Topic: মাতাল কাহিনী
মানুষ না আরশোলা
১ম মাতাল : তুই মানুষ না আরসোলা?
২য় মাতাল : মানুষ।
১ম মাতাল : কী করে বুঝলি?
২য় মাতাল : আরসোলা হলে স্ত্রী ভয় পেত।
বড় বড় বাড়িগুলো ঢুকে গেল
মাতাল : এই রিকশাওয়ালা, থামালে কেন ! চল চল, গলির ভিতর চল।
রিকশাওয়ালা : গলির ভিতর রিকশা ঢুকবে না স্যার।
মাতাল : আলবৎ ঢুকবে। কত বড় বড় বাড়িগুলো ঢুকে গেল আর তোমার এইটুকু রিকশা ঢুকবে না।
একি
বারে হঠাৎ দুই লোকের ধাক্কা লেগে একজনের গ্লাস থেকে খানিকটা পানীয় ছলকে পড়ে গেল।
১ম : ওহ ! আমি দুঃখিত ! এর ক্ষতিপুরণ হিসেবে তোমাকে আমার সঙ্গে এক গ্লাস ভদকা খাওয়ার প্রস্তাব দিতে পারি?
২য় : নিশ্চয়ই।
প্রথম রাউন্ড শেষ হতেই-
১ম : আমি আয়রল্যান্ড থেকে এসেছি আর তুমি?
২য় : আমিও তো সেখান থেকেই এসেছি। চলো সেই উপলক্ষে আরেক রাউন্ড হয়ে যাক।
১ম : আমি ডাবলিন শহরেই থাকতাম, তুমি?
২য় : আরে ! আমিও ডাবলিনের বাসিন্দা ছিলাম।
১ম : দারুণ ! এ উপলক্ষে আরেক রাউন্ড হয়ে যাক তবে।
১ম : আচ্ছা তুমি কোন স্কুলে পড়তে বল তো …
২য় : সেন্ট ম্যারিতে …
১ম : কী আশ্চর্য ! আমিও একই স্কুল থেকে পাস করেছি।
২য় : ওয়াও ! এবার তবে আমার পক্ষ থেকে আরেক রাউন্ড স্কচ !
১ম : আচ্ছা তুমি কোন বছরে পাশ করেছ? আমি ১৯৬২তে …
২য় : তাজ্জব ব্যাপার ! আমিও তো ৬২তো পাস করলাম।
১ম : হ্যাঁ ঈশ্বর ! সেই খুশিতে চলুক তবে আরেক দান হুইস্কি।
এমন সময় পাশের টেবিল থেকে একজনকে প্রচন্ড বিরক্ত হয়ে বলতে শোনা গেল-‘ওফ! প্রতিটা দিন এই মাতাল দুই যমজ ভাইয়ের একই নাটক তো আর সহ্য হয় না।’
যখন সুন্দরী লাগা শুরু
প্রতি পেগ বিয়ার গিলেই এক লোককে বারবার নিজের বুক পকেটে উকি দিতে দেখে আশ্চর্য ওয়েটার জিজ্ঞেস করল,
: স্যার যদি কিছু মনে না করেন, আমি কি জানতে পারি আপনি প্রতি গ্লাস শেষ করেই কেন বারবার পকেটে উকি দিচ্ছেন?
: আসলে ডাক্তার আমাকে মদ খাবার অনুমতি দিয়েছে তবে বলেছে মাতাল হওয়া চলবে না। তাই পকেটে আমার স্ত্রীর একটা ছবি রাখি, যখন তাকে সুন্দরী লাগা শুরু করে তখনই মদ খাওয়া বন্ধ করে বাড়ি ফিরে যাই …।
শেষে একটু অন্যরকম কিছু:
স্যার ছাত্রকে প্রশ্ন করছে।
স্যারঃ মিঠু, বলতো গরু আমাদের কি দেয়?
মিঠু :গরু ? গরু আমাদের গুতো দেয়।।।
শিক্ষক : তোমার এত দেরি হল কেন?
ছাত্র : ঐ রাস্তাতে একজনের একটা পাঁচশো টাকার নোট হারিয়ে গেছিল।
শিক্ষক : আচ্ছা,তুমি তাকে টাকাটা খুঁজতে সাহায্য করছিলে?
ছাত্র : না , আমি টাকাটার ওপর দাঁড়িয়ে ছিলাম।