Topic: সেভিং কৌশল!
সেভের পর নিজেকে আকর্ষণীয় দেখতে, সতেজ অনুভূতি ধরে রাখতে এবং শেষ পর্যন্ত ত্বকের সুস্বাস্থ্যের জন্য খুবই প্রয়োজন সঠিক সেভিং কৌশল।
সেভের কৌশল : দাড়িগুলো হালকা গরম পানি দিয়ে ভিজিয়ে নিন। তবে এভাবে ৩০ শতাংশের বেশি আর্দ্রতা করা সম্ভব নয় বিধায় এক্ষেত্রে গোসলের পর সেভ করলে ভালো ফল পাওয়া সম্ভব।
সেভিং ক্রিম : আর্দ্রতা ও পিচ্ছিলসম্পন্ন সেভিং ক্রিম ব্যবহার করলে ভালো সেভ পাওয়া সম্ভব। সবচেয়ে ভালো সেভিং ক্রিমটি ব্যবহার করা উচিত। কারণ এ ধরনের সেভিং ক্রিমের সাহায্যে প্রচুর ফেনা উৎপাদন হয়।
রেজার পরিচালনা করা : দাড়ি বাড়ার গতি ও সঠিক দিক অনুযায়ী রেজার টানা উচিত। প্রথমে এক সাইড থেকে কাজটি শুরু করা ভালো। তারপর একে একে গোঁফ ও গাল বরাবর রেজার টানা সম্পন্ন করা যায়। এক্ষেত্রেও ভালো কোনো ব্র্যান্ডের রেজার ব্যবহার করুন।
সেভিং ব্রাশ : উন্নত মানের সেভিং ব্রাশ ব্যবহার করবেন। ক্লিন সেভের ক্ষেত্রে সেভিং ব্রাশ অত্যন্ত জরুরি ও প্রধান কৌশল। প্রতিটি সেভিং ব্রাশ যথেষ্ট নমনীয় ও শক্ত ব্রিসল থাকা প্রয়োজন।
ত্বক পরিষ্কার করুন : সেভের পর ক্লিনজিং ও সুসিং ফেসিয়ালের সাহায্যে মুখ পরিষ্কার করে গরম পানির সাহায্যে মুখ ধুয়ে নিন। এরপর ঠাণ্ডা পানিতে মুখ ধুয়ে ফেলুন।
ময়শ্চারাইজার : সেভের পর ময়শ্চারাইজার ব্যবহার করুন। সেভের কাজটি শেষ করে ত্বকে ময়শ্চারাইজার দিন। এতে আপনার ত্বক সতেজ ও শীতল থাকবে। ত্বককে আর্দ্র ও স্বাভাবিক রাখতে ময়শ্চারাইজার সবচেয়ে চমৎকার উপায়। এছাড়া আপনি একটু বরফ কাপড়ে পেঁচিয়ে মুখে আস্তে আস্তে ঘসে নিতে পারেন।
লেখকঃ মো. আহসানুল হক
সূত্রঃ কপি-পেষ্ট।

গনযোগাযোগ সচিবঃ ফাউন্ডেশন ফর ওপেন সোর্স সলিউশনস বাংলাদেশ, নীতি নির্ধারকঃ মুক্ত প্রযুক্তি।