Topic: কৌতুক - ৩
অফিস থেকে ফিরে_
ভদ্রলোক : বউ, কই গ্যালা? এই নাও তোমার জন্মদিনের গয়না।
স্ত্রী : গয়না কেন? তুমি না বলেছিলে, এবার টিভি কিনে দেবে?
ভদ্রলোক : বলেছিলাম তো। কিন্তু ইমিটেশন টিভি যে বাজারে পাওয়া গেল না!
প্রতিবেশী ভদ্রমহিলাকে পাড়ার এক লোক যখনই দেখেন বলে বসেন, শুভ সন্ধ্যা। ভদ্রমহিলা মুচকি হেসে চলে যান। কিন্তু একদিন সকালে_
লোকটি : শুভ সন্ধ্যা ম্যাডাম।
ভদ্রমহিলা : আচ্ছা, আপনি কি তারছেঁড়া? নইলে সাতসকালে কেউ শুভ সন্ধ্যা বলে?
লোকটি : কী করব ম্যাডাম, আপনাকে দেখলেই যে আমার চারপাশে সব অন্ধকার হয়ে আসে!
কোনো অফিসের এক কর্মকর্তা তার সহকর্মীকে জিজ্ঞেস করলেন_
: আচ্ছা, আপনি সারাক্ষণ কী এত চিন্তা করেন বলুন তো?
: ভাবি, পৃথিবী থেকে যদি একদিন সব মূর্খ লোক ধুয়ে-মুছে সাফ হয়ে যায়, তাহলে তার পরিণাম কী হতে পারে!
: তাই! সারাজীবন শুধু নিজেকে নিয়েই ভাবলেন রে ভাই।
একজন অটোমোবাইল ম্যাকানিক্সের(যার ধ্যন-ধারনা একমাত্র ইঞ্জিন নিয়ে) ঘরে সন্তান এসেছে
তাই বউ তাকে sms পাঠালো-“ আপনার স্পেয়ার পার্টস এসে গেছে”
ম্যাকানিক্স ফিরতি sms পাঠালো, “ নাট না বল্টু”
লাথি মার ভাঙরে তালা, যতসব বন্দীশালা, আগুন জ্বালা।
> অশিক্ষিত মাঃ খোকন, এত বাজে কথা কোথা থেকে শিখেছ?
> খোকাঃ মা, এ তো আমার কথা নয়, নজরুলের কথা।
> মাঃ তাহলে আর কখনো ওসব বাজে ছেলের সঙ্গে মিশবে না।
লোক- এই যে, তুমি যে ভিক্ষা চাইছো, কিভাবে বুঝবো যে তুমি কানা?
ভিক্ষুক- এই যে দূরে একটা গরু দেখতাছেন, ওইটা আমি দেখতাছি না।
ছেলে : বাবা, তিনটা আঙুর আর দুটো আঙুর মিলে কটা হয়?
বাবা : এই সহজ অংকটা শিখিসনি? স্কুলে শেখায়টা কী?
ছেলে : অন্য অংক শেখায়, বাবা। কলা যোগ করতে বলে।
এক মহিলা তাঁর স্বামীর অফিসে গিয়ে এক নারী-কর্মচারীর গলায় সোনার দামি চেইন দেখে ভীষণ অবাক। বাসায় ফিরে তিনি স্বামীকে অনুযোগের সুরে বলছেন, ‘তোমার অফিসের ওই কর্মচারী মহিলাকে দেখেছ, কী দারুণ একটা সোনার চেইন পরেছে! এত বেতনের চাকরি করেও তো তেমন একটা চেইন দিতে পারলে না আজ পর্যন্ত!’ স্বামী বেখেয়ালে বলে ফেললেন, ‘আরে দূর, ওটা তো সস্তা দামের ইমিটেশন। গুলিস্তানের মোড়ে কত পাওয়া যায়!’