কেউ দেখেনি..
You are not logged in. Please login or register.
রাজশাহী মেডিকেল কলেজ ফোরাম → Posts by ছবি-Chhobi
কেউ দেখেনি..
বিলাইরে বিলাই
তোরে ধইর্যা কিলাই
এত্ত আরামের ঘুম পাইছস কই?














ভালবাসি কৃষ্ণচুড়া শিমুল পলাশ
শিউলী কদম কেয়া আর কাশ ।
ভালবাসি সীমান্তহীন নীল
সাগর নদী আর খালবিল ।
ভালবাসি সারাদিন করতে ফানি
ভাললাগে দেখতে হাসিমাখা মুখখানি ।
ভালবাসি সবার কাছে হতে অচেনা
ভাললাগে পাড়ি দিতে পথ অজানা ।
ভাললাগে মনে মনে ঈগলের মতো আকাশে উড়তে
ভালবাসি একা একা সবুজ মাঠে হাটতে ।
ভালবাসি দেখতে দিবা স্বপ্ন
ভাললাগে স্বপ্ন নিয়ে থাকতে আচ্ছন্ন ।
ভাললাগে দেখতে ধু ধু মরুভূমি
ধুলির ঝড়ে ভেসে যাবো এই আমি ।
ভাললাগে ভাল কাজে করতে প্রচেষ্টা
অনন্তকে জানার যে আমার বড় তেষ্টা ।
ভাল লাগে ভাবতে আমি বাঙালী
ভাটিয়ালী জারি সারি গানের আমি কাঙালী ।
ভালবাসি বসে থাকতে হয়ে উদাসীন
ভাল লাগে জেগে দেখতে স্বপ্ন রঙীন ।
ভাল লাগত হতাম যদি ভবঘুরে
লোকালয় ছেড়ে যেতাম অনেক দুরে ।
ভালবাসি আমার দেশের মাটি
যেথায় ফলে ফসল সোনা খাটি ।
ভাললাগে ভাবতে আমি সবার গুরু
উপদেশ দিয়ে করতাম আমার পান্ডিত্যের শুরু ।
ভালবাসি শুনতে ছবি আমাদের বস
মনে মনে ভাবি আমার কত খ্যাতি যশ ।
ভালবাসি নির্জন রাত্রি.. চারিদিক যখন থাকে শান্ত
দেহখানি এলিয়ে দেই ইজিচেয়ারে যখন থাকি ক্লান্ত ।
ভাল লাগত আকাশটাকে যেত যদি ছোঁয়া
ভাল লাগে এই ফাল্গুনের মাতাল হাওয়া ।
ভাল লাগে দেখতে মেঘ-রুদ্দুর লুকোচুরি খেলা
ভালবাসি রাতের আকাশের তারার মেলা ।
ভালবাসি আছে যত মানুষ আলোকিত
ভাল কাজে যারা সমাজে হয় আলোচিত ।
ভাল লাগে ক্লান্ত পথিকের মত বটের ছায়ার বসতে
ভাল লাগে উদাস মনে নিজের কথা ভাবতে ।
ভালবাসি বন্ধুদের সাথে আড্ডায় মেতে থাকতে
ভাললাগে রংয়ের দুনিয়ায় মনে মনে ঘুরতে ।
ভালবাসি আমি আমার প্রজন্ম
ভালবাসি দেখতে সুন্দর স্বপ্ন ।
ভালবাসি আঁকতে ছবি
ভালবাসি সকালের উদয় হওয়া রবি ।
ভালবাসি তা-সীন+তা-মীম
ভালবাসি তাদের নিয়ে দেখতে স্বপ্ন অসীম ।
ভালবাসি আমি আমার দেশকে
ভালবাসি দেশের মানুষকে ।
আমার ভাললাগার কেচ্ছা এখানেই শেষ
সবার যদি লাগে ভালো আমার লাগবে বেশ ।
ছদ্মনামগুলো : পলাশ, নীল, ফানি, অচেনা, ঈগল, স্বপ্ন, মরুভুমি, প্রচেষ্টা, বাঙালী, উদাসীন, ভবঘুরে, মাটি, বস, শান্ত, আকাশছোয়া, মেঘ-রুদ্দুর, আলোকিত, পথিক, আড্ডা, রংয়ের দুনিয়া, প্রজন্ম, ছবি, তা-সীন, তা-মীম, বাংলাদেশ ।
শীতার্ত প্রকৃতির জড়তার ঘটিয়ে অবসান
ঋতুরাজ বসন্তের হলোরে আগমন ।
সোনার কাটির স্পর্শ সুপ্তিমগ্ন প্রকৃতিকে দিল ঘুম ভাঙ্গিয়ে
কৃষ্ণচুড়া পলাশ শিমুল দিয়ে প্রকৃতি নিল নিজেকে রাঙ্গিয়ে ।
পুষ্প পল্লবে প্রকৃতি হলো নব সাজে সজ্জিত
যে দিকে তাকাই প্রকৃতিকে দেখি যেন রক্তে রঞ্জিত ।
কুহু কুহু ধ্বনি আর পাখির কলকাকলিতে
চারিদিকে কেমন যেন ভরে গেল গুনগুনানিতে ।
ভাল লাগে ফাগুনের এই দিনগুলো
এই ফাগুনেই ভাষা আন্দোলনের দিন ছিলো ।
ফাগুন আসে ভালবাসার দিন নিয়ে
ফাগুন আসে মনে ভিতর রঙ ছড়িয়ে ।
ভাল লাগে দেখতে বাসন্তী রঙের শাড়ীপড়া তরুনী চপলা
ভাল লাগে দেখতে তাদের রূপের ছলাকলা ।
সব ভালো লাগার এখানেই শেষ
ঢাকা শহরে আছি নাকি বেশ ।
কোথায় পাবো কৃষ্ণচুড়া আর শিমুল পলাশ
কোথায় সেই কুহু কুহু ধ্বনি ফুলে ছড়ানো সবুঝ ঘাস ।
শহরের বিষাক্ত ধুয়ায় আর ধুলিকনায়
গাছের পাতায় পরিপূর্ণ কানায় কানায় ।
কোকিলের কুহু কুহু শুনেছিলাম কবে যেনো
স্মৃতিতে হাতড়িয়ে মনে করতে পারছি না কেনো
যানবাহনের পে পু ধ্বনিতে কান হয় ঝালাপালা
কোকিল নয় চারিদিকে দেখি শুধু কাকেরই মেলা ।
তবুও ভালবাসি ফাগুন ভালবাসি ঋতুরাজ বসন্ত
ভালবেসে যাবে যতক্ষন না হবে আমার অন্ত ।
তোমাদের কি ধারণা, তোমরা জান্নাতে প্রবেশ করবে? অথচ আল্লাহ এখনও দেখেননি তোমাদের মধ্যে কারা জেহাদ করেছে এবং কারা ধৈর্য্যশীল। -আল ইমরান-১৪২
পাতা ঝড়া দিন
প্রকৃতিকে কেমন যেন লাগে প্রাণহীন
বাতাসে বাতাসে ধুলিকণা উড়ছে
যেন কুয়াসার বৃষ্টি ঝড়ছে ।
মনটা কেমন যেন লাগে উদাস
প্রকৃতি যেন তার এই রূপে করছে উল্লাস ।
এরই মাঝে নয়ন ভরে দেখি
গোলাপ গাঁদা আর সূর্যমূখী।
প্রকৃতি তার নিজস্ব রূপে হয় রূপান্তরিত
মানে না বারন মানে না শাসন সে থাকে শুধু তারই মতো ।
উত্তরের শীতল হাওয়ায় যেমন পত্র পল্লবকে দেয় ঝড়িয়ে
মানুষের মনে দিয়ে যায় তেমনি আশ্বাসের স্বপ্নাঞ্জন বুলিয়ে।
গাছে গাছে হবে নতুন কুড়ি দিয়ে যায় তার প্রতিশ্রুতি
শীতের রুক্ষতা কাটিয়ে অপরূপ সাজে সাজবে প্রকৃতি ।
আচ্ছা 4 আর 5 নং টা কী একি ছবি না?
হ্যা একই । দুইবার পোস্ট হইছে মনে হয় ।
এটা কী ক্যামেরা দিয়ে তোলা?
না শাওন ভাই.........মোবাইল দিয়ে তুলেছি । তাও বাস থেকে উঠাইছি.........
এখন তো শীত কাল , শরত্ কোত্থেকে এল !! আজব :চিন্তা: :চিন্তা:
বাংলাদেশে কি শরতকাল আসে নাই কখনও । শরতকালের তোলা ছবি শীতকালে পোস্ট করছি .......তাতে কি আসে যায় একটা বুঝে নিলেই তো হয় ।
তা না করে কি শরতকালের ছবিগুলোকে বলবো শীতকালের আকাশ ।
আপনিও আজব.................
Uploaded with ImageShack.us
Uploaded with ImageShack.us
Uploaded with ImageShack.us
Uploaded with ImageShack.us
Uploaded with ImageShack.us
Uploaded with ImageShack.us
Uploaded with ImageShack.us
Uploaded with ImageShack.us
Uploaded with ImageShack.us
Uploaded with ImageShack.us
Uploaded with ImageShack.us
Uploaded with ImageShack.us
Uploaded with ImageShack.us
Uploaded with ImageShack.us
Uploaded with ImageShack.us
আজব!!!!!!!! কেউই দেখলো না । কোন কমেন্টস্ নাই,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,
আজব!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!১
কেউই দেখলো না । কোন কমেন্টস্ নাই
আমার বাসের হেলপার
বয়স তার আট নয়
অবয়বে ফুটে উঠেছে
যেন কোন কিছুতে নাই ভয় ।
জীর্ণশীর্ণ দেহখানায়
হাড় ছাড়া কিছুই নাই
একখানা হাত তার
পুড়ে হয়েছে ছাই ।
শো শো করে যখন ছুটে চলে বাস
"বলে চলে সে
ওস্তাদ ডানে যান বামে যান
ওই রিক্সা চাপা চাপা
ওস্তাদ বেরেইক ।"
একহাতে ধরে বাসের ডান্ডা
ওস্তাদকে পথ দেখিয়ে নিয়ে যায়
যতই হোক রোদ বৃষ্টি হীম শীতল ঠান্ডা ।
এক মুহুর্তে ভাবি বসে
আমার সন্তানের কথা
চোখের সামনে ভেসে উঠে নিজের সন্তানকে
ভেবে ভেবে পাই বুকে ব্যথা ।
আমার সন্তানের বয়স এখন সাত
এখনও সে নিজের
হাত দিয়ে খায় না ভাত ।
এই বয়সে (হেলপার) সে যখন থাকবে
মায়ের আদরে..মায়ের বুকে ঘুমাবে
মাথা রেখে আরামে....
সেই বয়সে সে জীবিকা নির্বাহে
নেমে পড়েছে ঝুঁকিপূর্ণ কামে ।
প্রতি পদেতেই রয়েছে তার জীবনের ঝুঁকি
বিষয়টি মনের মধ্যে বারে বারে মারে উকি
চলুন সবাই আজই আমরা শিশু শ্রম রুখি ।
তোমরা নামায কায়েম কর, যাকাত প্রদান কর এবং রসূলের আনুগত্য কর যাতে তোমরা অনুগ্রহ প্রাপ্ত হও। তোমরা কাফেরদেরকে পৃথিবীতে পরাক্রমশালী মনে করো না। তাদের ঠিকানা অগ্নি। কতই না নিকৃষ্ট এই প্রত্যাবর্তনস্থল। (আন্-নুর-৫৬)
Uploaded with ImageShack.us
Uploaded with ImageShack.us
Uploaded with ImageShack.us
Uploaded with ImageShack.us
Uploaded with ImageShack.us
Uploaded with ImageShack.us
প্রয়োজনীয় বিষয় শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ..........ইলিয়াছ ভাই
ফ্যাশনের নামে একি শুরু হয়েছে আমাদের দেশে । আমাদের দেশ একটি মুসলিম দেশ । যতই দিন যাচ্ছে ততই শুরু হয়েছে ফ্যাশনের নামে বেলাল্লাপনা । ফ্যাশনে ছেলে বা মেয়ে কেহই পিছিয়ে নেই ।
রাস্তায় চোখ পড়লেই দেখা যায়--মেয়েরা যাচ্ছে ফতুয়া আর জিন্স পড়ে । পুরুষ বা মহিলা যে কারো চোখ একবার পড়বেই তাদের উপর । সবাই কটু চোখে তাকায় অথচ সে দিকে তাদের খেয়ালই নেই । ছেলেরা নানাভাবে মেয়েদেরকে লাঞ্চিত করে । দোষটা ছেলেদেরকে দেয়া মোটেই উচিৎ নয় । কারণ মেয়েদেই তো একটু সাবধান হওয়া উচিত । মাঝে মাঝে মধ্য বয়স্ক মহিলাদেরকেও দেখা যায় জিন্স আর ফতুয়া পড়ে রাস্তা দিয়ে হেঁটে যাচ্ছে ।
আবার অনেক মেয়েরা থ্রিপিচ পড়ে ঠিকই কিন্তু ওড়না থাকে গলায় । অথবা জর্জেটের ওড়না বার বার তুলতে সময় যায় । কেন ওড়নার দুপাশে দুটি পিন মারলেই তো আর পড়ার ঝামেলা থাকে না । নাকি এসব ছেলেদেরকে আকর্ষণ করানোর জন্য । ছি কি লজ্জা । ফ্যাশনতো রুচিসম্মতভাবেও তো করা যায় । এখন আবার হাল ফ্যাশনের সাথে যোগ হয়েছে চুড়িদার পাজামা । বডির সাথে মাপ দিয়ে একেবাবর আটসাট করে বানানো । জামা ছোট হতে হতে একেবারে হাঁটুর উপরে উঠে গেছে এবং জামার সাইডের কাটাটা এত উপরে উঠেছে যে আংশিক পেটও দেখা যায় । ওড়নাগুলো এত পাতলা যে ওড়না পড়া না আর না পড়া সমান কথা ।
তাছাড়া ছেলে-মেয়ে হাতে হাত ধরে রাস্তা দিয়ে দিব্যি হেটে যাচ্ছে । কোন লজ্জা শরমের বালাই নেই । কোনদিকে ভ্রুক্ষেপ নেই তাদের । মনে হয় তারা এদেশের বাসিন্দা নয় । ফ্যাশন যে কোন পর্যায়ে পৌঁছবে তা আল্লাহ্ তালাই ভালো জানেন । দিন দিন মানুষ এমন হচ্ছে কেন? ভয়, লজ্জা-শরম সব হারিয়ে ফেলছে । আমাদের দেশের মেয়েরা শীত আসলে প্রচন্ড শীতে চাদর গায়ে না জড়িয়ে কাঁধে চিকন করে ফেলে দিব্যি অফিস করছে । এ কোন ধরণের ফ্যাশন । শীতে শরীর কাঁপছে আর চাদর কাধেঁ ঝুলানো ।
আমরা তো পশ্চিমা দেশগুলোর বাসিন্দা নই । তাহলে কেন এসব কিছু করছি আমরা । মানুষ মরণশীল । একদিন আমাদেরকে যেতেই হবে । ক্ষণিকের জন্য কেন এতো ফ্যাশন সচেতনতা । ফ্যাশন যদি করবই তাহলে ভদ্র-রুচিশীল পোশাক পরে নয় কেন । এসব পোশাক পরেও স্মার্ট হওয়া যায় । অন্তত: আব্রুতো রক্ষা পাবে ।
ছেলেরা ইদানিং ফ্যাশনের সাথে নতুন মাত্র যোগ করেছে তাহলো জিন্সের প্যান্ট কোমরের এত নিচে পরে আর শার্ট বা গেঞ্জি এত ছোট পরে যে বসলেই প্যান্টখানা ফাঁকা হয়ে গিয়ে ভিতরের আন্ডার গ্রাউন্ড পর্যন্ত দেখা যায় । তাছাড়া কানে দুল হাতে চুড়ি গলায় হার এসব কিছু তো আছেই ।
এখন দেখা যাচ্ছে, স্কুল কলেজের ছেলেমেয়েরা এত লম্বা স্কুল ব্যাগ কাধে ঝুলায় যে তা মাটি ছুঁই ছুঁই করে । ব্যাগখানা দেখলে মনে হয় যেন কুকুরের জিহ্বা ঝুলছে । হাটছে আর পায়ে বাড়ি লাগছে । এতেতো কোন সুবিধা দেখছি না । বরঞ্চ অনেক কষ্ট করে ফ্যাশন চালিয়ে যেতে হচ্ছে । দিন দিন যে এসব উদ্ভট ফ্যাশন কোন জায়গায় গিয়ে দাঁড়াবে তা আল্লাহ্ই ভাল জানেন । জানি আমরা জেনেশুনে অনেক অপসংস্কৃতির স্বীকার । আসুন রুচিশীল ফ্যাশনে আকৃষ্ট হয়ে নিজেদের সৌন্দর্য ও ব্যক্তিত্বকে ফুটিয় তোলার চেষ্টা করি এবং সবাই যার যার আব্রু বাঁচিয়ে চলি । এতে জীবনে শান্তি নেমে আসবে ।
Uploaded with ImageShack.us
Uploaded with ImageShack.us
Uploaded with ImageShack.us
Uploaded with ImageShack.us
Uploaded with ImageShack.us
Uploaded with ImageShack.us
আপু এইটা কি আপনার নিজের রচনা?জটিলের উপর ২ ডিগ্রি হইছে। সব জায়গায় শেয়ার করব। (y) + থাকলো।
ধন্যবাদ উপল ভাই.....হ্যা আমার রচনা ।
--০১--
ভা লবাসা মানে নীল আকাশ
ল ক্ষ তারার যেথায় বাস ।।
বা ধা এড়িয়ে জীবন ছুটে চলে অজানায়
সা নাইয়ের সুর নিয়ে যায় শেষ ঠিকানায় ।।
--০২--
ভা লবাসা মানে ধ্বংস
ল ন্ড ভন্ড করে দেয় জীবনের অধিকাংশ ।।
বা তি নিভে যাওয়া জীবন হয়ে যায় নিরস
সা জানো বাগান ভালবাসা করে তছনছ ।।
--০৩--
ভা লবাসা জীবনকে করে তিক্ত
ল ক্ষ্যবিহীন জীবন হয় বিষাক্ত ।।
বা তাসের মতো ভালবাসা অদৃশ্য
সা থী হারা জীবন হয় একেবারে নি:স্ব ।।
--০৪--
ভা লবাসা মানে ভাল একখানা বাসা
ল ড়াই করে বেচেঁ থাকা জীবনে থাকে কত আশা ।।
বা লি সিমেন্ট দিয়ে তৈরী নতুবা...
সা জিয়ে তোলা খড় খুটো দিয়ে তৈরী ছোট একখানি নীড় ।।
আমি আমার দুই ছেলেকেই ৬ মাস বুকের দুধ খাইয়েছি । ৬ মাস পর কৌটার দুধ খাওয়াতে শুরু করি যদিও জানি যে গুড়ো দুধ স্বাস্থ্যসম্মত না । মেলামাইনযুক্ত দুধ খাওয়ানো ছাড়া কোনো উপায়ও নেই । কারণ কর্মজীবি মায়েরা এর চেয়ে বেশী আর কি করতে পারে । আমার বড়ছেলের বয়স ৭ এবং ছোট ছেলে ৩.৫ বছর আমি এখন ওদের মিল্কভিটা দুধ খাওয়াচ্ছি । এটাও কতটুকু স্বাস্থ্যসম্মত তাতো আল্লাহই জানেন । ভেজালের যুগে কি খাওয়াবো কি খাওয়াবো না তা নিয়ে সব সময় চিন্তিত থাকি । ধন্যবাদ গুরুত্বপূর্ণ বিষয় শেয়ার করার জন্য ।
** প্রতিদিন সকালে ঠিক যে সময় ঘুম থেকে রোজ উঠার অভ্যাস তার চেয়ে মিনিট পনেরো আগে উঠুন । তাহলেই দেখবেন দিনটি শুরু হবে গোছালোভাবে ।
** আগামী সকাল থেকে দিনটি কিভাবে শুরু করবেন কর্মজীবি বা নিছক গৃহিনী যেই হোন না কেন.. এ ব্যাপারে অন্তত: যদি সন্ধ্যাতেই একটি পরিকল্পনার ছক একে নেন, তাহলে বেশ সুবিধা হয় ।
** এমন কোন কাজ করবেন না যার জন্য আশ্রয় নিতে হয় ।
** যে কোন ব্যাপারে দীর্ঘসূত্রতা কষ্টকর । এতে এক ধরণের মানসিক চাপের সৃষ্টি হয় । কাল করব বলে কোন কাজ ফেলে রাখবেন না, কাজটি আজই করুন । আজকে একটু পর কাজটি করব এমন সিদ্ধান্তে না গিয়ে এখনই করুন । যে কোন কাজ তখনই খুব জটিল হয়ে পড়ে যখন আপনি সময়ের কাজ সময়ে করবেন না ।
** কর্মব্যস্ত জীবনে আপনাকে যে ঘড়ির কাঁটার দিকে তাকিয়েই সব সময় চলতে হবে, এমন কোন পথ নেই । টাইম ইজ মানি-এই বাক্যে জীবন পণ করে যতক্ষণ দেহে আছে প্রাণ লড়ে যেতে হবে এমন কোন কথা নেই । যেমন ইচ্ছে শিথিল একটু সময় কাটাতেই পারেন আপনি । এটুকু অধিকার আপনার আছে ।
** কোন ধরণের মানসিক চাপের মধ্যে আছেন কি? একটুো ভাববেন না । বেরিয়ের পড়ুন ঘর ছেড়ে খোলা হাওয়ায়, আধ ঘন্টার মত হাটুন । ঘরে এসে দেখুন কোথায় চলে গেছে সব আজে বাজে ভাবনা ।
** প্রতিদিনই নিজের জন্য একান্ত কিছু অবসর খুজেঁ নিন ।
** সহজ সাধারণভাবে চলুন, সহজ সাধারণভাবে ভাবুন ।
** মহৎ কোন কাজে উদার হস্ত হতে দ্বিধা করবেন না ।
** পারবেন যখন কিছু করতে কিছু করতে ক্ষমা চেয়ে নিন । অনুরোধে তাই বলে ঢেঁকি গিলতে যাবেন না । নিজেই তাতে মারা পরবেন ।
** কিছু শুনবেন যখন মন দিয়ে শুনবেন... বুঝে নেবেন এবং পর পরই উত্তর দিবেন ।
** মুখ খোলা আগে মগজকে চালু করুন । দুশ্চিন্তায় থাকবেন না ।
** সব কিছু সহজভাবে নিতে শিখুন এবং বলতে শিখুন ।
** প্রতিদিন আনন্দে থাকার মত অন্তত একটি কাজ করুন ।
** হাসুন প্রচুর হাসুন ।
** প্রতিজ্ঞা করলে বা কাউকে কথা দিলে জীবন দিয়ে তা রাখতে চেষ্টা করুন ।
** দায়িত্ব নিতে শিখুন । একেবারে একটি কাজই করুন ।
** ভালবাসা পাওয়ার চেয়ে ভালবাসা দিতে জানুন ।
** পর্যাপ্ত ঘুম প্রয়োজন হলে অবশ্যই ঘুমিয়ে নিবেন ।
********এসব টিপ্স যদি মেনে চলেন দেখবেন একদিন আপনার পুরো জীবনটাই বদলে গেছে দারুনভাবে ************* (সংগৃহীত)
আরএমসি ফোরামের পক্ষ থেকে কিছু করার ইচ্ছা আছে।
ধন্যবাদ.......
রাজশাহী মেডিকেল কলেজ ফোরাম → Posts by ছবি-Chhobi
Powered by PunBB 1.4.2, supported by Informer Technologies, Inc.
Currently installed 6 official extensions. Copyright © 2003–2009 PunBB.
Generated in ০.০৫ seconds (৮৯.২৩% PHP - ১০.৭৭% DB) with ৬ queries