Topic: ২০১০ এর শেষ কিছু কৌতুক
শিক্ষক ছাত্রের খাতা দেখে মন্তব্য লিখেছেন, ‘হাতের লেখা ভালো করতে হবে।’
ছাত্রঃ স্যার, আপনি কী লিখেছেন পড়তে পারছি না।
এক স্কুল শিক্ষক স্কুলের বাইরে বসে ছিলেন। এমন সময় তাঁর সামনে কাঁচুমাচু হয়ে একটি ছেলে এসে জানাল, সে নদীতে কুলি ফেলেছে এবং এর জন্য সে ক্ষমা করতে চায়। স্কুল শিক্ষক বললেন, ‘এ আর এমন কী, নদীর পানি সামান্য ময়লা হতে পারে হয়তো, কিন্তু এর জন্য ক্ষমা চাওয়া জরুরি নয়।’
কিন্তু ছেলেটি নাছোড়বান্দা। অবশেষে স্কুল শিক্ষক তাকে দুটো উপদেশ দিয়ে বিদায় করলেন। কিছুক্ষণ পর আরেকটি ছেলে এসে নদীতে কুলি ফেলার কারণে তওবা করে গেল। তারপর আরেকজন। স্কুল শিক্ষক বেশ অবাক হলেন। এমন সময় চতুর্থ জন প্রবেশ করল। স্কুল শিক্ষক বললেন, ‘তুমিও কি নদীতে কুলি ফেলে এসেছ?’ চতুর্থজন রাগে চিৎকার করে উঠল, ‘রাখেন আপনার জ্ঞানের কথা। আমিই কুলি। পাশের স্টেশনে কাজ করি। তিন বদমাশ ছেলে আমাকে ধাক্কা দিয়ে পানিতে ফেলে দিয়েছে। তাদের এদিকে আসতে দেখলাম মনে হয়।
এক কোটিপতির মেয়েকে স্কুলে রচনা লিখতে দেওয়া হয়েছে। রচনার শিরোনাম ‘একটি গরিব পরিবার’।
মেয়েটি লিখল, ‘কোনো এক দেশে কোনো একদিন বাস করত একটি গরিব পরিবার। ওই পরিবারের কাজের লোকেরা ছিল আরও গরিব। তবে সবচেয়ে গরিব ছিল ওদের মার্সিডিজ গাড়ির চালকটি!’
পরীক্ষার সময় হঠাৎ এক পরীক্ষার্থী তাঁর পাশের পরীক্ষার্থীকে বলছে, ‘দোস্ত, ৪ নম্বরটা জটিল না?’ একটু ডানে তাকিয়ে দ্বিতীয় পরীক্ষার্থী উত্তর দিল, ‘হুম, জটিল।’ তৃতীয় এক পরীক্ষার্থী কথাগুলো শুনে প্রশ্নের দিকে তাকিয়ে দেখল, না। ৪ নম্বর প্রশ্ন তো মোটেই কঠিন না। বরং খুবই সহজ। তাহলে ওরা জটিল বলল কেন? পরক্ষণেই যেন সে বুঝতে পারল; ডান দিকে তাকিয়ে দেখল, সর্বশেষ সারির ৪ নম্বর বেঞ্চে একটি সুন্দরী মেয়ে পরীক্ষা দিচ্ছে!