Topic: রসুই ঘরের যত্ন- আত্তি !

http://i50.tinypic.com/2rh0ksx.jpg

মানুষের সুষ্ঠু ও সুন্দরভাবে বসবাসের জন্য প্রয়োজন বাড়ি। আর একটি বাড়িতে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো রান্নাঘর। কারণ এ ঘরে যে রান্না করা হয় তার পরিচ্ছন্নতা ও ভেজালহীনতার ওপর নির্ভর করে পরিবারের সবার স্বাস্থ্য। তাই রান্নাঘরে কাজ করার সময় কিছু বিষয় আমাদের মাথায় রাখতে হবে, তাহলে রান্নাঘরে থাকবে পরিস্কার-পরিচ্ছন্ন। সেই সঙ্গে ভালো থাকবে আমাদের রান্নার বিভিন্ন মসলা ও অন্যান্য জিনিসপত্র।

আপনি যদি চাল কিংবা কোনো শস্যদানা সংরক্ষণ করে রাখতে চান তাহলে কন্ট্রেইনারে কিছু নিম, হলুদ ও রসুনের ফালি রাখলে পোকামাকড়ের হাত থেকে এগুলো রক্ষা পাবে।
ডাল রান্না করার সময় গ্যাসের সমস্যা সমাধানের জন্য ডালে রিফাইনার তেল বা রসুন দিলে আর গ্যাসের সমস্যা থাকবে না।
আলু ভাপানোর আগে বয়েলিং পানিতে ভিনেগার দিলে জলদি সেদ্ধ হয়।
লবণের আর্দ্রতা কমানোর জন্য লবণের জারে একমুঠো ময়দা দিয়ে রাখলে আর্দ্রতা রোধ করা যায়।
শাকসবজি টাটকা রাখতে চাইলে নিউজপেপার দিয়ে মুড়িয়ে রাখলে এগুলো ভালো থাকবে।
দুধ গরম করার সময় পাত্রটির চারপাশে তেল দিলে দুধ উপচে পড়বে না। ঘন দুধের ক্রিম পাওয়ার জন্য দুধের পাত্রটি মসলিন কাপড় দিয়ে ঢেকে সারারাত ফ্রিজে রাখলে কাঙ্ক্ষিত ক্রিম পাওয়া যাবে।
মিট ও ভেজিটেবল কারিকে সুস্বাদু বানাতে সাহায্য করে বার্লি পাউডার।
ডিম সেদ্ধ করার সময় পিন দিয়ে ডিমের গোলাকার অংশে ফুটো করে দিলে ডিমের খোসা ভেঙে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে না। সেদ্ধ ডিম পাঁচ মিনিট ঠাণ্ডা পানিতে রাখলে খোসা ছাড়াতে সুবিধা হয়। সিদ্ধ ডিম দীর্ঘ সময় ভালো থাকবে যদি খোসাসংবলিত ডিমটি কোনো গামলায় ঠাণ্ডা পানি দিয়ে রেফ্রিজারেটরে রাখা যায়।

লেখিকাঃ লায়লুন নাহার পুতুল

সূত্রঃ কপি-পেষ্ট।

একজন মানুষের জীবন হচ্ছে~ক্ষুদ্র আনন্দের সঞ্চয়,একেকজন মানুষের আনন্দ একেক রকম...http://www.rongmohol.com/uploads/1805_adda_logo_4.gif

গনযোগাযোগ সচিবঃ ফাউন্ডেশন ফর ওপেন সোর্স সলিউশনস বাংলাদেশ, নীতি নির্ধারকঃ মুক্ত প্রযুক্তি।


Re: রসুই ঘরের যত্ন- আত্তি !

ওরে খাইছেরে,অচেনা ভাই আমরা আপনার রসুই ঘরে দাওয়াত পাবো কবে?

মোঃ সাঈদুজ্জামান উপল
http://img684.imageshack.us/img684/3410/fb1d.jpg


Re: রসুই ঘরের যত্ন- আত্তি !

উপল BD wrote:

ওরে খাইছেরে,অচেনা ভাই আমরা আপনার রসুই ঘরে দাওয়াত পাবো কবে?


ঢাকা এসে ফোন দিয়েন~যে কোন দিন !
আর রসুই ঘরটা আমার নয়, গিন্নী'র দখলে; সেখানে সে-ই সব কিছু।
আজকে আরো কিছু টিপসঃ

রান্না একটি সুক্ষ্ন ও নিপুণ শিল্প। ধৈর্য এবং যথেষ্ট সময় নিয়ে উপযুক্ত কৌশল জেনে রান্না করলে, রান্না সুস্বাদু হবেই। কিছু সাধারণ কৌশল অবলম্বন করলে হয়ে উঠবেন পাকা রাঁধুনি।

-যারা গুঁড়ো মসলা ব্যবহার করেন তারা কি কি রান্না করবেন তা আগেই ঠিক করে নিন। যেমন_ মাছ, মাংস অথবা আর যাই হোক। সেই অনুযায়ী মাছের মসলা, মাংসের মসলা সব আলাদা আলাদা করে ছোট বাটি বা কাপে নিয়ে গরম পানিতে ভিজিয়ে রাখুন। সম্ভব হলে দু'চার ফোঁটা লেবুর রস বা কালো ভিনেগারও দিতে পারেন।

-পেঁয়াজ বা মসলা বেশি আঁচে ভুনবেন না, মাঝারি আঁচে ভুনবেন। মসলা ভুনা হয়ে গেলে মাংস রান্নার ক্ষেত্রে মাংস ভুনবেন তাও মাঝারি আঁচে। ঝোল দেওয়ার পর আঁচ বাড়িয়ে দেবেন; কিন্তু যখন ফুটতে শুরু করবে তখন আবার আস্তে আস্তে আঁচ কমিয়ে হাঁড়ি ঢেকে রাখবেন। এখন এ হালকা আঁচে মাংস রান্না শেষ করুন। আর মাছ সব সময় হালকা আঁচেই রান্না করতে হবে।

-শাক-সবজি কেটে ধুবেন না, ধুয়ে কাটবেন।

-কাঁচা মরিচ কুচি করে কাটলে ঘ্রাণ থাকে না। লম্বা করে কাটবেন এবং রান্না শেষ হয়ে এলে উপরে ছড়িয়ে দিয়ে নামানো পর্যন্ত ডেকে রাখবেন, ঝালের সঙ্গে সঙ্গে সুন্দর ঘ্রাণও থাকবে।

-ধনেপাতা ছড়িয়ে দেওয়ার পর জ্বাল দিবেন না। হাঁড়ি নামিয়ে ঢেকে রাখবেন।

-সম্ভব হলে রান্নায় গরম পানি ব্যবহার করুন। সময় কম লাগবে এবং সিদ্ধ হবে তাড়াতাড়ি।কথায় আছে, মাছের স্বাদ ধোয়ায়। মাছ ভালোভাবে ধোয়া না হলে আঁশটে গন্ধ থাকলে সে মাছ আর কোনোভাবেই রান্না করে সুস্বাদু করা যাবে না। মাছ ধোয়া অসুবিধা হলে কেটে-কুটে ধুয়ে নিয়ে লবণ, লেবুর রস এবং একটু হলুদ দিয়ে মাখিয়ে ঘণ্টাখানেক রেখে দিন, মাঝে মাঝে নেড়ে দেবেন। তারপর ভালো করে বেশি পানি দিয়ে বার কয়েক ধুয়ে নেবেন।

সূত্রঃ বাংলাদেশ প্রতিদিন

একজন মানুষের জীবন হচ্ছে~ক্ষুদ্র আনন্দের সঞ্চয়,একেকজন মানুষের আনন্দ একেক রকম...http://www.rongmohol.com/uploads/1805_adda_logo_4.gif

গনযোগাযোগ সচিবঃ ফাউন্ডেশন ফর ওপেন সোর্স সলিউশনস বাংলাদেশ, নীতি নির্ধারকঃ মুক্ত প্রযুক্তি।