Topic: রসুই ঘরের যত্ন- আত্তি !
মানুষের সুষ্ঠু ও সুন্দরভাবে বসবাসের জন্য প্রয়োজন বাড়ি। আর একটি বাড়িতে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো রান্নাঘর। কারণ এ ঘরে যে রান্না করা হয় তার পরিচ্ছন্নতা ও ভেজালহীনতার ওপর নির্ভর করে পরিবারের সবার স্বাস্থ্য। তাই রান্নাঘরে কাজ করার সময় কিছু বিষয় আমাদের মাথায় রাখতে হবে, তাহলে রান্নাঘরে থাকবে পরিস্কার-পরিচ্ছন্ন। সেই সঙ্গে ভালো থাকবে আমাদের রান্নার বিভিন্ন মসলা ও অন্যান্য জিনিসপত্র।
আপনি যদি চাল কিংবা কোনো শস্যদানা সংরক্ষণ করে রাখতে চান তাহলে কন্ট্রেইনারে কিছু নিম, হলুদ ও রসুনের ফালি রাখলে পোকামাকড়ের হাত থেকে এগুলো রক্ষা পাবে।
ডাল রান্না করার সময় গ্যাসের সমস্যা সমাধানের জন্য ডালে রিফাইনার তেল বা রসুন দিলে আর গ্যাসের সমস্যা থাকবে না।
আলু ভাপানোর আগে বয়েলিং পানিতে ভিনেগার দিলে জলদি সেদ্ধ হয়।
লবণের আর্দ্রতা কমানোর জন্য লবণের জারে একমুঠো ময়দা দিয়ে রাখলে আর্দ্রতা রোধ করা যায়।
শাকসবজি টাটকা রাখতে চাইলে নিউজপেপার দিয়ে মুড়িয়ে রাখলে এগুলো ভালো থাকবে।
দুধ গরম করার সময় পাত্রটির চারপাশে তেল দিলে দুধ উপচে পড়বে না। ঘন দুধের ক্রিম পাওয়ার জন্য দুধের পাত্রটি মসলিন কাপড় দিয়ে ঢেকে সারারাত ফ্রিজে রাখলে কাঙ্ক্ষিত ক্রিম পাওয়া যাবে।
মিট ও ভেজিটেবল কারিকে সুস্বাদু বানাতে সাহায্য করে বার্লি পাউডার।
ডিম সেদ্ধ করার সময় পিন দিয়ে ডিমের গোলাকার অংশে ফুটো করে দিলে ডিমের খোসা ভেঙে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে না। সেদ্ধ ডিম পাঁচ মিনিট ঠাণ্ডা পানিতে রাখলে খোসা ছাড়াতে সুবিধা হয়। সিদ্ধ ডিম দীর্ঘ সময় ভালো থাকবে যদি খোসাসংবলিত ডিমটি কোনো গামলায় ঠাণ্ডা পানি দিয়ে রেফ্রিজারেটরে রাখা যায়।
লেখিকাঃ লায়লুন নাহার পুতুল
সূত্রঃ কপি-পেষ্ট।

গনযোগাযোগ সচিবঃ ফাউন্ডেশন ফর ওপেন সোর্স সলিউশনস বাংলাদেশ, নীতি নির্ধারকঃ মুক্ত প্রযুক্তি।