল + এখনও অফিসিয়ালি রিলিজ হয়নি।তবে খুব শীঘ্রই মনে হয় এটা রিলিজ হয়ে যাবে।যাই হোক আমার এই পোষ্টটি মুলত তাদের  জন্য যারা এখন র্পযন্ত গুগল + এর ইনভাইটেশন পাননি বা গুগল + ব্যবহার করতে পারেন নি।আমরা এখন খুব সহজেই কোন প্রকার ইনভাইটেশন ছাড়াই গুগল + ব্যবহার করতে পারি।তবে এর একটু সীমাবদ্ধতা আছে এর জন্য আপনাকে গুগল ক্রোম ব্রাউজার ব্যবহার করতে হবে।আসুন দেখি কিভাবে গুগল + এ কোন প্রকার ইনভাইটেশন ছাড়া ব্যবহার করা যায়।

(১)যদি গুগল ক্রোম ব্যবহারকারী হন তাহলে গুগল ক্রোম ব্র্রাউজার চালু করুন।আর গুগল ক্রোম না থাকলে নিচের লিংক থেকে ডাউনলোড করে তারপর চালু করুন
http://www.google.com/chrome/

(২)এবার নিচে দেওয়া গুগল ক্রোম এর এই গুগল + এ্যাপ্লিকেশনটি ইনস্টল করুন।
https://chrome.google.com/webstore/d…ndmge?hl=en-US

(৩)ইনস্টল করার পর নতুন একটি ট্যাব চালু হবে যার মধ্যে নিচের ছবির মত গুগল + এর  লোগো দেখা যাবে।
http://tech18.speedymirror.com/wp-content/uploads/2011/07/google-chrome-google+-app.jpg

(৪)এবার গুগল + এর লোগোতে ক্লিক করুন।এটি আপনাকে গুগল + এর ওয়েবসাইটে নিয়ে যাবে এবং জিজ্ঞেস করবে আপনি সাইন ইন করা আছেন কিনা?যদি লগ ইন করা থাকেন তাহলে এটা আপনাকে join করার জন্য অনুমতি দিবে।এর পর join এ ক্লিক করুন তাহলে আপনার কাজ শেষ।নিচের ছবির মত
http://tech18.speedymirror.com/wp-content/uploads/2011/07/google+-join.jpg
এখন আপনি কোন প্রকার ইনভাইটেশন ছাড়াই গুগল + ব্যবহার করতে পারবেন।

আমরা অনেক সময় মজিলা ফায়ারফক্সে পাসওর্য়াড  সেভ করে রাখি।কিন্তু এই পাসওর্য়াড সেভ করা খুব একটা নিরাপদ নয় কারন যে কেউ মজিলাফায়ারফক্সে যেয়ে এই পাসওর্য়াড দেখে ফেলতে পারে।তাই আমরা মাস্টার পাসওর্য়াড দিয়ে রাখি জানি এই পাসওর্য়াড দেখা না যায়।কিন্তু এমন যদি হয় আপনি কোন কারনে এই মাষ্টার পাসওর্য়াড ভুলে যান তাহলে তো আবার সমস্যা।আমরা আমাদের সেভ করা পাসওর্য়াডগুলো আর দেখতে পারবনা।এই রকম পরিস্থিতিতে ইচ্ছে করলেই খুব সহজেই  ফায়ারফক্সের এই মাস্টার পাসওর্য়াড রিসেট বা রিকভার করতে পারেন।আসুন দেখি কিভাবে মজিলার মাস্টার পাসওর্য়াড রিসেট বা রিকভার করব।

মাস্টার পাসওর্য়াড রিসেট করা:
আমরা খুব সহজেই মজিলার মাস্টার পাসওর্য়াড রিসেট করতে পারি।কিন্তু মজিলার এই মাস্টার পাসওর্য়াড রিসেট করলে আপনি আপনার  আগের সেভ করা পাসওর্য়াডগুলো দেখতে পারবেন না।কারন আপনি একবার এটা রিসেট করলে আপনার আগের সেভ করা সব পাসওর্য়াডগুলো ডিলেট হয়ে যাবে।পাসওর্য়াড রিসেট করার  জন্য মজিলার এ্যাড্রেস বারে টাইপ করুন chrome://pippki/content/resetpassword.xul তারপর ইন্টার দিন।তাহলে আপনি এইরকম একটা সর্তকবার্তা মেসেজ দেখতে পাবেন।

https://support.mozilla.com/media/uploads/gallery/images/forgotmymasterpassword-en.png
এবার রিসেট বাটনে ক্লিক করুন।এখন আপনি আবার নতুন করে পাসওর্য়াড রিসেট করতে পারবেন।

মাস্টার পাসওর্য়াড রিকভার করা:
আপনি যদি মজিলার পাসওর্য়াড রিসেট করতে না চান যদি রিকভার করতে চান তাহলে আপনি মজিলার মাস্টার পাসওর্য়াড রিকভার করার জন্য Firemaster নামের এই সফটওয়্যারটি ব্যবহার করতে পারেন।এটি সর্ম্পুন্য ফ্রি।FireMaster বিভিন্ন পদ্ধতিতে পাসওর্য়াড উদ্ধার করে।এর মধ্যে brute force এবং hybrid পদ্ধতি অন্যতম।
http://cdn.nirmaltv.com/images/firemaster_screenshot.jpg

সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করুন এখান থেকে

সফটওয়্যারটি কিভাবে ব্যবহার করতে হবে তার জন্য একটি ভিডিও

আশাকরি আপনাদের কাজে লাগবে।ধন্যবাদ সবাইকে।

ধন্যবাদ শামীম ভাই ও উপল বিডি ভাইকে।

আপনি আপনার কর্মক্ষেত্রে ফেইসবুক ব্যবহার করতে চান কিন্তু ভয় পান যদি আপনার বস দেখে ফেলে বা অন্য কোন কারনে?এই ভয়ে অনেকে ফেইসবুক ব্যবহার করে না।কিন্তু এখন আপনি একটি এ্যাপ্লিকেশন ExcelBook এর মাধ্যমে কোন প্রকার ভয় ছাড়াই ফেইসবুক ব্যবহার করতে পারবেন। ExcelBook একটি ভাল এ্যাপ্লিকেশন যার মাধ্যমে আপনি কোন প্রকার সমস্যা ছাড়াই আপনার  কর্মক্ষেত্রে বা যে কোন জায়গায় আপনার ফেইসবুক একাউন্ট চেক করতে পারবেন। এটা ডিজাইন করা হয়েছে এক্সেল এর মত করে।ফলে এটা  বুঝা খুব কষ্টকর যে আপনি  এক্সেল এর মত একটি এ্যাপ্লিকশেনের ভিতরে ফেইসবুক ব্যবহার করছেন।এটি একটি এ্যাডোবি এয়ার বেজড এ্যাপ্লিকেশন।ফলে এটা খুব সহজেই আপনার কম্পিউটারে ইনস্টল করে ব্যবহার করতে পারবেন(উইন্ডোজ/লিনাক্স/ম্যাক্স)যে কোন অপারেটিং সিস্টেমে।
আপনার ফেইসবুক একাউন্ট ব্যবহার করতে চাইলে এই এ্যাপ্লিকেশনের ফাইল অপশনে যান এবং ক্লিক করুন লগিনে এবার আপনার ইমেইল এ্যাড্রেস এবং পাসওর্য়াড দিন আপনার একাউন্টে একসেস করার জন্য।
http://theheatweb.com/wp-content/uploads/bd4f93a93400_C772/ExcelBook_thumb.png
কানেক্ট হওযার পর আপনার নিউজফিড শো করবে স্প্যাডশিটের মধ্যে।প্রথম প্রথম আপনার একটু সমস্যা হবে এটার সাথে অভ্যস্ত হতে।কিন্তু ধীরে ধীরে ব্যবহারের মাধ্যমে আপনি এটার সাথে পরিচিত হয়ে উঠবেন।লগিন করার পর এটা অনেকটা এরকম আসবে।
http://theheatweb.com/wp-content/uploads/bd4f93a93400_C772/ExcelBook---Newsfeed_thumb.png
ExcelBook এর মাধ্যামে আপনি যে কাজগুলো করতে পারবেন:
* আপনি আপনার স্ট্যাটাস আপডেট করতে পারবেন ফাংশন বারের মাধ্যমে।
*আপনি আপনার ওয়াল চেক করতে পারবেন।
*আপনি আপনার অনলাইন ফ্রেন্ডদের সাথে চ্যাট করতে পারবেন।
http://theheatweb.com/wp-content/uploads/bd4f93a93400_C772/ExcelBook---Facebook-Chat_thumb.png
এই এক্সেলবুকের বেশ কিছু সীমাবদ্ধতাও আছে যেমন আপনি আপনার ফ্রেন্ডের ওয়াল দেখতে পাবেন না বা কোন পিকচার চেক করতে পারবেন না।সম্ভবত এটা করা হয়েছে কারন এক্সেলবুক তার স্বাভাবিকতা ধরে রাখতে চেয়েছে এবং মানুষের কাছে যাতে এটা বেশি নজরে না আসে তার জন্য হয়ত।
ডাউনলোড করুন এখান থেকে

সম্প্রতি গুগল তাদের সার্চ ইন্টারফেসে পরিবর্তন  আনছে। গুগল তাদের নতুন সার্চ ইন্টারফেস এখনও টেষ্ট করছে।এটা এখনও সবার জন্য উন্মুক্ত নয়। এটা এখনও ডেভোলপ হচ্ছে।গুগল তাদের নতুন সার্চ ইন্টারফেসে বেশ কিছু নতুন ফিচার যোগ করেছে । এসার্চ রেজাল্টা যথেষ্ট পরিষ্কার।আগের মত এতটা এলোমেলো নয়।। নিচের স্কিনশটে দেখুন

http://blogoscoped.com/files/google-everything/1.png

সার্চের একটা স্কিনশট
http://i.huffpost.com/gen/275016/GOOGLE-RESULTS-PAGE.jpg

গুগলের পুরাতন ও নতুন ইন্টারফেসের মধ্যে তুলনা করার জন্য পুরাতন সার্চ  ইন্টারফেসের একটা স্কিনশট দিলাম
http://i.huffpost.com/gen/275020/OLD-RESULTS-PAGE.jpg
গুগলের এই সার্চ ইন্টারফেস নিয়ে অলরেডি সমোলচনা শুরু হয়ে গেছে। Techcharch এটাকে কুৎসিত বলে অভিহিত করেছে কারন এতে সার্চ ইনফরমেশন অনেক কম তাই।যাই হোক আশাকরছি খুব শী্ঘ্রই আমরা এটা ব্যবহারের সুযোগ পাব। গুগলের এই নতুন সার্চ ইন্টারফেস টেষ্ট করার একটা পদ্ধতি আছে কিন্তু এখন মনে হয় আর কাজ করছেনা তাই আর দিলাম না।

শামীম ভাই আর উৎপল ভাই দুইজনকেই ধন্যবাদ কমেন্ট করার জন্য

শামীম ভাই wrote:

কি লাভ তাহলে ?

শামীম ভাই লাভের কথা আর কি বলব?লাভ তো মনে হয় কিছু আছে না হলে মাইক্রোসফট তো আর এমনিতে এটা রিলিজ করতনা।যাই হোক আমি এটাকে লাভ না বলে একটু অন্যভাবে বলি অথাৎ সুবিধাগুলো বলি:
(১)এন্টিভাইরাস শুধু পিসি স্ক্যান করে কিন্তু অপারেটিং সিস্টেমে বাড়তি প্রোটেকশন যোগ করেনা কিন্তু এটি অপারেটিং সিস্টেমে বাড়তি প্রোটেকশন যোগ করে।
(২)এটির সবচেয়ে বড় সুবিধা হল এটি ইনস্টল করা লাগেনা তাই যে কোন পিসিতে স্ক্যান করা যাবে কোন রকম ইনস্টলেশন ছাড়াই।
(৩)এটি অন্যান এন্টিভাইরাসের সাথে খুব সহজেই চলতে পারে।যেখানে অন্যান এন্টিভাইরাসের সাথে এ জাতীয় কোন প্রোগাম ব্যবহার করলে কনফ্লিক্ট বা পিসি স্লো হওয়ার সম্ভবনা থাকে কিন্তু এটির মধ্যে তা নেই
(৪)প্রতি দশ দিন পর পর এর আপডেট ভাইরাস সিগনেচার সহ মাইক্রোসফট ম্যালিসিয়াস সিকিউরিটি সেন্টার থেকে বের হয়।
(৫)ভাল মানের একটি স্পাইওয়্যার বা ম্যালওয়্যার জাতীয় সফটওয়্যার থেকে এটি যথেষ্ট ভাল।তাছাড়া ভাল মানের স্পাইওয়্যার বা ম্যালওয়ার জাতীয় সফটওয়্যার গুলো ফ্রি না কিন্তু এটি ফ্রি।
ব্যবহারকারীভেদে অসুবিধা ভিন্ন হতে পারে।তবে আমার  কাছে যে সব অসুবিধা মনে হয়েছে:
(১)ফাইল সাইজ অনেক বেশি।
(২)ঘন ঘন ডাউনলোড করা লাগবে।
(৩)এক্সপিতে চলে না।
হয়ত সামনে আর ও সমস্যা বের হতে পারে।আপাতত আমার কাছে এগুলো সমস্যা মনে হয়েছে।

মাইক্রোসফট সম্প্রতি তাদের নতুন সিকিউরিটি টুলস রিলিজ করেছে।যার নাম মাইক্রোসফট সেফটি স্ক্যানার(MSS)।এটা অনেকটা এন্টিভাইরাস সফটওয়্যারের মত কাজ করে কিন্তু এটি কোন
এন্টিভাইরাস সফটওয়্যারের বিকল্প না।তবে এর মাধ্যমে ভাইরাস,স্পাইওয়্যার এবং নানা রকম ম্যালিসিয়াস প্রোগামগুলো দুর করা যাবে।যদি আপনার মনে হয় বর্তমান এন্টিভাইরাসটি ভাইরাস বা ক্ষতিকর প্রোগামগুলো দুর করতে পারছেনা তাহলে এই সেফটি স্ক্যানার স্ক্যান করে এই সব ভাইরাস বা ক্ষতিকর প্রোগামগুলো ডিলিট করতে পারে।এটি আপনাকে দিবে রিয়েল টাইম প্রোটেকশন ভাইরাস এবং অন্যান ক্ষতিকর প্রোগামগুলোর বিরুদ্ধে।।অন্যান এন্টিভাইরাসের সাথে এর মুল পার্থক্য হল অন্যান এন্টিভাইরাস শুধু পিসি স্ক্যান করে কিন্তু অপারেটিং সিস্টেমে বাড়তি প্রোটেকশন যোগ করেনা কিন্তু এটি অপারেটিং সিস্টেমে বাড়তি প্রোটেকশন যোগ করে।।এটি খুব সাধারন ভাবে ডিজাইন করা হয়েছে ফলে যে কেউ সহজে এটি ব্যবহার করতে পারেন।প্রথমে ডাউনলোড করে তারপর চালু করুন।এখন আপনাকে শুধু কোন কোন পদ্ধতিতে স্ক্যান করতে চান তা সিলেক্ট করে দিতে হবে বাকী কাজ ঐ করবে।এখানে তিন ভাবে স্ক্যান করা যাবে।
(১)Quick Scan:কুইক স্ক্যান স্ক্যান করবে সিস্টেমের কিছু গুরুত্বপুর্ন এরিয়া।
(২)Full Scan:এটি স্ক্যান করবে সিস্টেমের প্রতিটি ফাইল,মেমোরি এবং রেজিষ্ট্রি।
(৩)Custom Scan:এটি স্ক্যান করবে ব্যবহারকারীর সিলেক্ট করা ফ্লোডার বা ড্রাইভ।
mss
স্ক্যান শেষ হয়ে যাবার পর এটি প্রর্দশন করবে কোন ফাইলগুলো ইনফেক্টেড ছিল এবং কি ধরনের এ্যাকশন ফিক্স করা লাগবে পিসি থেকে এটি দুর করার জন্য।
mss

এটির সাইজ প্রায় ৬৮ মেগাবাইট।।এটি অটোমেটেক্লী আপডেট হবেনা এবং এটি দশ দিন পযন্ত ব্যবহার করা যাবে।।বর্তমান ফাইলের সাথে নতুন ভাইরাস ডেফিনিশন বা প্রোটেকশন যুক্ত করা থাকেনা।ফলে এটির নতুন ভাইরাস ডেফিনিশন বা প্রোটেকশন ব্যবহার করতে হলে এটি আপনাকে পুনরায় ডাউনলোড করা লাগবে।

এটা ব্যবহারের জন্য কোন Microsoft .NET Framework এর প্রয়োজন হবেনা।এটির সবচেয়ে বড় সুবিধা হল এটি ইনস্টল করা লাগেনা তাই পেনড্রাইভে বহন করে নিয়ে যেয়ে যে কোন পিসিতে স্ক্যান করা যাবে কোন রকম ইনস্টলেশন ছাড়াই।আসলে এটির মুল লক্ষ্য হল আপনার পিসিতে অতিরিক্ত প্রোটেকশন দিয়ে আপনার পিসিকে স্পাইওয়্যার,ম্যালওয়্যার,ওর্য়াম বা ভাইরাস থেকে রখা করা।তবে এটি উইন্ডোজ এক্সপিতে ব্যবহার করা যাবে না।
ডাউনলোড করুন
এখান হতে

ধন্যবাদ শাওন ভাইকে।খুবি ভাল সফটওয়্যার।আগে ব্যবহার করতাম তবে এখন অবশ্য টিউনআপ ইউটিলিটি ব্যবহার করি।আপনাদের কারও যদি টিউনআপ ইউটিলিট 2011 সিরিয়াল কি সহ লাগে তাহলে বলেন আপলোড করে দিব।

dr.shamim wrote:

Beta এর মেয়াদ 28 দিন !!!

মাত্র 28 দিন এইটা তো ব্যবহার করা আর না করা একি কথা।কিন্তু তাদের ওয়েবসাইটে দেখলাম ফাইনাল ভার্সন রিলিজ পর্যন্ত।যাক ভুল বুঝেছি মনে হয়।
নরর্টন আর সিমেন্টেক এক হওয়ার পরে  এ্যান্টিভাইরাসটি মনে হয় আরও শক্তিশালী হয়েছে।যাক ধন্যবাদ সবাইকে।

sawontheboss4 wrote:

এটা কতদিন চলবে ফ্রী?

তাদের ফুল ভার্সন রিলিজের আগ পর্যন্ত মনে হয় ব্যবহার করা যাবে।

আমি নিজেও আসলে এই সব এন্টিভাইরাসের ফ্রি বা ট্রায়াল অফার জানাতে জানাতে বিরক্ত।আমি প্রায় বিভিন্ন এন্টিভাইরাসের ফ্রি বা ট্রায়াল অফারের খবর পায়।আর আমার মোটামুটি ধারনাও হয়ে গেছে কে কোন এন্টিভাইরাসে comfortable।তাই অনেক ফ্রি অফার নিয়ে কোন পোষ্টও দিই নি। কিন্তু মাঝে মাঝে চিন্তা করি এই সব ফ্রি অফারগুলো এভাবে ফেলে দিব  তাই এই নিয়ে পোষ্ট করি।যদি কারও কাজে লাগে।যাই হোক আমার সর্বশেষ ফ্রি অফারের নাম হচ্ছে
Norton Internet Security 2012 - Beta।
http://us.norton.com/content/en/us/home_homeoffice/images/beta/nis2012-main-ui_310x226.jpg
আসুন দেখি কিভাবে ডাউনলোড করব
(১)ডাউনলোড করার জন্য এই লিংকে যান
(২)তারপর Registration ফরমটি পুরন করুন Next এ ক্লিক করুন।
(৩)দেখবেন ডাউনলোড লিংক এসে পড়েছে।এরপর ডাউনলোড করুন এর ইনস্টল ফাইলটি।
(৪)তারপর ইনস্টল এ ক্লিক করলে নরর্টনের ডাউনলোড ম্যানেজারের মাধ্যমে এর পুরো ফাইল ডাউনলোড শুরু করবে।
জানিনা কারও কাজে লাগবে কিনা কারন ফোরামে তো কোন নরটর্ন ব্যবহারকারী দেখিনা শুধু শামীম ভাই ছাড়া।যাক কারো কাজে লাগলেই ভাল আর না লাগলে তো কিছুই বলার নাই।ধন্যবাদ সবাইকে।

উপল BD wrote:

সেজান ভাইকে প্রক্রিয়াটি জানানোর জন্য ধন্যবাদ,সাথে রইলো সম্মাননা

ধন্যবাদ উপল ভাই।এই এক্সপেরিমেন্ট পেজে আরও দুইটি ফিচার আছে ইচ্ছে করলে এই দুইটি ফিচারও ব্যবহার করতে পারেন।

dr.shamim ভাই wrote:

কিন্তু পান্ডা ক্লউড কেমন ? ইউজ করিনি ।
ফ্রী তো সবসময় থাকেনা ।

শামীম ভাই আমি তো এন্টিভাইরাস ব্যবহার করিনা।তবে অনেকের কাছে শুনেছি মোটামুটি ভাল পারফরম্যানস দেয়।যেহেতু প্রোফেশনাল মানের এন্টিভাইরাস ছয় মাসের জন্য ফ্রি দিচ্ছে আশাকরছি খারাপ হওয়ার তো কথা না।ব্যবহার করে দেখুন ভাল কিনা না হলে তো উইন্ডোজে আনইনস্টলার নামের একটা অপশন তো আছেই যখন প্রয়োজন পড়বে তখন এটার ব্যবহার করবেন।

সত্যি কথা বলতে কি আমি নিজে কোন এ্যান্টিভাইরাস ব্যবহার করিনা।কারন এ্যান্টিভাইরাস ব্যবহার করলে কেন জানি আমার  কম্পিউটার কচ্ছপ হয়ে যায়।তাছাড়া যখন যেই এ্যান্টিভাইরাস ব্যবহার করি তখন সেই এ্যান্টিভাইরাসের প্রতি একটু  দুবর্লতা কাজ করে যা পরবর্তীতে আবার নিভে যায়।একটু সতর্কতার সাথে ব্যবহার করলেও কিন্তু অনেকখানি নিরাপদ থাকা যায়।এ্যান্টিভাইরাস ব্যবহার করিনা ঠিকি কিন্তু এর বিভিন্ন ফ্রি অফার সর্ম্পকে খোজ রাখি।কারন মাঝে মাঝে এই সব বিষয় নিয়ে পোষ্ট করি তো তাই।তাছাড়া এই সব ফ্রি অফার অনেক সময় অনেকের কাজে লাগে।যাই হোক এই পোষ্টে আর ও একটি ফ্রি অফারের কথা জানিয়ে রাখি।Panda Cloud Antivirus Pro Edition version 1.3 ছয় মাসের জন্য ফ্রি দিচ্ছে যার অরজিনাল মুল্য $29 ডলার যা আপনি এখন ফ্রি পাচ্ছেন। ।এর জন্য আপনার কোন রকম লাইসেন্স কী বা সিরিয়াল কী এর প্রয়োজন হবেনা কারন এর সেটআপ ফাইলের সাথে কোড যুক্ত করা আছে যা ছয় মাসের জন্য একটিভেটেড থাকবে।বেশি কিছু করতে হবেনা এই লিংকে যান http://www.facebook.com/cloudantivirus? … 4949752878
তারপর  লগিন করে লাইক বাটনে ক্লিক করুন।দেখবেন ডাউনলোড লিংক এসে গেছে এরপর ডাউনলোড করে ইনস্টল করে ব্যবহার দেখুন কেমন  হয়েছে।
আমি তো ব্যবহার করিনা পারলে আপনারাই ব্যবহার করে জানিয়েন কেমন করেছে এরা।ধন্যবাদ সবাই ভাল থাকবেন।

ধন্যবাদ shemul49rmc কে নিউজটি শেয়ার করার জন্য।কিন্তু গুগল এর এই সুবিধাটি কিভাবে ব্যবহার করতে হবে তা আমি আরও একটু বিস্তারিত বলি।
(১)প্রথমে google.com এ সাইন-ইন করুন।
(২)তারপর এই লিংকে যান  http://www.google.com/experimental/
(৩)তারপর ক্লিক করুন Join this experiment বাটনে।
(৪)আবার google.comযান।
(৫)এবার সার্চ করুন দেখবেন প্রতিটি লিংকের পাশে +1 বাটন দেখা যাচ্ছে।

অনেকে তাদের নিজস্ব নিরাপক্তা ব্যবস্থা নিযে সন্তুষ্ট আছেন জানি।তাও ভাবলাম এরকম একটি ফ্রি অফার এভাবে কি ফেলে দেয়া যায়।যাই হোক বিটডিফেন্ডার  তাদের Internet security 2011 তিন মাসের জন্য ফ্রি subscription দিচ্ছে ।এর জন্য আপনার কোন রকম লাইসেন্স কী বা সিরিয়াল কী এর প্রয়োজন হবেনা কারন এর সেটআপ ফাইলের সাথে কোড যুক্ত করা আছে যা তিন মাসের জন্য একটিভেটেড থাকবে।এই বিটডিফেন্ডার এন্টিভাইরাস আপনাকে পুরোপরি নিরাপক্তা দিবে আপনার অনলাইন প্রোটেকশনের।যা ভাইরাস,কি-লগার,রটকিট,ইনস্ট্রাকশন এ্যাটাক ,ম্যালওয়্যার ইত্যাদি থেকে সুরক্ষা দিবে।
কিভাবে এটি পেতে পারেন:
(১)তিন মাসের subscription পেতে বিটডিফেন্ডারের ফেইসবুক ফ্যানের প্রমো পেজে যান।তারপর  like বাটনে ক্লিক করুন।
(২)তারপর এর  ডাউনলোড লিংকে অনলাইন ইন্সটলারে ক্লিক করুন।তারপর সফটওয়্যারটি ইনস্টল করুন এটি অটোমেটিক এ্যাকটিভ হয়ে যাবে।
যদি আপনি বিটডফেন্ডারের ফেইসবুক ফ্যান পেজ থেকে ডাউনোড করতে না চান তাহলে এই লিংকেক্লিক করুন।
ধন্যবাদ সবাই ভাল থাকবেন।

শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।কিন্তু আমার যতদুর মনে পড়ে আপনি নিজেও এই সমস্যার ভুক্তভোগী ছিলেন।আমি অন্য একটি ফোরামে আপনাকে এই সমস্যার সমাধান দিয়েছিলাম আপনি হয়ত সমাধানটি খেয়াল করেননি বা বুঝতে পারেননি।যাই হোক ড: শামিম ভাইয়ের টিপসের সাথে ছোট একটি টিপস শেয়ার করি টিপসটি  ছোট কিন্তু অনেক কাজের।যারা অন্তত এই সমস্যায় পড়েছেন তাদের জন্য ।কোন কম্পাটিবল প্যাক ইনস্টল করা লাগবেনা জাষ্ট আপনাকে
ম্যানুয়ালি কিছু কাজ করতে হবে খুব সোজা দেখুন স্টেপ গুলো
(১)প্রথমে Microsoft Word 2007 ডকুমেন্টটি ওপেন করুন।
(২)এরপর office বাটনে ক্লিক করুন তারপরে ওয়ার্ড  এর option বাটনে ক্লিক করুন(on the right bottom of menu)
(৩)এরপরে save এ  ক্লিক করুন ।সেভ করার সময় ফাইল ফরমেটটাকে এভাবে পরিবর্তন করুন word 97-2003 document
সিলেক্ট করে দিয়ে ok  তে  ক্লিক করে  save করুন।

যাক আপনার কাজ শেষ। এইবার আপনি ২০০৭ এর যে কোন ডকুমেন্ট ২০০৩ তে খুলতে পারবেন।ট্রিকটি খুব ছোট কিন্তু অনেকই না জানার কারনে  এই সমস্যায় পড়তে হয়।ধন্যবাদ সবাই ভাল থাকবেন।

সাবাই কেমন আছেন।আশাকরি সবাই ভাল আছেন।এখানে আমার সব পরিচিত মুখ দেখতে পাচ্ছি তাই আর দেরি না করে আপনাদের সাথে এসে পড়লাম।আশাকরি আপনারা আমার পাশে থাকবেন।ধন্যবাদ সবাইকে।