ভালো হয়েছে। নিয়মিত লিখেন।

আমি বলব, ডেল কিনুন।

দেরী হয়ে গেল। শুভ জন্মদিন!

হুম, ভালোই হবে এটা।

https://fbcdn-sphotos-a.akamaihd.net/hphotos-ak-ash3/523746_467751196569574_1129223160_n.jpg
গতকাল আয়ারল্যান্ডকে নাটকীয়ভাবে ১ রানে হারিয়ে সিরিজ জয়ের পর বাংলাদেশ এখন ICC RANKING এ ৬ নং টি২০ দল! উপরে আছে শুধু ইংল্যান্ড, দক্ষিণ আফ্রিকা, শ্রীলঙ্কা, পাকিস্তান আর অস্ট্রেলিয়া! বাংলাদেশ এখন নিউজিল্যান্ড, ইন্ডিয়া আর ওয়েস্ট ইন্ডিজ এর উপরে!
বাকি ৩ টা ম্যাচ জিতলে বাংলাদেশ ৪ নং দল হয়ে যাবে। পাকিস্তান আর অস্ট্রেলিয়াকে পিছনে ফেলে!

সূত্রঃ ক্রিক ইনফো

http://3.bp.blogspot.com/-YHDDe606jP0/T_4MGZO0uEI/AAAAAAAAAcE/GT6CRdNHspY/s1600/Bangladesh-v-Ireland-T20-Series.jpg
বাংলাদেশের খেলা আবার শুরু হচ্ছে ১৮ জুলাই থেকে।
এবার আর কোন অঘটন ঘটবে না আশা করি। কারণ, সাকিব ফিরেছে দলে।
১ সপ্তাহব্যাপী এই টি২০ সিরিজের ফিক্সচার নিয়ে নিন এই লিংকে ক্লিক করে

http://sujonhera.files.wordpress.com/2012/07/ramadan-012.jpg
রমজান মাস শুরু হতে আর এক সপ্তাহ বাকি।
নিয়ে নিন এবারের রোজার সময়সূচী।
ঢাকা জেলার সময়সূচীর JPG IMAGE পাবেন এই লিংকে
আর আপনি যদি অন্য জেলার সময়সূচী চান, তবে এই সাইটে চোখ রাখুন।
ধন্যবাদ।

এতদিন কোথায় ছিলে?
স্বাগতম!

http://media.somewhereinblog.net/images/SUJONHERA_1339681088_1-icc-t20-world-cup-2012-logo.jpg

আইসিসি ওয়ার্ল্ড টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ ক্রিকেট প্রতিযোগিতার ৪র্থ আসর এবার বসছে শ্রীলংকায়।
এবারের আসরে ১২ টি দলের মধ্যে অন্যতম ডার্কহর্স ধরা হচ্ছে বাংলাদেশকে। কারণ অবশ্যই বিগত এশিয়া কাপ। এশিয়া কাপে চ্যাম্পিয়ন হতে হতেও না হতে পারার দুঃখ বাংলাদেশের দামাল ছেলেরা এবার নিশ্চয়ই ভুলিয়ে দিতে বদ্ধপরিকর।

হাতে আছে আর ৩ মাস। সেপ্টেম্বরের ১৮ তারিখ থেকে শুরু হচ্ছে এই টুর্নামেন্ট। ১ম আসরে ভারত, ২য় আসরে পাকিস্তান আর ৩য় আসরে ইংল্যান্ড চ্যাম্পিয়ন হয়। বাংলাদেশ এবার চ্যাম্পিয়ন হবে - এই আশা আমাদের সবার।

তাহলে আর দেরী না করে এখনই ডাউনলোড করে নিন এবারের টি-২০ বিশ্বকাপ ক্রিকেটের সময়সূচী। ডাউনলোড করতে নিচের লিঙ্কে ক্লিক করুন।

ফিক্সচার (৫৪৯ কিলোবাইট)

এ সংক্রান্ত আরও তথ্য জানতে চাইলে আমার ব্লগে ঘুরে আসতে পারেন।
ধন্যবাদ!

আমাদের অনেকেই ডিফল্ট উইন্ডোজ ৭  এর ব্রিফকেস ফোল্ডার আইকন দেখতে দেখতে ক্লান্ত!
আপনি যদি তাদের মধ্যে একজন হন, তবে এই পোস্টটি আপনার কাজে লাগবে, কোন সন্দেহ নেই ...

প্রথমে, আমার ল্যাপটপের একটি স্ক্রীনশট দেখুন!
http://1.bp.blogspot.com/-iZy80yCP7L8/T9RxFAZog-I/AAAAAAAAAL0/kS766Yd0yIU/s400/Untitled+(451+x+253).jpg
সুন্দর না?
আমি নিশ্চিত এটা সুন্দর!
কিভাবে ফোল্ডার আইকন পরিবর্তন করবেন?
এভাবে!

পদক্ষেপ:
১) প্রথমে, নিম্নলিখিত সাইটগুলি থেকে সুন্দর দেখে কিছু ফোল্ডার আইকন ডাউনলোড করে নিন।
ICON FINDER
ICON ARCHIVE

অনেক আইকন সেখানে পাবেন। আমি 512 পিক্সেল আইকন (বড় আইকন) পছন্দ করি। কারণ, সেগুলো খুব সুন্দর দেখায়।
.ICO তে ক্লিক করে আইকন ফরম্যাটে ডাউনলোড করুন।

২) এবার যে ফোল্ডারের আইকন পরিবর্তন করবেন, তার উপর RIGHT CLICK করে PROPERTIES এ যান।
এরকম একটি উইন্ডো খুলবে... CUSTOMIZE ট্যাবে ক্লিক করুন...
http://1.bp.blogspot.com/-qVfIs2GWfpU/T9RwGwFvEfI/AAAAAAAAAK4/XH-bVRhfCog/s320/2012-06-10_15-43_FOLDER+Properties.jpg
৩) CHANGE ICON এ ক্লিক করুন। স্ক্রীনশট নিচে দেখুন ...
http://4.bp.blogspot.com/-mmPOR1Bols8/T9RwIlbKy1I/AAAAAAAAALI/rFMJZFsoLxs/s320/2012-06-10_15-45_FOLDER+Properties.jpg
৪) একটি নতুন উইন্ডো আসবে এরকম...... BROWSE এ ক্লিক করুন।
http://4.bp.blogspot.com/-UgUNoWX-22I/T9RwH8FtzjI/AAAAAAAAALA/P4LqTJaeTsU/s320/2012-06-10_15-45_Change+Icon+for+FOLDER+Folder.jpg
৫) এবার আপনি কিছুক্ষণ আগে যেখানে আইকন ডাউনলোড করেছেন, সেখানে যান। আপনার পছন্দসই আইকন নির্বাচণ করুন আর OPEN এ ক্লিক করুন।
http://1.bp.blogspot.com/-eKTUSiykUaY/T9RwP6QWzfI/AAAAAAAAALY/F8Hy8pZnqxM/s320/2012-06-10_15-48_Change+Icon+for+FOLDER+Folder.jpg
৬) OK ক্লিক করুন।
http://1.bp.blogspot.com/-rjpWAIuV094/T9RwMjQ3NvI/AAAAAAAAALQ/cNpmpQDapYc/s320/2012-06-10_15-50_Change+Icon+for+FOLDER+Folder.jpg
৭) প্রায় শেষ! শেষ ধাপেAPPLY তে ক্লিক করুন।
http://4.bp.blogspot.com/-npfwljf8Gcg/T9RwQeDIh4I/AAAAAAAAALg/VSae90FWvQs/s320/2012-06-10_15-51_FOLDER+Properties.jpg
৮) এবার উইন্ডোটি ক্লোজ করুন আর কীবোর্ড থেকে F5 বাটন টিপে স্ক্রিন রিফ্রেশ করুন।
এবার দেখুন, আপনার পছন্দসই ফোল্ডার আইকন পরিবর্তন হয়ে গেছে!

বড় আকারের আইকন দেখতে উইন্ডোজ এক্সপ্লোরার এর উপরে ডানদিকে থেকে "EXTRA LARGE ICONS" নির্বাচন করুন।
আপনার PC'র নতুন রূপ উপভোগ করুন!

সময় হলে ঘুরে আসুন আমার ব্লগস্পট ব্লগ থেকে...
ধন্যবাদ!

সবার আগে দুটি ছবি দেখুন। উইন্ডোজ ৭ এর ছবি।

১ নং ছবিঃ
http://i.imgur.com/ndVMq.jpg

২ নং ছবিঃ
http://i.imgur.com/96Jfo.jpg

কোনটা ভালো লাগলো?
যাদের চোখ খুব ভালো, তাদের যেকোনোটা ভালো লাগতে পারে।
কিন্তু যারা চোখের উপর এত চাপ প্রয়োগ করতে চান না, তারা নিঃসন্দেহে বলবেন, ২য় ছবিটা ভালো লেগেছে।
কারণ, ২য় ছবিতে লেখাগুলো প্রথম ছবির তুলনায় বড় আছে।

কেমন হত, যদি আপনার পিসিতেও এরকম থাকত?
আসুন জেনে নিই, কীভাবে এটি করা যায়।
খুবই সহজ! মাত্র ১০ সেকেন্ড লাগবে!

কার্যপ্রণালীঃ
১/ প্রথমে START এ ক্লিক করে সার্চ বক্সে লিখুন RUN.
অথবা, আপনার কীবোর্ডের উইন্ডোজ বাটন (❖) আর R বাটন একসাথে চাপুন।
নিচের ছবি লক্ষ্য করুন। এরকম আসবে। এবার এখানে লিখুন CONTROL COLOR. লিখে ENTER চাপুন।
http://i.imgur.com/kDDvW.jpg

২/ এবার দেখবেন, নিচের ছবির মত একটি উইন্ডো এসেছে। ছবিতে দেখানো জায়গায় ক্লিক করুন। DESKTOP এর জায়গায় ICON সিলেক্ট করুন।

প্রথমে ছিল এরকমঃ
http://i.imgur.com/KYmTS.jpg

এরপর এরকমঃ
http://i.imgur.com/U7xF2.jpg

৩/ এবার আপনার পছন্দমত ফন্ট, ফন্টের সাইজ, কালার, বোল্ড ইত্যাদি করে নিন। তারপর APPLY করুন।
http://i.imgur.com/fMgCu.jpg

কিছুক্ষণের মধ্যেই আপনার কম্পিউটারের লেখা বড় হয়ে যাবে।

বাংলা লেখা সাধারণত উইন্ডোজ ৭ এ অনেক ছোট দেখায়।
এটি করলে আপনি বাংলা লেখাও অনেক বড় দেখতে পাবেন।

কেমন লাগলো, জানাবেন। সবাইকে ধন্যবাদ।

জটিল লাগল।

ভালো লিখেছেন।

১৪

(২ replies, posted in আত্মপরিচয়)

আপনাকে স্বাগতম

http://www.khobor24.com/wp-content/uploads/2012/04/abu-hena-rony-300x205.jpg

ভারত হতে আরও একটি সাফল্য কুড়িয়ে নিয়ে এলো বাংলার ছেলে। বাংলাদেশের নাটোরের ছেলে আবু হেনা রনি ভারতের জি বাংলার জনপ্রিয় টিভি অনুষ্ঠান মীরাক্কেল আক্কেল চ্যালেঞ্জার্স ৬-এ যৌথভাবে চ্যাম্পিয়ন হয়েছেন। তার সঙ্গে যৌথভাবে চ্যাম্পিয়ন হন ভারতের সোদপুর উত্তর ২৪ পরগনার ভিকি ও পার্থ। চ্যাম্পিয়ন হওয়ার পাশাপাশি বাংলাদেশের আবু হেনা রনি ভিউয়ার্স চয়েসে সেরা পুরস্কারও পেয়েছেন। শনিবার প্রতিযোগিতা-সংশ্লিষ্ট সূত্রে এ তথ্য পাওয়া গেছে। জানা গেছে, প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্থান অর্জনকারীদের মধ্যে তুমুল লড়াই হয়েছে। চার ঘণ্টার এ চূড়ান্ত অনুষ্ঠানে অংশ নেন বাংলাদেশের আবু হেনা রনি, ইশতিয়াক নাসির, জামিল হোসেন ও আনোয়ারুল আলম সজল। আর ভারতের ভিকি ও পার্থ, অপূর্ব রায়, সংগীত তিওয়ারি, ফটিক পুরকাইত এবং পলাশ অধিকারী। তাদের প্রত্যেকেই দুটি করে পরিবেশনায় অংশ নেন।

আরো জানা গেছে, মীরাক্কেল আক্কেল চ্যালেঞ্জার্স ৬-এর সাড়ে চার ঘণ্টার এই অনুষ্ঠানে পরাণ বন্দ্যোপাধ্যায়, রজতাভ দত্ত, শ্রীলেখা মিত্রের সঙ্গে অতিথি বিচারক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, অভিনেতা মিঠুন চক্রবর্তী, টালিউডের নায়িকা শ্রাবন্তী, শুভশ্রী প্রমুখ।

মীরাক্কেল আক্কেল চ্যালেঞ্জার্স ৬-এর গ্র্যান্ড ফিনালে অনুষ্ঠানটির ধারণ করা হয়েছে ১৪ মার্চ হাওড়া ইনডোর স্টেডিয়ামে। গ্র্যান্ড ফিনালে অনুষ্ঠানটি রোববার জি বাংলায় দেখানো হবে বাংলাদেশ সময় সন্ধ্যা সাতটায়।

উল্লেখ্য, গত বছরের ১১ জুলাই ভারতের ১৬ জন, বাংলাদেশের ১৪ জনসহ মোট ৩০ জন প্রতিযোগী নিয়ে শুরু হয়েছিল অনুষ্ঠানটি। রোববার মীরাক্কেল আক্কেল চ্যালেঞ্জার্স ৬-এর শেষ হলেই শুরু হবে ‘মীরাক্কেল-অসমসালা’ নামের নতুন আরেকটি অনুষ্ঠান।

সূত্রঃ খবর২৪.কম

এবারের আইপিএল এ খেলছে আমাদের ঘরের ২ ছেলে-
সাকিব আল হাসান {কলকাতা}
তামিম ইকবাল {পুনে}

তাই এবারের ম্যাচগুলো মিস করার প্রশ্নই আসে না!
নিয়ে নিন এবারের আইপিএল এর পূর্ণ ফিক্সচার।

দেখে নিন, কবে মাঠ কাঁপাতে নামছে আমাদের দুই বাঘ!

http://i.imgur.com/7YcFT.jpg

আগেই জানা ছিল। তবু সুন্দরভাবে উপস্থাপনের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।

এশিয়া কাপের দুর্দান্ত পারফরমেন্সের স্বীকৃতি হিসেবে ম্যান অব দ্য সিরিজের পুরস্কারটা আগেই জিতেছিলেন সাকিব আল হাসান। এবার আইসিসির সর্বশেষ ওয়ানডে অলরাউন্ডার র্যাঙ্কিংয়েরও শীর্ষস্থানটা দখল করেছেন বাংলাদেশ ক্রিকেটের এই নায়ক। আজ সোমবার আনুষ্ঠানিকভাবে আইসিসির প্রকাশ করা নতুন র্যাঙ্কিংয়ে ৪৪৭ পয়েন্ট নিয়ে শীর্ষস্থানে আছেন সাকিব। দ্বিতীয় স্থানে থাকা শেন ওয়াটসনের চেয়ে এবার পয়েন্ট ব্যবধানেও অনেক এগিয়ে গেছেন বাংলাদেশি এই অলরাউন্ডার। ৪৩৩ পয়েন্ট নিয়ে দ্বিতীয় স্থানে আছেন অস্ট্রেলিয়ার শেন ওয়াটসন।
এশিয়া কাপের প্রতিটি ম্যাচেই সাকিবের দুর্দান্ত অলরাউন্ড পারফরমেন্স মুগ্ধ করেছে ক্রিকেটপ্রেমীদের। চার ম্যাচে তাঁর ব্যাট থেকে এসেছে ২৩৭ রান। বল হাতে নিয়েছেন ৬টি উইকেট। পুরো টুর্নামেন্টেই বাংলাদেশের যে অভূতপূর্ব ধারাবাহিক পারফরমেন্স দেখা গেছে, তাতে সাকিব ছিলেন একজন অন্যতম কারিগর। দলের প্রতিটি দুর্যোগপূর্ণ মুহূর্তেই ব্যাট বা বল হাতে তিনি আবির্ভূত হয়েছিলেন ত্রাণকর্তা হিসেবে।
শুধু এই এশিয়া কাপেই নয়, ২০০৬ সালে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে অভিষেকের পর থেকেই সাকিব হয়ে উঠেছেন বাংলাদেশের অন্যতম নির্ভরতার প্রতীক। দলের অনেক ব্যাটিং বিপর্যয়ের মুহূর্তে দৃঢ়তার সঙ্গে ব্যাটিং করে গেছেন এই বামহাতি ব্যাটসম্যান। সেই সঙ্গে বল হাতে বাঁহাতি স্পিন দিয়ে গুরুত্বপূর্ণ উইকেট শিকার করে বাংলাদেশের বোলিং আক্রমণেও নিজেকে অপরিহার্য হিসেবে প্রমাণিত করেছেন সাকিব। এখন পর্যন্ত ১২৬টি ওয়ানডে খেলে ৫টি শতকসহ ৩৫.৬৩ গড়ে ৩৬৩৫ রান করেছেন এই অলরাউন্ডার। সেই সঙ্গে বল হাতে নিয়েছেন ১৬০ উইকেট। টেস্ট ক্রিকেটের অঙ্গনেও নিজের শ্রেষ্ঠত্ব প্রমাণ করেছেন এই বাংলাদেশি তারকা ক্রিকেটার। সেখানেও জ্যাক ক্যালিস, স্টুয়ার্ট ব্রডকে পেছনে ফেলে শীর্ষস্থানে আছেন তিনি। দেশের হয়ে ২৬টি টেস্ট খেলা সাকিবের ব্যাট থেকে এসেছে ১৬৩০ রান। উইকেট পেয়েছেন ৯৬টি।
সদ্যই ২৫ বছর পূর্ণ করা এই বাংলাদেশি অলরাউন্ডার যে ক্রমেই নিজেকে বিশ্বসেরা ক্রিকেটারদের কাতারে নিয়ে যাচ্ছেন, তা নিয়ে কোনো সংশয় নেই। আইসিসির নতুন এই র্যাঙ্কিং যেন তারই ইঙ্গিত দিচ্ছে। এখন সামনে নিজেকে সাকিব আরও কত দূর নিয়ে যেতে পারবেন, সেটা দেখার অপেক্ষাতেই আছেন সাকিব-ভক্তরা।

সূত্রঃ প্রথম আলো

একদিন মীনা আর মিঠু রাস্তা দিয়ে যাচ্ছিল। হঠাৎ মীনা দেখল, কিছু ছেলেমেয়ে একসঙ্গে সুর করে কী যেন বলছে! মীনা আর মিঠু চুপি চুপি ছেলেমেয়েগুলোর পেছনে গিয়ে উঁকি দিল! মীনা দেখতে পেল, তাদের সামনে ল্যাপটপে ফেসবুকের হোমপেজ খোলা। সেখান থেকে তারা সফদার আলী নামের এক ব্যক্তির স্ট্যাটাস সুর করে পড়ছে! সফদার আলী সাহেব লিখেছেন—
আতা গাছে তোতা পাখি
নারকেল গাছে ডাব!
এত ডাকি তবু কথা
কও না কেন Love?
বেশ কয়েকবার তারা সুর করে এই স্ট্যাটাসটা পড়ল। তারপর তাদের মধ্যকার একটি ছেলে বলতে শুরু করল, ‘বন্ধুরা, এবার একটা গল্প শোনাই! অনেক দিন আগে ফেসবুকে কিছু পেজ ছিল। পেজগুলোতে অনেক লাইকার ছিল। লাইকার থাকলে কী হবে, তাদের পোস্টে কোনো লাইক ছিল না। একদিন হলো কি, পেজগুলোর অ্যাডমিনরা সবার হোমপেজে এসে ভিক্ষা করা শুরু করল—‘আমাকে লাইক দাও। আমাকে লাইক দাও। ভালো লাগলে লাইক মাস্ট।’

গল্পকথক ছেলেটা গল্প থামিয়ে তার বন্ধুদের প্রশ্ন করল, ‘বলো তো, অ্যাডমিনরা কী বলে ভিক্ষা করছিল?’
পেছন থেকে মিঠু চেঁচিয়ে উত্তর দিয়ে দিল, ‘আমাকে লাইক দাও। ভালো লাগলে লাইক মাস্ট।’
মিঠুর কথা শুনে সবাই হো হো করে হেসে ফেলল। আর তখনই মীনা দৌড়ে পালাল। মিঠুও উড়াল দিল!
মীনা বাড়িতে এসে দেখল, গ্রামের মাতবর চাচা মীনার বাবাকে বলছেন, ‘কাল রাইতে চোরডা আমার পোলার কাছ থেকে ফ্লেক্সিলোড নিয়া নিছে। ফেসবুকে মাইয়া সাইজা আমার পোলারে পটাইছে। আচ্ছা, আমি এহন যাই। তুমি ফেসবুকে চোখকান খোলা রাখবা। চোরডারে ধরতে হইব!’
এ কথা বলে চাচা চলে গেলেন।
তখনই রাজু ফেসবুকিং শেষ করে ঘর থেকে বের হলো! বাবা রাজুকে জিজ্ঞেস করলেন, ‘রাজু, ফেসবুকে কী শিখলা, বাবা?’
রাজু উচ্ছ্বসিত হয়ে বলল, ‘অনেক কিছু! আমি এহন ফেসবুকে স্ট্যাটাস লেখতে পারি।’
ছেলের সাফল্যে গর্বিত বাবা বললেন, ‘খুব ভালা কথা। তুমি কিন্তু মন দিয়ে ফেসবুকিং করবা।’
এদিকে মীনা মন খারাপ করে বলল, ‘বাবা, আমিও ফেসবুকে যাইতে চাই।’
রাজুও সমর্থন জানাল, ‘আমার লগে যাইতে পারে। আমি যামু ক্রোম দিয়া, আর মীনা যাইব ফায়ারফক্স দিয়া।’
কিন্তু বাবা শোনালেন নিরাশার বাণী, ‘না, মীনা, তুমি থাকবা তোমার মায়ের লগে।’
মীনার কণ্ঠে আকুতি, ‘কিন্তু, বাবা, আমি ফেসবুকিং শিখতে চাই!’
বাবা বললেন, ‘মাইয়াগো ফেসবুকে যাওনের দরকার নাই।’
মীনার মা বললেন, ‘তুমি শিখবা ঘরবাড়ির কাম।’
মীনা আবারও বলল, ‘কিন্তু, মা, আমারও ফেসবুকে স্ট্যাটাস থাকা উচিত।’
মা বিরক্ত হয়ে বললেন, ‘ক্যান, মীনা? কী দরকার এসবের? অহন একটু টিভিতে স্টার প্লাস ছাইড়া দাও তো। সিরিয়াল শুরু হইয়া গেল!’
পরদিন সকালে রাজু ফেসবুকিং করতে বসল। হঠাৎ মীনার মাথায় একটা বুদ্ধি এল। মীনা মিঠুকে বলল, ‘আচ্ছা, মিঠু, তুমি গতকাইলের ওই জায়গায় যাও! ওই পোলা-মাইয়ারা ফেসবুক নিয়া কী কী কথা কয়, জাইনা আহো। তহন তুমি আমারে শিখাইতে পারবা! লক্ষ্মী মিঠু, যাও।’
মিঠু উড়তে উড়তে সেই ছেলেমেয়েগুলোর কাছে গেল। ছেলেটি সবাইকে বলছিল, আজ আমরা শিখব কীভাবে ফেসবুকের ফেক আইডি শনাক্ত করা যায়।
১. ফেক আইডিগুলো মেয়েরূপী হয়।
২. এদের প্রোফাইল পিকচারগুলোর একটার সঙ্গে অন্যটার কোনো মিল থাকে না!
৩. এদের ফ্রেন্ডলিস্ট পরিপূর্ণ!
৪. এরা স্ট্যাটাস দেয়—আমার খুবই মন খারাপ। কেউ আমার মন ভালো করতে পারবে?
তখনই গাধারা সেই ফেক আইডির ইনবক্সে তেলের বন্যা বানায় ফেলে!
৫. এদের প্রোফাইলে লেখা থাকে, আই অ্যাম সো সুইট, নাইস, কিউট, সিম্পল, ফ্রেন্ডলি garl। (girl বানানটা অধিকাংশ ক্ষেত্রে ভুল থাকে!)
৬. ...
৭. ...
৮. ...
মিঠু খুব মনোযোগ দিয়ে শুনল! তারপর মীনার কাছে গিয়ে এগুলো বলল! মীনা পয়েন্টগুলো মুখস্থ করে নিল।
দুপুরবেলায় রাজু হঠাৎ ফেসবুকিং ছেড়ে বাইরে দৌড় দিল। এই সুযোগে ঘরে গিয়ে মীনা তখন পিসির স্ক্রিনে চোখ রাখল। হ্যাঁ, লগইন করাই আছে! প্রথমেই সে রাজুর প্রোফাইলে গেল! রাজুর আইডি নেম দেখে তো মীনা অবাক! স্ক্রিনে বড় বড় অক্ষরে লেখা, ‘রোমিও রাজু!’ রাজু আবার স্ট্যাটাস দিয়েছে, ‘who wanna be my ছাম্মাক ছাল্লো??!!’
চ্যাট হিস্টরি দেখে মীনার চক্ষু চড়কগাছ! অ্যাঞ্জেলিনা জোলি—‘hey handsome, ki koro?’
রোমিও রাজু—‘wow!! thanku!! tomar msg peye khub valo asi! tumi kmon aso?’
অ্যাঞ্জেলিনা জোলি—‘jano, ami valo nai.. amar mobile e balance nai.’
রোমিও রাজু—‘ami thakte how is this possible on planet earth? tomar mob num daOOO!!’
অ্যাঞ্জেলিনা জোলি—‘eto sweetly bolla! okay, 017********’
রোমিও রাজু—‘plz wait!’
এরপর আর কিছু নেই। তার মানে, রাজু এই মেয়েকেই ফ্লেক্সিলোড দিতে বাইরে গেছে! মীনার মনে একটা সন্দেহ জাগল। এটা ফেক আইডি না তো? মীনা অ্যাঞ্জেলিনা জোলির প্রোফাইলে গেল। অনুসন্ধান শুরু করল মীনা! হ্যাঁ, যা ভেবেছিল!
এর প্রোফাইল পিকচারগুলো একটার সঙ্গে অন্যটার মিল নেই! এর ফ্রেন্ডলিস্ট পরিপূর্ণ! এ স্ট্যাটাস দিয়েছে—‘I am so lonely broken angel...’সেখানে আবার রাজুর তৈলাক্ত কমেন্ট! এর প্রোফাইলে লেখা—‘আই অ্যাম সো সুইট, নাইস, কিউট, সিম্পল, ফ্রেন্ডলি garl!’

মীনার আর বুঝতে বাকি রইল না যে এটা ফেক আইডি! মীনা তার উপস্থিত বুদ্ধি দিয়ে অ্যাঞ্জেলিনা জোলির ই-মেইল ঠিকানা লিখে রাখল এবং তখনই ফেক আইডি প্রতিরোধক পুলিশের কাছে ফোন করল।
‘হ্যালো, পুলিশ আংকেল?’
‘পুলিশ ইন্সপেক্টর ওমুক তমুক বলছি! কী করতে পারি?’
‘আমি একটা ফেক ফেসবুক আইডি ধরেছি। অ্যাঞ্জেলিনা জোলির ই-মেইল ঠিকানা : [email protected]
‘সত্যি! আমরা একেই এত দিন ধরে খুঁজছিলাম! বারবার আইডি ডিঅ্যাকটিভেট আর পরিবর্তন করে শয়তানটা পার পেয়ে যাচ্ছিল। এবার আর কেউ কালপ্রিটটাকে আমার হাত থেকে বাঁচাতে পারবে না। প্রমোশন আমার হবেই!’
........
‘অ্যাঞ্জেলিনা জোলি’ নামধারী দুষ্টু ছেলে দিপুকে গ্রেপ্তার করল পুলিশ। সব শুনে মাদবর চাচা বললেন, ‘আরেহহহ! এইডাই তো সেই চোর! “অ্যাঞ্জেলিনা জোলি” নামেই আমার পোলাকে মেসেজ পাঠাইছিল! মীনা, তোমার লাইগা চোরডারে ধরতে পারলাম! তুমি এই চোরডারে চিনলা কেমনে?’
মীনা হেসে বলল, ‘আমি একটু ফেসবুকিং করছিলাম।’
মীনার বাবা বললেন, ‘তুমি কি করছিলা কইলা?’ মীনার হাসি হাসি উত্তর, ‘আমি ফেক আইডি শনাক্তকরণের লাইগা অনুসন্ধান করছিলাম।’
চাচা তখন মীনার বাবাকে বললেন, ‘বাহ! তুমি মিয়া তোমার মাইয়ারে ফেসবুকে দিয়া খুবই বুদ্ধিমানের কাজ করছ।’
মীনার বাবা আমতা আমতা শুরু করলেন, ‘ইয়ে মানে, ইয়ে ইয়ে...।’
বুড়ি মহিলা বললেন, ‘হ, মাইয়াগো ফেসবুকিং করানো খুবই ভালা! আমার মাইয়া রত্নার একটা পেজ আছে! কত্তো লাইক পায়!’
অন্য একজন বলল, ‘আমার মাইয়াডা ফেসবুকিং করছে। হে এহন নোট লিখবার পারে।’
চাচা আবার বললেন, ‘হুম, সব মাইয়াগো ফেসবুকে যাওন উচিত।’

মীনার বাবা তাঁর ভুল বুঝতে পেরে মীনাকে বললেন, ‘মীনা, কাল থেইকা তুমি ফেসবুকে যাইবা।’
মীনা আনন্দে ফেটে পড়ল, ‘হাচা কইছ, বাবা?’
বাবা ভরসা দিয়ে বললেন, ‘হাচা কইছি, মা!’
পরদিন থেকে মীনা মনের সুখে ফেসবুকিং শুরু করল।

সূত্রঃ রস+আলো

https://fbcdn-sphotos-a.akamaihd.net/hphotos-ak-ash4/432081_375218599156168_100000040931432_1482461_1014472282_n.jpg

*49TH MBBS, RMC* গ্রুপটি রাজশাহী মেডিক্যাল কলেজ এর ৪৯ তম এমবিবিএস ব্যাচের যাবতীয় কার্যক্রমের কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত হয়েছে।

বর্তমানে রাজশাহী মেডিক্যাল কলেজের ৪৯ তম এমবিবিএস ব্যাচের সর্বমোট ১৮৪ জন ছাত্রছাত্রীর মধ্যে ১৪০ জন (৭৬%) এই গ্রুপের সদস্য। এত বেশি সংখ্যক ছাত্রছাত্রীর ফেসবুক অ্যাকাউন্ট RMC এর অন্য কোন ব্যাচের নাই। থাকলেও তারা কখনোই একটা গ্রুপের মধ্যে এভাবে বন্ধুত্বপূর্ণ সহাবস্থান নিশ্চিত করতে পারে নাই (চাইলে তুলনা করে দেখতে পারেন, লিংক নিচে দ্রষ্টব্য!)।

এই গ্রুপের সবাই সমান। কেউ কাউকে বড় বা ছোট ভাবে না। সবার আছে সহযোগিতা করার মনোভাব। কেউ কোন সমস্যার কথা গ্রুপে জানালে সবাই তাদের সাধ্যমত চেষ্টা করে সমাধান জানাতে।

এই গ্রুপে পাওয়া যায় সকল প্রকার পরীক্ষার রুটিন, ক্লাস রুটিন, পরীক্ষার রেজাল্ট, ভাইভার প্রশ্ন, ছুটির নোটিস, ব্যাচের কোন অনুষ্ঠানের ছবি ও ভিডিও, চিকিৎসাবিদ্যা সংক্রান্ত এম সি কিউ, আর্টিকেল, ইনফরমেশন, মেডিকেল জোকস ইত্যাদি...

এখানে রাজনীতি বিষয়ক পোস্ট ও কমেন্ট, এডাল্ট জোকস বা আর্টিকেল দেয়া নিষিদ্ধ বিধায় কোনরকম অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটার আশঙ্কা নাই বললেই চলে।

এই গ্রুপের সদস্য হতে হলে আপনাকে অবশ্যই ৪৯ তম এমবিবিএস ব্যাচের ছাত্র/ছাত্রী হতে হবে।

তবে ৪৯ তম এমবিবিএস ব্যাচের ফেসবুক ফ্যান পেজ এ [49TH MBBS, RMC] আপনি লাইক দিতে পারেন। এখানে আপনি অনেক কিছুই পাবেন, যা আপনার উপকারে লাগতে পারে।

সবশেষে বলতে হয়,
49TH IS THE BEST...
AS WE ARE HERE!!!

অন্যান্য ব্যাচের ফেসবুক গ্রুপঃ
৪৭ তম এমবিবিএস
৪৮ তম এমবিবিএস
৫০ তম এমবিবিএস
৫১ তম এমবিবিএস

এশিয়া কাপের ফাইনাল খেলায় পাকিস্তানকে পাঁচ রান জরিমানার আবেদন জানিয়েছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড।

বোর্ডের ক্রিকেট পরিচালন কমিটির চেয়ারম্যান এনায়েত হোসেন সিরাজ শনিবার রাতে বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে মোবাইল ফোনে বলেন, আইসিসি ও এসিসিতে এ আবেদন জানানো হয়েছে।

আবেদন বিবেচনায় নিয়ে জরিমানা হিসাবে পাকিস্তানের পাঁচ রান কাটা বা বাংলাদেশ দলের স্কোরে পাঁচ রান যোগ করার সিদ্ধান্ত এলে বাংলাদেশ এশিয়া কাপের চ্যাম্পিয়ন বিবেচিত হবে।

বিসিবি কর্মকর্তা এনায়েত বলেন, “এশিয়ান ক্রিকেট কাউন্সিলের (এসিসি) সঙ্গে শনিবার এক বৈঠকে আবেদন জানানো হয়।”

এসিসিকে বর্তমানে নেতৃত্ব দিচ্ছেন বিসিবি-প্রধান আ হ ম মুস্তফা কামাল। আর এ সংস্থার প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা বাংলাদেশের সাবেক ক্রিকেটার সৈয়দ আশরাফুল হক।

বৃহস্পতিবারের ফাইনাল খেলায় শেষ ওভারে ব্যাটসম্যান মাহমুদুল্লাহ রিয়াদকে পাকিস্তানি বোলার আইজাজ চীমা ইচ্ছাকৃতভাবে বাধা দিয়েছেন- এ অভিযোগে পাকিস্তানের স্কোর থেকে পাঁচ রান কেটে নিতে আইসিসি ও এসিসিতে আবেদন করেছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড।

এনায়েত হোসেন বলেন, “ওই খেলায় চীমাকে আম্পায়ার সতর্ক করলেও বাংলাদেশ তাতে সন্তুষ্ট নয়।”

শ্বাসরুদ্ধকর ওই ম্যাচে বাংলাদেশকে দুই রানের ব্যবধানে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন হয় পাকিস্তান।

ওই ম্যাচে আগে ব্যাট করে পাকিস্তান করেছিল ২৩৬ রান। জবাবে বাংলাদেশ ৫০ ওভারে করে ২৩৪ রান।

পাকিস্তানের পাঁচ রান কমানো হলে তাদের স্কোর দাঁড়াবে ২৩১। আর বাংলাদেশ পাঁচ রান পেলে স্কোর দাঁড়াবে ২৩৯।

ইন্টারন্যাশনাল ক্রিকেট কাউন্সিল (আইসিসি) প্লেয়িং কন্ডিশনের ৩৭ ধারায় এ আবেদন জানিয়েছে বাংলাদেশ।

সূত্রঃ বিডি নিউজ ২৪

২২

(১ replies, posted in রসের হাঁড়ি)

laughing এটা তো আসলটার চেয়েও ভাল দেখছি!

এশিয়া কাপে ২০১২ এর ব্যক্তিগত performance এর উপর ভিত্তি করে Cricket Yahoo নির্বাচন করেছে 'The Dream Asian XI'
এর মধ্যে ৫ জন ই বাংলাদেশি।
৩ জন পাকিস্তানি।
২ জন শ্রীলঙ্কান।
১ জন ইন্ডিয়ান।

1. Tamim Iqbal (BD)
2. Mohammad Hafeez (Pak)
3. Virat Kohli (Ind)
4. Kumar Sangakkara (SL)
5. Shakib Al Hasan (BD))
6. Upul Tharanga (SL)
7. Nasir Hossain (BD)
8. Umar Gul (Pak)
9. Mashrafee Mortaza (BD)
10. Abdur Razzak (BD)
11. Saeed Ajmal (Pak)

Stremegborn wrote:

pozycjonowanie

??????  confused

সুন্দর কবিতাটির জন্য... [+]